আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

পানির দাবিতে আবারও সড়ক অবরোধ

মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০১৪, রাত ১০:৪৮

মহানগর প্রতিনিধি: বার বার আকুতি জানিয়েও তিস্তা সেচ প্রকল্পে পানি না পেয়ে রংপর-জলঢাকা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষুব্ধ কৃষকরা। মঙ্গলবার দুপুর ১২ টার দিকে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করে তারা। এতে ঢাকা-রংপুর-জলঢাকাসহ বুড়িমারী স্থলবন্দরের সঙ্গে সারাদেশের যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। সড়কের দু’পাশে কয়েকশ যানবাহন আটকা পড়েছে। কৃষকদের দাবি, পানি না দেয়া পর্যন্ত  কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে। জানা গেছে, ভারত তরফাভাবে তাদের অংশের গজলডোবায় তিস্তা নদীতে বাধ দিয়ে পানির প্রবাহ আটকে রাখায় এ সমস্যা দেখা দিয়েছে। বাংলাদেশ তিস্তা নদীর ন্যায্য হিস্যা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। কৃষকের অভিযোগ, গত ১৫ দিন ধরে রংপুর খালে কোনো পানি না থাকায় এলাকার প্রায় ৪০ হাজার হেক্টর জমির বোরো চাষ ব্যহত হচ্ছে। পানি না পাওয়ায় ফসলের জমি ফেটে চৌচির হয়ে ধানের চারাসহ ধান গাছ মরে যাচ্ছে। এ ব্যাপারে পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ কর্তপক্ষকে জানিয়েও কোনো কাজ না হওয়ায় তারা আন্দোলনে যেতে বাধ্য হয়েছেন। উল্লেখ্য, তিস্তা ব্যারেজের সাহায্যে রংপুর অঞ্চলের ৩৫ উপজেলায় পানি সরবরাহ করা হলেও এবার তিস্তা নদীতে পানির প্রবাহ কমে যায়। এতে পানি সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়।

এ বিষয়ে তিস্তা ব্যারেজের এক প্রকৌশলীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, শুস্ক মৌসুমে ব্যারেজে পানি থাকা দরকার কমপক্ষে ৪ থেকে ৫ হাজার কিউসেক। তা হলে ব্যারেজের কমান্ড এলাকায় সেচ খালের মাধ্যমে পানি সরবরাহ করা সম্ভব নয়। কিন্তু এবার তিস্তা নদী পনিশূন্য হয়ে পড়ায় কৃষকদের সেচ খালের মধ্য দিয়ে পর্যাপ্ত পানি সরবরাহ  করা সম্ভব হচ্ছেনা। ফলে খালের পানির ওপর নির্ভরশীল হাজার হাজার কৃষক দুর্ভোগে পড়েন। এ জন্য  ভারতীয় কর্তৃপক্ষকে দায়ি করে ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘ভারত তরফাভাবে তাদের অংশের গজলডোবায় তিস্তা নদীতে বাধ দিয়ে পানির প্রবাহ আটকে রাখায় এ সমস্যা দেখা দিয়েছে। বাংলাদেশ তিস্তা নদীর ন্যায্য হিস্যা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।

মন্তব্য করুন


 

Link copied