বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০১৪, সকাল ০৮:৫৭
প পুলিশ, এলাকাবাসী ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কামরুজ্জামান নয়ন গত ৫ বছর আগে বাবা-মাকে না জানায়ে কুপতলা গ্রামের আবুল মিয়া মেয়ে শিমু আক্তারকে (২০) ভালোবেসে বিয়ে করেন। এরপর থেকে সে স্ত্রী নিয়ে সাদুল্যাপুর উপজেলার নলডাঙ্গা বাজারে বাড়ী ভাড়া নিয়ে বসবাস শুরু করে। পরবর্তীতে কামরুজ্জামান জুয়া খেলা ও মাদকে আসক্ত হয়ে পরে। সুত্রটি আরো জানায়, ঘটনার দিন বিকালে কামরুজ্জামান তার শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে আসে। সেখানে জুয়া খেলে তার অনেক টাকা খোয়া যায়। রাতে বাড়ী ফিরলে জুয়া খেলা নিয়ে তার স্ত্রী তাকে গালিগালাজ করে। এক পর্যায়ে তার স্ত্রীকে সে মারপিট করে। এসময় শ্যালক, শ্বশুর ও শ্বশুর বাড়ীর লোকজন মিলে তাকে মারপিট করে। এতে সে অসুস্থ হলে মুখে কীটনাশক ঢেলে দিয়ে রাত ১১ টার দিকে পার্শ্ববর্তী সাদুল্যাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে আসা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় সেখানে সে রাত ১২ টার দিকে মারা যায়। খবর পেয়ে পুলিশ রাত সাড়ে ১২ টার দিকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। নিহত কামরুজ্জামানের চাচা ফুলছড়ির কঞ্চিপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নং ওয়াডের সদস্য শফিকুল ইসলাম সাজু জানান, দীর্ঘদিন থেকে কামরুজ্জামানের সাথে তার স্ত্রীর মনোমানিল্য চলতেছিল। একারণেই তাকে স্ত্রী, শ্বশুর, শ্যালক ও শ্বাশুড়ি মিলে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। সাদুল্যাপুর থানার ওসি জিয়া লতিফুল ইসলাম জানান, বিষয়টি বেশ রহস্যজনক। পুলিশ ঘটনাটি তদন্ত করছে। এনিয়ে থানায় একটি মামলা দায়ের হয়েছে।
পুলিশ, এলাকাবাসী ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কামরুজ্জামান নয়ন গত ৫ বছর আগে বাবা-মাকে না জানায়ে কুপতলা গ্রামের আবুল মিয়া মেয়ে শিমু আক্তারকে (২০) ভালোবেসে বিয়ে করেন। এরপর থেকে সে স্ত্রী নিয়ে সাদুল্যাপুর উপজেলার নলডাঙ্গা বাজারে বাড়ী ভাড়া নিয়ে বসবাস শুরু করে। পরবর্তীতে কামরুজ্জামান জুয়া খেলা ও মাদকে আসক্ত হয়ে পরে।
সুত্রটি আরো জানায়, ঘটনার দিন বিকালে কামরুজ্জামান তার শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে আসে। সেখানে জুয়া খেলে তার অনেক টাকা খোয়া যায়। রাতে বাড়ী ফিরলে জুয়া খেলা নিয়ে তার স্ত্রী তাকে গালিগালাজ করে। এক পর্যায়ে তার স্ত্রীকে সে মারপিট করে। এসময় শ্যালক, শ্বশুর ও শ্বশুর বাড়ীর লোকজন মিলে তাকে মারপিট করে। এতে সে অসুস্থ হলে মুখে কীটনাশক ঢেলে দিয়ে রাত ১১ টার দিকে পার্শ্ববর্তী সাদুল্যাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে আসা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় সেখানে সে রাত ১২ টার দিকে মারা যায়। খবর পেয়ে পুলিশ রাত সাড়ে ১২ টার দিকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
নিহত কামরুজ্জামানের চাচা ফুলছড়ির কঞ্চিপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নং ওয়াডের সদস্য শফিকুল ইসলাম সাজু জানান, দীর্ঘদিন থেকে কামরুজ্জামানের সাথে তার স্ত্রীর মনোমানিল্য চলতেছিল। একারণেই তাকে স্ত্রী, শ্বশুর, শ্যালক ও শ্বাশুড়ি মিলে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে।
সাদুল্যাপুর থানার ওসি জিয়া লতিফুল ইসলাম জানান, বিষয়টি বেশ রহস্যজনক। পুলিশ ঘটনাটি তদন্ত করছে। এনিয়ে থানায় একটি মামলা দায়ের হয়েছে।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম