স্থানীয়রা জানান, সন্ধ্যায় বাড়ির পাশের জমিতে ধানের বীজ ফেলতে যাচ্ছিলেন রেজাউল। পথে মাঠে হেলে থাকা বাঁশের খুঁটিতে টানা বৈদ্যুতিক তারের সঙ্গে জড়িয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন তিনি। বিষয়টি টের পেয়ে তার মা রেখা বেগম ও ভাতিজা সুজন তাকে বাঁচানোর চেষ্টা করলে তারাও বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। এ অবস্থায় স্থানীয়রা বিদ্যুৎ অফিসে ফোন করে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে আনলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রাজাউলকে মৃত ঘোষণা করেন। এর আগে বাড়িতেই মারা যান তার মা ও ভাতিজা।
ধোপাডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মোকলেছুর রহমান রাজু বলেন, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের উদাসীনতা ও কর্তব্য অবহেলার জন্যই মর্মান্তিক এ ঘটনা ঘটেছে।
এদিকে, ঘটনাস্থলে থাকা এসআই মো. শামসুল ইসলাম জানান, বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে তিনজনের মৃত্যুর এই ঘটনা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। নিহতদের লাশ পরিবারের লোকজন বাড়িতে নিয়ে গেছেন।