শুক্রবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০১২, সকাল ০৯:০০
পার্বতীপুর(দিনাজপুর)প্রতিনিধিঃ বাংলাদেশ রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর পার্বতীপুর শাখার সিআই এবং পোষ্টিং হাবিলদারের যোগ অভিযোগে জানা গেছে, পার্বতীপুর থেকে খুলনাগামী তেলবাহী প্রতি ট্রেনে ২ বা ৩ জন নিরাপত্তা প্রহরী কর্মরত থাকেন। এদের কাছ থেকে ডিউটিতে পোষ্টিং দিতে ১ থেকে দেড় হাজার টাকা উৎকোচ আদায় হরা হয়। উৎকোচ দিতে অস্বীকার করলে তাদের বেতন থেকে সে টাকা জোরপূর্বক কর্তন করা হয়। এঘটনা নিয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর কয়েকজনের সাথে সিআই মোঃ আব্দুস সালাম ও পোষ্টিং হাবিলদার আনোয়ারের বেশ ক বার কথা কাটাকাটি ও হাতা হাতি হয়েছে। অনুরূপভাবে অন্যান্য রুটের ট্রেনগুলোতেও ডিউটি পোষ্টিং দেয়ার সময় ৫০০ থেকে ১ হাজার টাকা নেয়া হয়। মজার ব্যাপার বদলির ভয়ে কেউ মুখ খুলতে পারেনা। এছাড়াও পার্বতীপুর নিরাপত্তা বাহিনী অফিসের অধিনে কম বেশী সব নিরাপত্তা প্রহরীরর কাছ থেকে নানা অজুহাতে উৎকোচ নেয়া হয়। কর্মকর্তা ও পোষ্টিং হাবিলদারের চাহিদা অনুযায়ী টাকা না দিলে ওই সব বিসি ট্রেন বা তেলবাহী সহ আন্তঃনগর ট্রেনে ডিউটি দেয়া হয় না। পার্বতীপুর নিরাপত্তা বাহিনী অফিসের অধিনে বর্তমানে কর্মচারীর সংখ্যা ৪১ জন। এখানে প্রহরীর পদ রয়েছে ৭০ জন। এসব প্রহরীর মধ্যে রংপুর রেল স্টেশনে ৬ জন, দিনাজপুর ৬জন, সৈয়দপুর ৬ জন, পার্বতীপুর ডিজেল কারখানায় ১৩ জন কর্মরত রয়েছেন। এদের পোষ্টিং নেয়ার ক্ষেত্রেুও উৎকোচ দিতে হয় বলে একটি নির্ভযোগ্য সূত্রের দাবী। এব্যাপারে পার্বতীপুর নিরাপত্ত বাহিনীর সিআই মোঃ আব্দুস সালামের সাথে এ বিষয়ে কথা হলে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, এক শ্রেণীর অসাধু প্রহরীরা তার নামে মিথ্যা অভিযোগ উতথাপন করেছেন। এসময় পোষ্টিং হাবিলদার আনোয়ার হোসেন অবস্থা বেগতিক দেখে তড়িঘড়ি করে অফিস থেকে বের হয়ে বাইরে চলে যান। অপর একটি সূত্র জানায়, তিনি অফিস থেকে বের হয়ে বেশ কয়েকজন প্রহরীরর কাছে মোবাইল ফোনে টাকা নেওয়ার বিষয়টি চেপে যেতে বলেন। পরে আনোয়ার হোসেনর কাছে প্রহরীদের কাছ থেকে টাকা নেওয়ার বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি বলেন তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ মিথ্যা। পার্বতীপুরে দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে বেশ কয়েকজন নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য রাজার হালে চাকুরী করছেন। বদলী হলেও তদবির করে ঘুরে ফিরে পুনরায় পার্বতীপুরে আসেন। পার্বতীপুরে একটি লোহা ও রেল লাইন চোরের সংবদ্ধদল রয়েছে। এরা সামাজিক ও রাজনৈতিক দলের ছত্র ছায়ায় থেকে তাদের অশুভ তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। রেলওয়ের সম্পদ (যেমন-ডিজেল তেল, লোহা, কাস্টিং লোহা, তার, ব্রেক, লাইট)সহ বিভিন্ন মালামাল চুরির হাত থেকে রক্ষা পেতে হলে বর্তমানে পার্বতীপুরে কর্মরত)বেশ কয়েকজন নিরাপত্তা বাহিনী সদস্যসের অন্যত্রে বদলি খুবই জরুরী বলে সচেতন মহলের অভিমত। এব্যাপারে নিরাপত্তা বহিনীর লালমনিরহাট ডিভিশনের কমান্ডেন্ট ফাত্তাহ ভুঁইয়ার সাথে কথা হলে বিষয় গুলো তিনি সুকৌশলে এড়িয়ে যান।
অভিযোগে জানা গেছে, পার্বতীপুর থেকে খুলনাগামী তেলবাহী প্রতি ট্রেনে ২ বা ৩ জন নিরাপত্তা প্রহরী কর্মরত থাকেন। এদের কাছ থেকে ডিউটিতে পোষ্টিং দিতে ১ থেকে দেড় হাজার টাকা উৎকোচ আদায় হরা হয়। উৎকোচ দিতে অস্বীকার করলে তাদের বেতন থেকে সে টাকা জোরপূর্বক কর্তন করা হয়। এঘটনা নিয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর কয়েকজনের সাথে সিআই মোঃ আব্দুস সালাম ও পোষ্টিং হাবিলদার আনোয়ারের বেশ ক বার কথা কাটাকাটি ও হাতা হাতি হয়েছে। অনুরূপভাবে অন্যান্য রুটের ট্রেনগুলোতেও ডিউটি পোষ্টিং দেয়ার সময় ৫০০ থেকে ১ হাজার টাকা নেয়া হয়। মজার ব্যাপার বদলির ভয়ে কেউ মুখ খুলতে পারেনা। এছাড়াও পার্বতীপুর নিরাপত্তা বাহিনী অফিসের অধিনে কম বেশী সব নিরাপত্তা প্রহরীরর কাছ থেকে নানা অজুহাতে উৎকোচ নেয়া হয়। কর্মকর্তা ও পোষ্টিং হাবিলদারের চাহিদা অনুযায়ী টাকা না দিলে ওই সব বিসি ট্রেন বা তেলবাহী সহ আন্তঃনগর ট্রেনে ডিউটি দেয়া হয় না।
পার্বতীপুর নিরাপত্তা বাহিনী অফিসের অধিনে বর্তমানে কর্মচারীর সংখ্যা ৪১ জন। এখানে প্রহরীর পদ রয়েছে ৭০ জন। এসব প্রহরীর মধ্যে রংপুর রেল স্টেশনে ৬ জন, দিনাজপুর ৬জন, সৈয়দপুর ৬ জন, পার্বতীপুর ডিজেল কারখানায় ১৩ জন কর্মরত রয়েছেন। এদের পোষ্টিং নেয়ার ক্ষেত্রেুও উৎকোচ দিতে হয় বলে একটি নির্ভযোগ্য সূত্রের দাবী। এব্যাপারে পার্বতীপুর নিরাপত্ত বাহিনীর সিআই মোঃ আব্দুস সালামের সাথে এ বিষয়ে কথা হলে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, এক শ্রেণীর অসাধু প্রহরীরা তার নামে মিথ্যা অভিযোগ উতথাপন করেছেন। এসময় পোষ্টিং হাবিলদার আনোয়ার হোসেন অবস্থা বেগতিক দেখে তড়িঘড়ি করে অফিস থেকে বের হয়ে বাইরে চলে যান। অপর একটি সূত্র জানায়, তিনি অফিস থেকে বের হয়ে বেশ কয়েকজন প্রহরীরর কাছে মোবাইল ফোনে টাকা নেওয়ার বিষয়টি চেপে যেতে বলেন। পরে আনোয়ার হোসেনর কাছে প্রহরীদের কাছ থেকে টাকা নেওয়ার বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি বলেন তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ মিথ্যা।
পার্বতীপুরে দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে বেশ কয়েকজন নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য রাজার হালে চাকুরী করছেন। বদলী হলেও তদবির করে ঘুরে ফিরে পুনরায় পার্বতীপুরে আসেন। পার্বতীপুরে একটি লোহা ও রেল লাইন চোরের সংবদ্ধদল রয়েছে। এরা সামাজিক ও রাজনৈতিক দলের ছত্র ছায়ায় থেকে তাদের অশুভ তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। রেলওয়ের সম্পদ (যেমন-ডিজেল তেল, লোহা, কাস্টিং লোহা, তার, ব্রেক, লাইট)সহ বিভিন্ন মালামাল চুরির হাত থেকে রক্ষা পেতে হলে বর্তমানে পার্বতীপুরে কর্মরত)বেশ কয়েকজন নিরাপত্তা বাহিনী সদস্যসের অন্যত্রে বদলি খুবই জরুরী বলে সচেতন মহলের অভিমত। এব্যাপারে নিরাপত্তা বহিনীর লালমনিরহাট ডিভিশনের কমান্ডেন্ট ফাত্তাহ ভুঁইয়ার সাথে কথা হলে বিষয় গুলো তিনি সুকৌশলে এড়িয়ে যান।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
দেশের বাজারে স্বর্ণের দামে রেকর্ড
সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার নেজাম উদ্দিন উদ্ধার
সোনার দামে সব রেকর্ড ভাঙল
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল বিশ্বে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত- প্রধানমন্ত্রী