শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী ২০১৪, রাত ০৮:০৯
শর্মিলা সিনড্রেলা, এটিএন:
সঠিক কাজটি করুন: সবসময় যে শাশুড়ি আপনার জন্য মিষ্টি কোনো কাজ করবেন, ব্যাপারটা মোটেও তেমন নয়। তিনি আপনার জন্য হয়তো বিকেলের মজার খাবার নিজ হাতে বানিয়ে আনবেন না, হয়তো আপনার সিদ্ধান্তের কোনোটাই মেনে নেবেন না। তবে এসব নিয়ন্ত্রণ করার জন্য নিজেই খানিকটা ব্যালেন্স করার চেষ্টা করুন। নিজে বাড়তি কিছু করুন শাশুড়ির জন্য। নিজের মতামতকেও গুরুত্ব দিন: সবসময় তার পায়ে পায়ে চলতে হবে এমন কোনো কথা নেই। বরং তার মাঝামাঝি মতামতটা বুঝে নিন। মনে রাখুন আপনার স্বামীর জীবনে তিনি খুব গুরুত্বপূর্ণ। তবে এটা যেন আপনাদের মধ্যে কোনো ইর্ষা তৈরি না করতে পারে। বরফ গলিয়ে ফেলুন: তাকে মানিয়ে চলাটা খুবই কষ্টকর সেটা না হয় বুঝলাম। তবে তাই বলে শাশুড়িকে নিজের থেকে একেবারে আলাদা করে ফেলবেন না। তার সাথে যতটা সম্ভব কথা বলুন। এটা আপনাদের মধ্যে সম্পর্ক আরো বেশি সুন্দর করবে এবং একে অন্যকে বেশ খানিকটা বুঝতে সাহায্য করবে। ভদ্রতা: যতটা সম্ভব শাশুড়ির সাথে ভদ্র থাকুন। স্বামীর সামনেও শাশুড়ির তেমন কোনো সমালোচনা নয়। এতে করে সমস্যা আরো বেশি হতে পারে। নিজেকে নিয়ন্ত্রণ রাখুন। আপনার সামনে আপনার মায়ের সমালোচনা করলেও নিশ্চয়ই আপনার ভালো লাগবে না। মাঝে মাঝে প্রশংসা করুন: প্রশংসা করুন। তবে মাত্রা ছাড়িয়ে নয়। যতটা তার প্রাপ্য ততটাই প্রশংসা করুন। খাবারের সময় সবাই একসাথে সেটা উপভোগ করুন। আর মাঝে মাঝে সবাইকে মনে করিয়ে দিন তিনি কতটা করছেন সকলের জন্য। ভুল বুঝাবুঝি দূর করুন: দুজনের মধ্যে কোনো ভুল বোঝাবুঝি থাকলে সেটা পরিষ্কার করে ফেলুন। দুজনেই ব্যাপারটা নিয়ে না ঘাটিয়ে বরং এক সাথে বসে বিষয়টা নিয়ে খোলামেলা পরিষ্কারভাবে কথা বলুন। সমস্যা সমাধান হবে সহজে।
সঠিক কাজটি করুন: সবসময় যে শাশুড়ি আপনার জন্য মিষ্টি কোনো কাজ করবেন, ব্যাপারটা মোটেও তেমন নয়। তিনি আপনার জন্য হয়তো বিকেলের মজার খাবার নিজ হাতে বানিয়ে আনবেন না, হয়তো আপনার সিদ্ধান্তের কোনোটাই মেনে নেবেন না। তবে এসব নিয়ন্ত্রণ করার জন্য নিজেই খানিকটা ব্যালেন্স করার চেষ্টা করুন। নিজে বাড়তি কিছু করুন শাশুড়ির জন্য।
নিজের মতামতকেও গুরুত্ব দিন: সবসময় তার পায়ে পায়ে চলতে হবে এমন কোনো কথা নেই। বরং তার মাঝামাঝি মতামতটা বুঝে নিন। মনে রাখুন আপনার স্বামীর জীবনে তিনি খুব গুরুত্বপূর্ণ। তবে এটা যেন আপনাদের মধ্যে কোনো ইর্ষা তৈরি না করতে পারে।
বরফ গলিয়ে ফেলুন: তাকে মানিয়ে চলাটা খুবই কষ্টকর সেটা না হয় বুঝলাম। তবে তাই বলে শাশুড়িকে নিজের থেকে একেবারে আলাদা করে ফেলবেন না। তার সাথে যতটা সম্ভব কথা বলুন। এটা আপনাদের মধ্যে সম্পর্ক আরো বেশি সুন্দর করবে এবং একে অন্যকে বেশ খানিকটা বুঝতে সাহায্য করবে।
ভদ্রতা: যতটা সম্ভব শাশুড়ির সাথে ভদ্র থাকুন। স্বামীর সামনেও শাশুড়ির তেমন কোনো সমালোচনা নয়। এতে করে সমস্যা আরো বেশি হতে পারে। নিজেকে নিয়ন্ত্রণ রাখুন। আপনার সামনে আপনার মায়ের সমালোচনা করলেও নিশ্চয়ই আপনার ভালো লাগবে না।
মাঝে মাঝে প্রশংসা করুন: প্রশংসা করুন। তবে মাত্রা ছাড়িয়ে নয়। যতটা তার প্রাপ্য ততটাই প্রশংসা করুন। খাবারের সময় সবাই একসাথে সেটা উপভোগ করুন। আর মাঝে মাঝে সবাইকে মনে করিয়ে দিন তিনি কতটা করছেন সকলের জন্য।
ভুল বুঝাবুঝি দূর করুন: দুজনের মধ্যে কোনো ভুল বোঝাবুঝি থাকলে সেটা পরিষ্কার করে ফেলুন। দুজনেই ব্যাপারটা নিয়ে না ঘাটিয়ে বরং এক সাথে বসে বিষয়টা নিয়ে খোলামেলা পরিষ্কারভাবে কথা বলুন। সমস্যা সমাধান হবে সহজে।
মন্তব্য করুন
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
আজ ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ হতে পারে
স্লো স্মার্টফোন ফাস্ট করতে করণীয়
যেভাবে জানবেন আপনার নামে কয়টি সিম
ফেসবুকে থাকছে না লাইক অপশন!