বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারী ২০১৪, দুপুর ১০:০৪
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের দায়িত্বশীল দুজন কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন। তাঁরা বলেছেন, নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই বিরোধীদলীয় নেতা হিসেবে খালেদা জিয়ার জন্য প্রযোজ্য সুযোগ-সুবিধা বাতিল করা হবে। আজ বৃহস্পতিবার দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী সাংসদদের শপথ অনুষ্ঠিত হবে। এর পরপরই সরকার গঠন হবে। ১৯৯১ সালের পর থেকে খালেদা জিয়া হয় প্রধানমন্ত্রী, না হয় বিরোধীদলীয় নেতার দায়িত্ব পালন করে এ ধরনের সরকারি সুযোগ-সুযোগ পেয়ে আসছিলেন। কিন্তু এবার বিরোধী দলবিহীন একতরফা নির্বাচনে খালেদা জিয়া অংশ না নেওয়ায় এ ধরনের সরকারি সুবিধার বাইরে চলে যাচ্ছেন।জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতার পদটি একজন পূর্ণমন্ত্রীর পদমর্যাদার। বেতন-ভাতাসহ অন্যান্য সুযোগ সুবিধাও মন্ত্রীর মতো পান। তাঁকে ঢাকা মহানগর পুলিশ থেকে একজন হেড কনস্টেবল, একজন নায়েক ও ছয়জন কনস্টেবলসহ মোট আটজন হাউস গার্ড দেওয়া হয়। এর বাইরে বিশেষ শাখা (এসবি) থেকে দুজন গানম্যান পালাক্রমে নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করেন। পুলিশ জানিয়েছে, বর্তমানে যেহেতু তিনি বাসার বাইরে বের হচ্ছেন না, তাই পুলিশ প্রটেকশন উঠিয়ে নেওয়া হয়েছে। তবে এসবির গানম্যান রয়েছে। বিরোধীদলীয় নেতা সরকারি একজন একান্ত সচিব (পিএস), একজন সহকারি একান্ত সচিব (এপিএস), দুজন ব্যক্তিগত কর্মকর্তা, একজন বাহক, দুজন এমএলএসএস ও একজন বাবুর্চি পেয়ে আসছিলেন। গাড়ির সুবিধাও পেয়ে থাকেন বিরোধীদলীয় নেতা। তবে খালেদা জিয়া সরকারি বাসায় থাকেন না। বিরোধী দলের প্রধান বেতন পান ৫৩ হাজার ১০০ টাকা। এ ছাড়াও চিকিত্সা, ভ্রমণসহ অন্যান্য ক্ষেত্রেও সুবিধা পেয়ে থাকেন। বিরোধীদলীয় নেতার পদ হারানোর ফলে খালেদা জিয়া এসব সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। তবে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন কর্মকর্তা বলেন, সরকার চাইলে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে খালেদা জিয়াকে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তার ব্যবস্থা দিতে পারে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের দায়িত্বশীল দুজন কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন। তাঁরা বলেছেন, নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই বিরোধীদলীয় নেতা হিসেবে খালেদা জিয়ার জন্য প্রযোজ্য সুযোগ-সুবিধা বাতিল করা হবে। আজ বৃহস্পতিবার দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী সাংসদদের শপথ অনুষ্ঠিত হবে। এর পরপরই সরকার গঠন হবে।
১৯৯১ সালের পর থেকে খালেদা জিয়া হয় প্রধানমন্ত্রী, না হয় বিরোধীদলীয় নেতার দায়িত্ব পালন করে এ ধরনের সরকারি সুযোগ-সুযোগ পেয়ে আসছিলেন। কিন্তু এবার বিরোধী দলবিহীন একতরফা নির্বাচনে খালেদা জিয়া অংশ না নেওয়ায় এ ধরনের সরকারি সুবিধার বাইরে চলে যাচ্ছেন।জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতার পদটি একজন পূর্ণমন্ত্রীর পদমর্যাদার। বেতন-ভাতাসহ অন্যান্য সুযোগ সুবিধাও মন্ত্রীর মতো পান। তাঁকে ঢাকা মহানগর পুলিশ থেকে একজন হেড কনস্টেবল, একজন নায়েক ও ছয়জন কনস্টেবলসহ মোট আটজন হাউস গার্ড দেওয়া হয়। এর বাইরে বিশেষ শাখা (এসবি) থেকে দুজন গানম্যান পালাক্রমে নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করেন। পুলিশ জানিয়েছে, বর্তমানে যেহেতু তিনি বাসার বাইরে বের হচ্ছেন না, তাই পুলিশ প্রটেকশন উঠিয়ে নেওয়া হয়েছে। তবে এসবির গানম্যান রয়েছে।
বিরোধীদলীয় নেতা সরকারি একজন একান্ত সচিব (পিএস), একজন সহকারি একান্ত সচিব (এপিএস), দুজন ব্যক্তিগত কর্মকর্তা, একজন বাহক, দুজন এমএলএসএস ও একজন বাবুর্চি পেয়ে আসছিলেন। গাড়ির সুবিধাও পেয়ে থাকেন বিরোধীদলীয় নেতা। তবে খালেদা জিয়া সরকারি বাসায় থাকেন না।
বিরোধী দলের প্রধান বেতন পান ৫৩ হাজার ১০০ টাকা। এ ছাড়াও চিকিত্সা, ভ্রমণসহ অন্যান্য ক্ষেত্রেও সুবিধা পেয়ে থাকেন। বিরোধীদলীয় নেতার পদ হারানোর ফলে খালেদা জিয়া এসব সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
তবে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন কর্মকর্তা বলেন, সরকার চাইলে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে খালেদা জিয়াকে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তার ব্যবস্থা দিতে পারে।
মন্তব্য করুন
আলোচিত’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
স্মৃতিসৌধের পরিদর্শন বইয়ে যা লিখলেন প্রধানমন্ত্রী
আত্মসমর্পণ ছাড়া উপায় নেই এমভি আবদুল্লাহর জলদস্যুদের
যেভাবে পাওয়া যাবে ঈদে টানা ১০ দিনের ছুটি
তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত প্রথম-দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষা হবে না, মূল্যায়ন নতুন পদ্ধতিতে