আর্কাইভ  মঙ্গলবার ● ১৯ মার্চ ২০২৪ ● ৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   মঙ্গলবার ● ১৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 
 width=
 
শিরোনাম: রংপুরের আলু যাচ্ছে এশিয়ার বিভিন্ন দেশে       গ্রাহকের ৫০ লাখ টাকা নিয়ে উধাও পোস্টমাস্টার!       চার ঘণ্টা পর উত্তরবঙ্গের সাথে ঢাকার ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক       ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন       রংপুরে মিস্টি ও সেমাই কারখানায় ৫০ হাজার টাকা জরিমানা      

 width=
 

রানীরবন্দরে শিবিরকর্মীকে হত্যার অভিযোগে ৭ পুলিশ কর্মকর্তাসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

বুধবার, ২ জানুয়ারী ২০১৩, রাত ১১:০৩

দিনাজপুর: দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলার রানীরবন্দর সুইহারী বাজারে জামায়াত-পুলিশের সংঘর্ষের সময় পুলিশের গুলিতে মুজাহিদুল ইসলাম নামে এক শিবিরকর্মীকে হত্যার অভিযোগে ৭ পুলিশ কর্মকর্তাসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। বুধবার বিকেলে নিহত মুজাহিদুল ইসলামের ভাই মো. নাজমুস সাদাত বিপ্লব বাদী হয়ে দিনাজপুর প্রথম শ্রেণীর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্র্রেট আমলি আদালত-৩ (চিরিরবন্দর) এ মামলা দায়ের করেন। আদালতের বিজ্ঞ বিচারক মো. তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী মামলাটি আমলে নিয়ে দিনাজপুরের সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। এ মামলার আসামিরা হলেন, চিরিরবন্দর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. তারিকুল ইসলাম, পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত)মো. হারিসুল ইসলাম, উপপরিদর্শক (এসআই) একিউএম কিবরিয়া সরওয়ার্দী, সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) কনক কুমার সরকার, উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আজম আলী, উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মাসুদ রানা, কনস্টেবল (১৯৪) মো. সোহেল রানা এবং চিরিরবন্দরের আজমল হোসেনের ছেলে মো. সুলতান আলম (৫০), মৃত মফিজ উদ্দীনের ছেলে মো. আব্দুল মতিন (৪৮), ও মৃত রুস্তম আলীর ছেলে মো. নুরুল ইসলাম নুরু (৪৫)। মামলার বিবরণে জানা যায়, গত বছরের ৩ ডিসেম্বর জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে চিরিরবন্দর উপজেলাধীন রাণীরবন্দরে জামায়াত-শিবিরের শান্তিপূর্ণ মিছিল বের হয়। এ সময় চিরিরবন্দর থানা পুলিশ উস্কানিমূলকভাবে মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের ওপর গুলিবর্ষণ করে। এ সময় একটি গুলি মুজাহিদুল ইসলামের মাথায় লাগে। পরে তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানে তার মৃত্যু হয়।

মন্তব্য করুন


 

Link copied