এ বিষয়ে তিস্তা ব্যারেজের এক প্রকৌশলীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, শুস্ক মৌসুমে ব্যারেজে পানি থাকা দরকার কমপক্ষে ৪ থেকে ৫ হাজার কিউসেক। তা হলে ব্যারেজের কমান্ড এলাকায় সেচ খালের মাধ্যমে পানি সরবরাহ করা সম্ভব নয়। কিন্তু এবার তিস্তা নদী পনিশূন্য হয়ে পড়ায় কৃষকদের সেচ খালের মধ্য দিয়ে পর্যাপ্ত পানি সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছেনা। ফলে খালের পানির ওপর নির্ভরশীল হাজার হাজার কৃষক দুর্ভোগে পড়েন।
এ জন্য ভারতীয় কর্তৃপক্ষকে দায়ি করে ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘ভারত তরফাভাবে তাদের অংশের গজলডোবায় তিস্তা নদীতে বাধ দিয়ে পানির প্রবাহ আটকে রাখায় এ সমস্যা দেখা দিয়েছে। বাংলাদেশ তিস্তা নদীর ন্যায্য হিস্যা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।