আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

রংপুর বিভাগীয় কমিশনারের সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানা পরির্দশন

মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০১৩, বিকাল ০৭:১১

এ সময় তিনি নীলফামারী জেলা প্রশাসককে কারখানার ব্যাপক উন্নয়নের জন্য একটি প্রস্তাবনা তৈরির নির্দেশ দিয়েছেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক (ডিএস) মো. মঞ্জুর-উল আলম চৌধুরী সহ কারখানার উর্ধ্বতন কর্মকর্তা নীলফামারী জেলা প্রশাসক মো. জাকীর হোসেন, সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এ্যাডঃ এস এম ওবায়দুর রহমান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও),মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুশফিকা ইফফাত, সৈয়দপুর সার্কেলের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) এ এন এম সাজেদুর রহমান, সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি) মো. সহিদার রহমান ।

বিভাগীয় কমিশনার সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার কয়েকটি উপ-কারখানা (সপ) ঘুরে ঘুরে দেখেন এবং কারখানায় কর্মরত শ্রমিক-কর্মচারীদের সঙ্গে কথা বলেন।

পরে বিভাগীয় কমিশনারকে সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানা সম্পর্কে বিস্তরিত জানানো হয়। রেলওয়ে কারখানার বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক (ডিএস) মো. মঞ্জুর-উল-আলম চৌধুরী বিভাগীয় কমিশনারকে সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানা ব্যাপারে সম্যক ধারণা প্রদান করেন।

কারখানা পরিদর্শনকালে রংপুর বিভাগীয় কমিশনার মুহাম্মদ দিলোয়ার বখত তাঁর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় জানান, দেশে রেলওয়ের সবচেয়ে বড় স্থাপনা হলো সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানা। দেশের গণপরিবহন ও পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে রেলওয়ে এখনও অপ্রতিদ্বন্দ্বী। নিরাপদ ও পরিবেশবান্ধব বাহন হওয়ায় দেশের নতুন নতুন রেলপথ চালু করতে সরকার পদক্ষেপ নিয়েছে। সে ক্ষেত্রে যাত্রী ও পণ্যবাহী রেলগাড়ী মেরামত প্রক্রিয়া সচল রাখা জরুরী। এ সময় তিনি নীলফামারী জেলা প্রশাসক জাকীর হোসেনকে কারখানার ব্যাপক উন্নয়ন ভিত্তিক একটি প্রস্তাবনা তৈরির নিদের্শনা দেন। ওই প্রস্তাবনা দ্রুত রেলপথ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে বলে জানান তিনি। পাশাপাশি ১৮৭০ সালে প্রতিষ্ঠিত এ কারখানায় একটি রেলওয়ে যাদুঘর গড়ে তুলতে তিনি গুরত্ব আরোপ করেন।

মন্তব্য করুন


 

Link copied