শনিবার, ৫ জানুয়ারী ২০১৩, রাত ১১:০১
পার্বতীপুর উপজেলার ৭ নং মোস্তফাপুর ইউনিয়নে চলছে উপ-নির্বাচনী চেয়ারম্যান প্রার্থীর আমেজ। প্রার্থীদের চোখে ঘুম নেই। ছুটছে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে। চাইছে একটি ভোট। হোটেলে হোটেলে চলছে প্রার্থীদের নিয়ে আলোচনা স সরজমিনে ঘুরে দেখা যায় উপজেলার ৭ নং মোস্তফাপুর ইউনিয়নের প্রতিটি গ্রামে চেয়ারম্যান প্রার্থীদের পোষ্টারে ছেয়ে গেছে। প্রার্থীদের কর্মীরা হাতে হ্যান্ডবিল নিয়ে বাড়ী বাড়ী ঘুরছে। প্রার্থীদের চোখে ঘুম নেই। কাক ডাকা ভোর থেকে শুরু করে গভীর রাত পর্যন্ত প্রার্থীরা ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ঘুরছে।বিভিন্ন প্রতিশ্র“তি দিয়ে ভোট প্রার্থনা করছেন। ইউনিয়নটির আমবাড়ী হাট-বাজারসহ বিভিন্ন হাটবাজারগুলোতে প্রার্থীদের নিয়ে আলোচনা সমালোচনার ঝড়। কিছু কিছু ভোটার ৬ প্রার্থীদের মধ্যে কে জিতবে কে হারবে তা হিসাব কষছেন। আবার ভোটারা বলছেন “টাকার যার ইলেকশন তার।" শোনা যাচ্ছে সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শামসুদ্দিন মন্ডলের পুত্র মতিয়ার রহমান মতিনকে জিতাতে গ্রামের আত্বীয় স্বজনরা কোমড় বেঁধে মাঠে নেমেছেন। ইতিমধ্যেই মতিন ভোটারদের হাতে হাতে টাকা দেওয়া শুরু করেছে বলে অপর চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের অভিযোগ করে বলছেন। উপ-নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৬ প্রার্থীরা হলেন, নজমুল হক (প্রতিক-চশমা), মতিয়ার রহমান মতিন (মাইক), মাহ্বুব-উল-হক (আনারস), আক্কাস আলী প্রামানিক (তালা), ছাবেনুর আলম (দোয়াত কলম), ভবতোষ রায় নিখিল (কাপ পিরিচ)। উল্লেখ্য, গত ১৮ অক্টোবর/১২ ইং তারিখে এক সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়ে ঢাকার এ্যাপোলো হাসপাতালে চিকিৎসাধিন অবস্থায় গত ২৯ অক্টোবর চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শামসুদ্দিন মন্ডল মৃত্যু বরন করলে আসনটি শূন্য হয়। নির্বাচন কমিশন আসনটি শুন্য ঘোষনা করে উপ-নির্বাচনের তফশীল ঘোষনা করেন। আগামী ১৭ জানুয়ারী ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হবে। এই উপ-নির্বাচনে সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শামসুদ্দিন মন্ডলের জৈষ্ঠ পুত্র মতিয়ার রহমান মতিন মাইক প্রতিক নিয়ে প্রতিদ্বন্দিতা করছেন। গত ১৯ জুন/১১ নির্বাচনে ৬ হাজার ৩৬০ ভোট পেয়ে মরহুম আলহাজ্ব শামসুদ্দিন মন্ডল,(দেওয়াল ঘড়ি) মার্কা নিয়ে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তার নিকটতম নজমুল হক (গরুরগাড়ী) মার্কা নিয়ে ৪ হাজার ১৩৩ ভোট প্রতিদ্বন্দি করেন। ইউনিয়নটির ৯ ওয়ার্ডে ভোটার সংখ্যা ১৮ হাজার ৫৫ জন। এর মধ্যে মহিলা ৯১৩৭ ও পুরুষ ৮৯১৮ জন।
সরজমিনে ঘুরে দেখা যায় উপজেলার ৭ নং মোস্তফাপুর ইউনিয়নের প্রতিটি গ্রামে চেয়ারম্যান প্রার্থীদের পোষ্টারে ছেয়ে গেছে। প্রার্থীদের কর্মীরা হাতে হ্যান্ডবিল নিয়ে বাড়ী বাড়ী ঘুরছে। প্রার্থীদের চোখে ঘুম নেই। কাক ডাকা ভোর থেকে শুরু করে গভীর রাত পর্যন্ত প্রার্থীরা ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ঘুরছে।বিভিন্ন প্রতিশ্র“তি দিয়ে ভোট প্রার্থনা করছেন। ইউনিয়নটির আমবাড়ী হাট-বাজারসহ বিভিন্ন হাটবাজারগুলোতে প্রার্থীদের নিয়ে আলোচনা সমালোচনার ঝড়। কিছু কিছু ভোটার ৬ প্রার্থীদের মধ্যে কে জিতবে কে হারবে তা হিসাব কষছেন। আবার ভোটারা বলছেন “টাকার যার ইলেকশন তার।" শোনা যাচ্ছে সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শামসুদ্দিন মন্ডলের পুত্র মতিয়ার রহমান মতিনকে জিতাতে গ্রামের আত্বীয় স্বজনরা কোমড় বেঁধে মাঠে নেমেছেন। ইতিমধ্যেই মতিন ভোটারদের হাতে হাতে টাকা দেওয়া শুরু করেছে বলে অপর চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের অভিযোগ করে বলছেন। উপ-নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৬ প্রার্থীরা হলেন, নজমুল হক (প্রতিক-চশমা), মতিয়ার রহমান মতিন (মাইক), মাহ্বুব-উল-হক (আনারস), আক্কাস আলী প্রামানিক (তালা), ছাবেনুর আলম (দোয়াত কলম), ভবতোষ রায় নিখিল (কাপ পিরিচ)। উল্লেখ্য, গত ১৮ অক্টোবর/১২ ইং তারিখে এক সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়ে ঢাকার এ্যাপোলো হাসপাতালে চিকিৎসাধিন অবস্থায় গত ২৯ অক্টোবর চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শামসুদ্দিন মন্ডল মৃত্যু বরন করলে আসনটি শূন্য হয়। নির্বাচন কমিশন আসনটি শুন্য ঘোষনা করে উপ-নির্বাচনের তফশীল ঘোষনা করেন। আগামী ১৭ জানুয়ারী ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হবে। এই উপ-নির্বাচনে সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শামসুদ্দিন মন্ডলের জৈষ্ঠ পুত্র মতিয়ার রহমান মতিন মাইক প্রতিক নিয়ে প্রতিদ্বন্দিতা করছেন। গত ১৯ জুন/১১ নির্বাচনে ৬ হাজার ৩৬০ ভোট পেয়ে মরহুম আলহাজ্ব শামসুদ্দিন মন্ডল,(দেওয়াল ঘড়ি) মার্কা নিয়ে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তার নিকটতম নজমুল হক (গরুরগাড়ী) মার্কা নিয়ে ৪ হাজার ১৩৩ ভোট প্রতিদ্বন্দি করেন। ইউনিয়নটির ৯ ওয়ার্ডে ভোটার সংখ্যা ১৮ হাজার ৫৫ জন। এর মধ্যে মহিলা ৯১৩৭ ও পুরুষ ৮৯১৮ জন।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
সোনার দামে সব রেকর্ড ভাঙল
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল বিশ্বে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত- প্রধানমন্ত্রী
২১ বছর নানান ধরনের খেলা চলেছে : প্রধানমন্ত্রী
দেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটি ১৫ লাখ ৯০ হাজার