সোমবার, ১২ মে ২০১৪, রাত ০৯:৪৫
তথ্য সুত্র, দুই বছর পূর্বে জেলার আদিতমারী উপজেলার বড় কমলাবাড়ী ইউনিয়নের স্খংটারী গ্রামের মৃত নজরুল ইসলামের মেয়ে আফরিনের (২০) বিয়ে হয় পাশ্ববর্তী সারপুকুরের তালুক হরিদাস গ্রামের মৃত ইমান আলীর পুত্র লুৎফর রহমানের। বিয়ের পর লুৎফরের শ্বাশুড়ী তার মেয়েকে স্বামীর বাড়ী থেকে প্রায় প্রতিদিন নগত অর্থসহ বিভিন্ন জিনিস আনতে বলে। সেভাবেই তার মেয়ে আফরিন স্বামীর টাকা চুরি করে মায়ের কাছে পাঠিয়ে দিত। একদিন লুৎফর তার স্ত্রীর চুরির কথা জানতে পারলে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া বাধে এবং স্ত্রী আফরিন কাউকে কিছু না বলে তার মায়ের বাড়ীতে চলে আসে। অভিযোগে জানাযায়, লুৎফর রহমানের শ্বাশুড়ী কুলছুম বেগমের সাথে পার্শ্ববর্তী ফজলু নামে এক পুরুষের পরকিয়ার কথা শ্বশুর রতন জানতে পারে। এর কিছুদিন পরই কুলছুম তার স্বামীকে খাবারের সাথে বিষ প্রয়োগে হত্যা করে। এ ব্যাপারে আদিতমারী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের হয় এবং সেই মামলায় কুলছুম বেগম গ্রেফতার হয়ে জেলও খাটে। দীর্ঘদিন জেলে থাকার পর বেড়িয়ে এসে আবারও সে তার কুকর্ম পুনরায় চালাতে থাকে। এদিকে তার মেয়ে আফরিনও স্বামীর বাড়ীর কাউকে কিছু না বলে চলে আসে তার মায়ের কাছে। অর্থ লোভি শ্বাশুড়ী অর্থের জন্য তার মেয়েকেও অবৈধ ভাবে অর্থ উপার্জনের পথে নিয়ে যায়। এ কথা লুৎফর জানতে পারলে গত শুক্রবার সন্ধ্যায় তার স্ত্রীকে আনতে গেলে ফজলু নামে ওই পুরুষের সাথে আপত্তিকর অবস্থায় দেখতে পায়। ফলে লুৎফরকে মেরে ফেলার জন্য ওই এলাকার সোবহান, ফজলু, শ্বাশুড়ী কুলছুম ও স্ত্রী আফরিন জোড় পুর্বক তাকে বিষ খাইয়ে দেয়। এক সময় লুৎফর নিজেক বাচাকে বাচার জন্য দৌড়ে পালিয়ে স্থানীয় বাজারে যায়। বাজারের লোকজন সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়ার পর লালমনিরহাট সদর হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন। বর্তমানে লুৎফর লালমনিরহাট সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে। এদিকে লুৎফরের ভাই বাদী হয়ে আদিতমারী থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। এ ব্যাপারে আদিতমারী থানা অফিসার্স ইনচার্জ এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, বিষয়টি আমি জেনেছি তবে এখন পর্যন্ত কোন অভিযোগ থানায় আসেনি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
তথ্য সুত্র, দুই বছর পূর্বে জেলার আদিতমারী উপজেলার বড় কমলাবাড়ী ইউনিয়নের স্খংটারী গ্রামের মৃত নজরুল ইসলামের মেয়ে আফরিনের (২০) বিয়ে হয় পাশ্ববর্তী সারপুকুরের তালুক হরিদাস গ্রামের মৃত ইমান আলীর পুত্র লুৎফর রহমানের। বিয়ের পর লুৎফরের শ্বাশুড়ী তার মেয়েকে স্বামীর বাড়ী থেকে প্রায় প্রতিদিন নগত অর্থসহ বিভিন্ন জিনিস আনতে বলে। সেভাবেই তার মেয়ে আফরিন স্বামীর টাকা চুরি করে মায়ের কাছে পাঠিয়ে দিত। একদিন লুৎফর তার স্ত্রীর চুরির কথা জানতে পারলে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া বাধে এবং স্ত্রী আফরিন কাউকে কিছু না বলে তার মায়ের বাড়ীতে চলে আসে।
অভিযোগে জানাযায়, লুৎফর রহমানের শ্বাশুড়ী কুলছুম বেগমের সাথে পার্শ্ববর্তী ফজলু নামে এক পুরুষের পরকিয়ার কথা শ্বশুর রতন জানতে পারে। এর কিছুদিন পরই কুলছুম তার স্বামীকে খাবারের সাথে বিষ প্রয়োগে হত্যা করে। এ ব্যাপারে আদিতমারী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের হয় এবং সেই মামলায় কুলছুম বেগম গ্রেফতার হয়ে জেলও খাটে। দীর্ঘদিন জেলে থাকার পর বেড়িয়ে এসে আবারও সে তার কুকর্ম পুনরায় চালাতে থাকে।
এদিকে তার মেয়ে আফরিনও স্বামীর বাড়ীর কাউকে কিছু না বলে চলে আসে তার মায়ের কাছে। অর্থ লোভি শ্বাশুড়ী অর্থের জন্য তার মেয়েকেও অবৈধ ভাবে অর্থ উপার্জনের পথে নিয়ে যায়। এ কথা লুৎফর জানতে পারলে গত শুক্রবার সন্ধ্যায় তার স্ত্রীকে আনতে গেলে ফজলু নামে ওই পুরুষের সাথে আপত্তিকর অবস্থায় দেখতে পায়। ফলে লুৎফরকে মেরে ফেলার জন্য ওই এলাকার সোবহান, ফজলু, শ্বাশুড়ী কুলছুম ও স্ত্রী আফরিন জোড় পুর্বক তাকে বিষ খাইয়ে দেয়। এক সময় লুৎফর নিজেক বাচাকে বাচার জন্য দৌড়ে পালিয়ে স্থানীয় বাজারে যায়। বাজারের লোকজন সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়ার পর লালমনিরহাট সদর হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন। বর্তমানে লুৎফর লালমনিরহাট সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে।
এদিকে লুৎফরের ভাই বাদী হয়ে আদিতমারী থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। এ ব্যাপারে আদিতমারী থানা অফিসার্স ইনচার্জ এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, বিষয়টি আমি জেনেছি তবে এখন পর্যন্ত কোন অভিযোগ থানায় আসেনি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম