আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪ ● ১৪ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

আন্তর্জাতিক যোগাযোগের গেটওয়ে হবে কুড়িগ্রাম

আন্তর্জাতিক যোগাযোগের গেটওয়ে হবে কুড়িগ্রাম

 width=
 
শিরোনাম: লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা       ২৯ রমজান কি অফিস খোলা?       আজ ঐতিহাসিক রংপুর ক্যান্টনমেন্ট ঘেরাও দিবস      

 width=
 

রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের খোরশেদের স্থায়ী বরখাস্তসহ ৫ দফা দাবিতে মানববন্ধন

বৃহস্পতিবার, ২২ অক্টোবর ২০২০, দুপুর ০১:০৮

মানববন্ধনে উল্লিখিত দাবিগুলো হলো- শিক্ষার্থীদের পতিতা বলা তৃতীয় শ্রেণির সেই কর্মচারি খোরশেদ আলমকে অনতিবিলম্বে স্থায়ী বরখাস্ত করতে হবে, সেশনজট নিরসন করতে হবে, সকল বিভাগে দ্রুত অনলাইন ক্লাস নিশ্চিত করতে হবে, যেসব পরীক্ষার ফলাফল আটকে আছে সেগুলোর ফলাফল দ্রুত প্রকাশ করতে হবে এবং অষ্টম সেমিস্টারে যাদের চূড়ান্ত পরীক্ষা আটকে আছে তাদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে পরীক্ষা নেয়ার ব্যবস্থা করা।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন- একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণ হলো শিক্ষার্থীরা। আর সেই শিক্ষার্থীদের পতিতা, হকার, কুলাঙ্গার বলা সেই কর্মচারির শাস্তির দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন সংগঠন বিবৃতি দিলেও এখন পর্যন্ত প্রশাসন নিরব ভূমিকায় রয়েছে। দীর্ঘদিনেও তার শাস্তি নিশ্চিত না করে উল্টো উপাচার্য তার বাড়িতে দাওয়াত খেয়েছেন। খোরশেদ বলেছিলো সে নাকি উপাচার্যকে বলেই আমাদের (শিক্ষার্থীদের) পতিতা বলেছে। আর উপাচার্যও এই ব্যাপারে স্পষ্ট কোন বক্তব্য দেননি। খোরশেদ ক্যাম্পাসে প্রবেশ করে বেগম রোকেয়া নামের এই বিশ্ববিদ্যালয়কে শুধু নয়, মহিয়সী নারী বেগম রোকেয়াকে অপমান করেছে, অপমান করেছে এই ক্যাম্পাসের পবিত্র মাটিকে। যদি তাকে দ্রুত স্থায়ী বরখাস্ত করা না হয়, তাহলে আমরা পরবর্তীতে কঠোর কর্মসূচি ‍দিতে বাধ্য হবো। এ সময় খোরশেদকে ক্যাম্পাসে অবাঞ্চিত ঘোষণা করেন শিক্ষার্থীরা।

তারা আরো বলেন- অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে সেশনজট নিরসনসহ তাদের সকল বিভাগ অনলাইনে ক্লাস নিতে পারলে, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় পারবেনা কেন? কেন আমাদের চার বছরের অনার্স শেষ করতে সাত থেকে আট বছর সময় লাগছে। শিক্ষার্থীদের জীবন নিয়ে খেলা বন্ধ করেন। না হলে শিক্ষার্থীদের পরিবারের হাহাকার আপনাদের অভিশাপে পরিণত হবে। আপনাদের (বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও শিক্ষকদের) কাছে অনুরোধ, সেশনজটের ভয়াল থাবা থেকে আমাদের মুক্তি দিন।

মন্তব্য করুন


 

Link copied