শনিবার, ২৪ মে ২০১৪, রাত ১০:২৬
দেশের অন্যতম রেলওয়ে জংশন ও রেলওয়ে কারখানা পার্বতীপুরের একটি সূত্র জানায়, বছরের পর বছর খোলা আকাশের নিচে এভাবে পড়ে থাকার ফলে ওয়াগনগুলো ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। মরিচা ধরে ১১৭টি ওয়াগনের বডি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। চুরি হয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন ফিটিংস। কবে নাগাদ এগুলো সচল হবে নিশ্চিত করে বলতে পারছে না রেল প্রশাসন। দেশের বিভিন্ন স্থান বিশেষ করে সান্তাহার, ইশ্বরদী, রাজবাড়ী, খুলনা ও রাজশাহী থেকে বিজি ওয়াগন পাঠানো হয় পার্বতীপুর ওয়াগন ডিপোতে। এরপর মেরামতের জন্য এগুলো সৈয়দপুর কারখানায় নেয়া হয়। কিন্ত ১৯ বছর থেকে মেরামতের অপেক্ষায় পার্বতীপুর রেল ইয়ার্ডে পড়ে থাকা ১১৭টি বিজি ওয়াগন মেরামতের কোন ব্যবস্থা হচ্ছে না। জানা গেছে, গুরুত্ব পূর্ণ ফিটিংস মেটালিসটিক রাবার ইউনিট না থাকায় মেরামত বন্ধ হয়ে আছে। ৭ বছর আগে ভারত থেকে ফিটিংস আমদানী করা হলেও পরবর্তীতে ব্যবহারের অল্প কিছু দিনের মধ্যেই সেগুলো অকেজো হয়ে পড়ে। পরে ইংল্যান্ড থেকে আমদানী করে একই ফলাফল পাওয়া যায়। এর পর থেকে আর কোন উদ্যোগ নেয়া হয়নি। গুনগত মান যাচাই না করে তাড়াহুড়া করে এসব নিম্নমানের ফিটিংস আমদানী করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। নির্ভরযোগ্য সুত্র জানায়, পার্বতীপুর ওয়াগন ডিপোতে স্পেয়ার সরবরাহ কোন স্টোর নেই। এদিকে দীর্ঘদিন থেকে অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে থাকার কারণে ওয়াগনগুলো ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। ক্যারেজ এন্ড ওয়াগন বিভাগের কর্মকর্তারা ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, কবে নাগাদ ১১৭ টি ওয়াগন গুলো সচল হবে তা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।
দেশের অন্যতম রেলওয়ে জংশন ও রেলওয়ে কারখানা পার্বতীপুরের একটি সূত্র জানায়, বছরের পর বছর খোলা আকাশের নিচে এভাবে পড়ে থাকার ফলে ওয়াগনগুলো ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। মরিচা ধরে ১১৭টি ওয়াগনের বডি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। চুরি হয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন ফিটিংস। কবে নাগাদ এগুলো সচল হবে নিশ্চিত করে বলতে পারছে না রেল প্রশাসন। দেশের বিভিন্ন স্থান বিশেষ করে সান্তাহার, ইশ্বরদী, রাজবাড়ী, খুলনা ও রাজশাহী থেকে বিজি ওয়াগন পাঠানো হয় পার্বতীপুর ওয়াগন ডিপোতে। এরপর মেরামতের জন্য এগুলো সৈয়দপুর কারখানায় নেয়া হয়। কিন্ত ১৯ বছর থেকে মেরামতের অপেক্ষায় পার্বতীপুর রেল ইয়ার্ডে পড়ে থাকা ১১৭টি বিজি ওয়াগন মেরামতের কোন ব্যবস্থা হচ্ছে না। জানা গেছে, গুরুত্ব পূর্ণ ফিটিংস মেটালিসটিক রাবার ইউনিট না থাকায় মেরামত বন্ধ হয়ে আছে।
৭ বছর আগে ভারত থেকে ফিটিংস আমদানী করা হলেও পরবর্তীতে ব্যবহারের অল্প কিছু দিনের মধ্যেই সেগুলো অকেজো হয়ে পড়ে। পরে ইংল্যান্ড থেকে আমদানী করে একই ফলাফল পাওয়া যায়। এর পর থেকে আর কোন উদ্যোগ নেয়া হয়নি। গুনগত মান যাচাই না করে তাড়াহুড়া করে এসব নিম্নমানের ফিটিংস আমদানী করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। নির্ভরযোগ্য সুত্র জানায়, পার্বতীপুর ওয়াগন ডিপোতে স্পেয়ার সরবরাহ কোন স্টোর নেই। এদিকে দীর্ঘদিন থেকে অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে থাকার কারণে ওয়াগনগুলো ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। ক্যারেজ এন্ড ওয়াগন বিভাগের কর্মকর্তারা ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, কবে নাগাদ ১১৭ টি ওয়াগন গুলো সচল হবে তা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম