বৃহস্পতিবার, ৮ মে ২০১৪, রাত ০৮:২৩
বৃহস্পতিবার ফুলবাড়ী উপজেলার নাখারজান সীমান্ত দিয়ে আত্মীয়তার পরিচয় দিয়ে কৌশলে ঐ যুবক মেয়েটিকে পাচার করার চেষ্ট চালায়। এ ঘটনায় ফুলবাড়ী থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। জানা গেছে, বৃহস্পতিবার উপজেলার ভাঙ্গামোড় গ্রামের রামজিৎ রবিদাসের কন্যা ও নগরাজপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রী কুমারী জয়ন্তী রাণী প্রতিদিনের মত স্কুলে যাওয়ার প্রস্তুতি নেয়। এ সময় দুসর্ম্পকের প্রতিবেশী দুলাভাই নুর ইসলামের সাথে তার মোবাইল ফোনে কথা হয়। ফোনালাপের একপর্যায়ে নুর ইসলাম তাকে সীমান্তে কাটাতারের বেড়া দেখতে যাওয়ার প্রস্তাব করে। মেয়েটির তার প্রস্তাবে রাজি হলে সাইকেল যোগে তাকে সীমান্ত এলাকায় নিয়ে যায় নুর ইসলাম। ছাত্রীটির অগোচরে চতুর নুর ইসলাম সীমান্তের ৯৪১নং মেইন পিলারের সন্নিকটে কাঁটাতারের বাহিরে থাকা ভারতীয় শেউটি গ্রামের বাসিন্দা মোত্তালেবের বাড়ীতে তাকে নিয়ে যায়। সেখানে ভারতীয় দালাল সাইফুল, দাসিয়ারছড়া ছিটমহলের আলী হোসেন ও তার সহযোগিদের কাছে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে পাচারের সুযোগ খঁজছিল তারা। বিষয়টি বুঝতে পেরে জয়ন্তী রাণী চিৎকার দিলে তার সঙ্গে থাকা বই খাতা দেখে এলাকাবাসীর সন্দেহ হয়। এক পর্যায়ে দু’জনের কথায় গরমিল পাওয়ায় বিএসএফ-বিজিবি আসার আগেই স্থানীয় মানুষ তাদেরকে আটক করে বাংলাদেশীদের কাছে ফেরত দেয় । খবর পেয়ে ছাত্রীটির অভিভাবকসহ কয়েকজন শিক্ষক ঘটনাস্থলে এসে তাদেরকে উদ্ধার করে ফুলবাড়ি থানায় নিয়ে আসে। আটক যুবক উপজেলার পুর্ব ধনিরাম গ্রামের তাহের আলীর পুত্র। সে ৩/৪ বছর আগে ভারতের দিল্লীতে বসবাস করেছিল বলে এলাকাবাসী জানিয়েছে। এ ব্যাপারে ফুলবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ বজলুর রশিদ জানান, আটক যুবকের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। মেয়েটি পুলিশের হেফাজতে রয়েছে।
বৃহস্পতিবার ফুলবাড়ী উপজেলার নাখারজান সীমান্ত দিয়ে আত্মীয়তার পরিচয় দিয়ে কৌশলে ঐ যুবক মেয়েটিকে পাচার করার চেষ্ট চালায়। এ ঘটনায় ফুলবাড়ী থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
জানা গেছে, বৃহস্পতিবার উপজেলার ভাঙ্গামোড় গ্রামের রামজিৎ রবিদাসের কন্যা ও নগরাজপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রী কুমারী জয়ন্তী রাণী প্রতিদিনের মত স্কুলে যাওয়ার প্রস্তুতি নেয়। এ সময় দুসর্ম্পকের প্রতিবেশী দুলাভাই নুর ইসলামের সাথে তার মোবাইল ফোনে কথা হয়। ফোনালাপের একপর্যায়ে নুর ইসলাম তাকে সীমান্তে কাটাতারের বেড়া দেখতে যাওয়ার প্রস্তাব করে। মেয়েটির তার প্রস্তাবে রাজি হলে সাইকেল যোগে তাকে সীমান্ত এলাকায় নিয়ে যায় নুর ইসলাম। ছাত্রীটির অগোচরে চতুর নুর ইসলাম সীমান্তের ৯৪১নং মেইন পিলারের সন্নিকটে কাঁটাতারের বাহিরে থাকা ভারতীয় শেউটি গ্রামের বাসিন্দা মোত্তালেবের বাড়ীতে তাকে নিয়ে যায়। সেখানে ভারতীয় দালাল সাইফুল, দাসিয়ারছড়া ছিটমহলের আলী হোসেন ও তার সহযোগিদের কাছে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে পাচারের সুযোগ খঁজছিল তারা। বিষয়টি বুঝতে পেরে জয়ন্তী রাণী চিৎকার দিলে তার সঙ্গে থাকা বই খাতা দেখে এলাকাবাসীর সন্দেহ হয়। এক পর্যায়ে দু’জনের কথায় গরমিল পাওয়ায় বিএসএফ-বিজিবি আসার আগেই স্থানীয় মানুষ তাদেরকে আটক করে বাংলাদেশীদের কাছে ফেরত দেয় । খবর পেয়ে ছাত্রীটির অভিভাবকসহ কয়েকজন শিক্ষক ঘটনাস্থলে এসে তাদেরকে উদ্ধার করে ফুলবাড়ি থানায় নিয়ে আসে। আটক যুবক উপজেলার পুর্ব ধনিরাম গ্রামের তাহের আলীর পুত্র। সে ৩/৪ বছর আগে ভারতের দিল্লীতে বসবাস করেছিল বলে এলাকাবাসী জানিয়েছে।
এ ব্যাপারে ফুলবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ বজলুর রশিদ জানান, আটক যুবকের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। মেয়েটি পুলিশের হেফাজতে রয়েছে।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম