সোমবার, ১৯ মে ২০১৪, দুপুর ০২:৩৩
সূত্রগুলো বলছে, অপেক্ষমাণ রায়গুলোর মধ্যে দেলোয়ার হোসেন সাঈদী, মতিউর রহমান নিজামী ও জামায়াতে ইসলামীর নেতা মীর কাসেম আলীর মামলার রায়গুলো সবার আগে ঘোষণা হতে পারে। এরপর ধারাবাহিকভাবে অপেক্ষমাণ অন্যান্য মামলার রায়গুলোও প্রকাশ পাবে। মতিউর রহমান নিজামীর রায়: গত ২৪ মার্চ নিজামীর মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ রাখেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার তদন্তের চূড়ান্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ২০১১ সালের ১১ ডিসেম্বর মতিউর রহমান নিজামীর বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের আনুষ্ঠানিক অভিযোগ ট্রাইব্যুনালে উপস্থাপন করেন রাষ্ট্রপক্ষ। এতে তার বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে হত্যা, খুন, ধর্ষণ এবং অগ্নিসংযোগসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের ১৬ অভিযোগ আনা হয়। ২০১২ সালের ৯ জানুয়ারি নিজামীর বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নেন ট্রাইব্যুনাল। দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর রায়: আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গত বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি জামায়াত নেতা দেলোয়ার হোসেন সাঈদীকে মৃত্যুদণ্ড দেন। এ রায়ের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগে মামলায় খালাস চেয়ে আপিল দায়ের করেন সাঈদী। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষ প্রমাণ হওয়া অভিযোগে সাজা চেয়ে আপিল করেন। উভয়পক্ষের আপিলের শুনানি গত বছরের ২৪ সেপ্টেম্বর শুরু হয়। দীর্ঘ ৪৯ কার্যদিবস শুনানি শেষে মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ রাখেন আপিল বিভাগ। সুপ্রিমকোর্টের প্রধান বিচারপতি মো. মোজাম্মেল হোসেনের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের আপিল বিভাগের বিশেষ বেঞ্চ এই মামলাটির শুনানি করেন। এর মধ্য দিয়ে মানবতাবিরোধী অপরাধের দ্বিতীয় মামলার বিচারিক কার্যক্রম শেষ হওয়ায় রায় অপেক্ষাধীন রাখা হয় গত ১৬ এপ্রিল। মীর কাসেমের মামলার রায়: বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২, চার মে বাদী-বিবাদী পক্ষের যুক্তিতর্ক শেষে মামলার কার্যক্রম সমাপ্ত ঘোষণা করেন। এরপর থেকেই মামলার রায়টি অপেক্ষমাণ আছে। জামায়াতের নির্বাহী পরিষদের এই সদস্যের বিরুদ্ধে একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের ১৪টি অভিযোগ রয়েছে, যার মধ্যে হত্যা, লাশ গুম, অপহরণ ও নির্যাতনের অভিযোগ রয়েছে। নতুনদিন
সূত্রগুলো বলছে, অপেক্ষমাণ রায়গুলোর মধ্যে দেলোয়ার হোসেন সাঈদী, মতিউর রহমান নিজামী ও জামায়াতে ইসলামীর নেতা মীর কাসেম আলীর মামলার রায়গুলো সবার আগে ঘোষণা হতে পারে। এরপর ধারাবাহিকভাবে অপেক্ষমাণ অন্যান্য মামলার রায়গুলোও প্রকাশ পাবে।
মতিউর রহমান নিজামীর রায়: গত ২৪ মার্চ নিজামীর মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ রাখেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার তদন্তের চূড়ান্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ২০১১ সালের ১১ ডিসেম্বর মতিউর রহমান নিজামীর বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের আনুষ্ঠানিক অভিযোগ ট্রাইব্যুনালে উপস্থাপন করেন রাষ্ট্রপক্ষ। এতে তার বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে হত্যা, খুন, ধর্ষণ এবং অগ্নিসংযোগসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের ১৬ অভিযোগ আনা হয়। ২০১২ সালের ৯ জানুয়ারি নিজামীর বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নেন ট্রাইব্যুনাল।
দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর রায়: আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গত বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি জামায়াত নেতা দেলোয়ার হোসেন সাঈদীকে মৃত্যুদণ্ড দেন। এ রায়ের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগে মামলায় খালাস চেয়ে আপিল দায়ের করেন সাঈদী। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষ প্রমাণ হওয়া অভিযোগে সাজা চেয়ে আপিল করেন। উভয়পক্ষের আপিলের শুনানি গত বছরের ২৪ সেপ্টেম্বর শুরু হয়। দীর্ঘ ৪৯ কার্যদিবস শুনানি শেষে মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ রাখেন আপিল বিভাগ। সুপ্রিমকোর্টের প্রধান বিচারপতি মো. মোজাম্মেল হোসেনের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের আপিল বিভাগের বিশেষ বেঞ্চ এই মামলাটির শুনানি করেন। এর মধ্য দিয়ে মানবতাবিরোধী অপরাধের দ্বিতীয় মামলার বিচারিক কার্যক্রম শেষ হওয়ায় রায় অপেক্ষাধীন রাখা হয় গত ১৬ এপ্রিল।
মীর কাসেমের মামলার রায়: বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২, চার মে বাদী-বিবাদী পক্ষের যুক্তিতর্ক শেষে মামলার কার্যক্রম সমাপ্ত ঘোষণা করেন। এরপর থেকেই মামলার রায়টি অপেক্ষমাণ আছে। জামায়াতের নির্বাহী পরিষদের এই সদস্যের বিরুদ্ধে একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের ১৪টি অভিযোগ রয়েছে, যার মধ্যে হত্যা, লাশ গুম, অপহরণ ও নির্যাতনের অভিযোগ রয়েছে। নতুনদিন
মন্তব্য করুন
আলোচিত’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
স্মৃতিসৌধের পরিদর্শন বইয়ে যা লিখলেন প্রধানমন্ত্রী
আত্মসমর্পণ ছাড়া উপায় নেই এমভি আবদুল্লাহর জলদস্যুদের
যেভাবে পাওয়া যাবে ঈদে টানা ১০ দিনের ছুটি
তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত প্রথম-দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষা হবে না, মূল্যায়ন নতুন পদ্ধতিতে