হাতীবান্ধা (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি : লালমনিরহাট জেলাধীন হাতীবান্ধা উপজেলার নির্বাহী অফিসে টেকনিশিয়ান নিয়োগ কে কেন্দ্র করে অনিয়ম ও ঘুষ বানিজ্যের অভিযোগ উটেছে।
অভিযোগে প্রকাশ গত ১ এপ্রিলে তারিখে ব্যবহারিক পরীক্ষার মাধ্যেমে নিয়োগ দেওয়ার বিধান থাকলে ও শুধু মাত্র মৌখিক পরীক্ষা নিয়ে ফলপ্রকাশের পূর্বেই গত ১ মে নির্বাহী অফিসে নিয়োগ প্রদান করেন।
পরীক্ষায় আবেদনকারীর কাছ থেকে কোন পে-অর্ডার কিংবা ব্যাংক ড্রাফ্ট নেওয়ার বিধান না থাকলেও নির্বাহী অফিস প্রতি আবেদন কারীর কাছ থেকে সোনালী ব্যাংক হাতীবান্ধা শাখার বরাবরে ৫ শত টাকার পে-অর্ডার গ্রহন করে। এতে কয়েক হাজার টাকা হাতিয়ে নেয়।
সরকার অনুমোদিত কোন কম্পিউটার প্রশিক্ষন কেন্দ্রের আওতা ভুক্ত প্রশিক্ষিত প্রার্থীকে নিয়োগ দেওয়ার বিধান থাকলেও উপজেলা নির্বাহী অফিসার এবিধানকে তোয়াক্কা না করে প্রতিষ্ঠানের পরিচালক কে না জানিয়ে তাঁর প্রতিষ্ঠানের নাম ব্যাবহারকারীকে নিয়োগ দিয়েছেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার রেজাউল করিম নামে একজন ইউনিয়ন উদ্যোক্তা কাজ থেকে কয়েক লক্ষ টাকার বিনিময়ে তাকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
অনুমোদিত হাতীবান্ধা ইসলাম ব্রদাস কম্পিউটার প্রশিক্ষন কেন্দ্রের পরিচালক আতিকুল ইসলাম লিটন প্রতিনিধি কে জানান গত বৃহ:পতিবার নির্বাহী অফিসার তার কক্ষে ওই নিয়োগের বিষয় ২য় পক্ষের স্বাক্ষর নেন তিনি। তবে প্রতি মাসে তার প্রতিষ্ঠানের কমিশন পাবে বলে জানান। নিয়োগে অনিয়ম ও ঘুষ বানিজ্যে ঘটনায় অভিযোগকারীরা লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক,মাননীয় প্রতিমন্ত্রী, স্থানীয় সরকার ও পল্লীউন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রনালয়, সচিব পর্যায়,রংপুর বিভাগীয় কমিশনার ও বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল তথ্যও যোগাযোগ মন্ত্রনালয়, বরাবর অনুলিপি প্রেরণ করেছেন।
এ বিষয়ে হাতীবান্ধা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাহাবুবুর রহমান প্রতিনিধিকে জানান নিয়ম অনুযাযী নিয়োগ সম্পূর্ণ হয়েছে। অভিযোগ হতে পারে।