মঙ্গলবার, ১ এপ্রিল ২০১৪, বিকাল ০৬:৩৭
আরাফাত শাহরিয়র এর ফেসবুক থেকে:
আমি মনে করতে পারি, ছোটকালে জন্মদিনে ভবেশ রায়ের লিখা একটি চমৎকার বই উপহার পেয়েছিলাম বাবার কাছ থেকে। বইটির নাম- ‘দেখব এবার জগতটাকে। বইটি ছিল লিভিংস্টোন, মাঙ্গোপার্ক সহ বিখ্যাত সব অভিযাত্রীদের দুঃসাহসিক অভিযান, বিজয় ও আবিষ্কারের অসাধারণ সব গল্পে ভরা। ছিল শেরপা তেনজিং ও এডমন্ড হিলারির এভারেস্ট জয়ের সংক্ষিপ্ত কাহিনীও। ছবিতে দেখা যাচ্ছিল এভারেস্টের চুড়া আর পাশে শেরপা তেনজিং এবং হিলারির বিজয়ের হাসিতে উদ্ভাসিত দুটো মুখ। তাদের সেই ছবি, সেই এভারেস্ট জয়ের গল্প আমার শিশু মনে যে আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল, সেই রেশ এখনো কাটেনি। শেরপা তেনজিং এবং এডমন্ড হিলারি আমার শৈশবের নায়ক! এখন পর্যন্ত বইটির একটি লাইন আমার মনে তরঙ্গায়িত হয়, “শেরপা তেনজিং প্রথম চুড়ায় উঠে হিলারিকে টেনে তুলে।” কী মহানুভবতা! কী উদারতা! কী [caption id="attachment_28919" align="alignright" width="270"] লেখক[/caption]
আমি মনে করতে পারি, ছোটকালে জন্মদিনে ভবেশ রায়ের লিখা একটি চমৎকার বই উপহার পেয়েছিলাম বাবার কাছ থেকে। বইটির নাম- ‘দেখব এবার জগতটাকে। বইটি ছিল লিভিংস্টোন, মাঙ্গোপার্ক সহ বিখ্যাত সব অভিযাত্রীদের দুঃসাহসিক অভিযান, বিজয় ও আবিষ্কারের অসাধারণ সব গল্পে ভরা। ছিল শেরপা তেনজিং ও এডমন্ড হিলারির এভারেস্ট জয়ের সংক্ষিপ্ত কাহিনীও। ছবিতে দেখা যাচ্ছিল এভারেস্টের চুড়া আর পাশে শেরপা তেনজিং এবং হিলারির বিজয়ের হাসিতে উদ্ভাসিত দুটো মুখ। তাদের সেই ছবি, সেই এভারেস্ট জয়ের গল্প আমার শিশু মনে যে আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল, সেই রেশ এখনো কাটেনি। শেরপা তেনজিং এবং এডমন্ড হিলারি আমার শৈশবের নায়ক! এখন পর্যন্ত বইটির একটি লাইন আমার মনে তরঙ্গায়িত হয়, “শেরপা তেনজিং প্রথম চুড়ায় উঠে হিলারিকে টেনে তুলে।” কী মহানুভবতা! কী উদারতা! কী
চমৎকার! কী অসাধারণ! তেনজিং ছিল তুচ্ছ একজন শেরপা; ভারবাহক! অথচ পর্বতারোহী হিলারি তাকে এভারেস্ট জয় করার সেই ঐতিহাসিক কৃতিত্ব দিতে এতটুকু কুণ্ঠা বোধ করেন নাই!
আর আমরা? আমরা কী? আমরা কী?
মন্তব্য করুন
ব্রেকিং নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট