মঙ্গলবার, ২৭ মে ২০১৪, বিকাল ০৬:৪২
মঙ্গলবার দিনাজপুরের চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট সৈয়দ কামাল হোসেনের আদালতে অপহরণের পর স্কুল ছাত্র সাইয়েদুল মুরসালিন হত্যা ঘটনার মূল হোতা কলেজ ছাত্র রশিদুলকে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ২ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই নাজমুল আলম ৫ দিনের রিমান্ড আবেদন করেছিলেন। এদিকে রশিদুলের বাবা ওবায়দুর ও মা রওশন আরা সোমবার বিকেলে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট শ্যামসুন্দর রায়ের আদালতে দেয়া ১৬৪ ধারার জবানবন্দিতে বলেন, জীবিকার জন্য উভয়ে সারাদিন বাড়ীর বাইরে থাকেন। রোববার রাতে ছেলে রশিদুলের শোয়ার ঘরে দেখতে পায় খাটের নিচে উচু ঢিপি। লাঠি দিয়ে খুড়লে অপহৃত মুরসালিনের হাত-পা বাধা লাশ দেখতে পায়। এরপর সোমবার মধ্যরাতে লাশটি স্বামী-স্ত্রী বাড়ীর অদূরে ধান ক্ষেতে ফেলার জন্য নিয়ে গেলেও কুকুরের চিৎকারে আব্বাসের বাড়ীর সামনে লাশ ফেলে রাখে। মুরসালিনের বাবা মোকসেদুল ইসলাম বৃহস্পতিবার ছেলে অপহরণের পর ওই দিন ও পরদিন শুক্রবার ওবায়দুরের বাসায় ছেলের খোজে যান। জবানবন্দি গ্রহণের পর ওবায়দুর ও রওশন আরাকে দিনাজপুর জেলা কারাগারে প্রেরণ করা হয়। পুলিশ সুপার মোঃ রুহুল আমিন দিনাজপুরের চাঞ্চল্যকর অপহরণ ও হত্যার ঘটনা প্রসঙ্গে বলেন, পুলিশ তদন্তের মাধ্যমে শিঘ্রই ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটন করে প্রকৃত ঘটনা তুলে ধরা হবে। তিনি বলেন, অপহরণের পর থেকে পুলিশ সব ধরনের উদ্যোগ নিয়ে তদন্ত পরিচালনা করছে।
মঙ্গলবার দিনাজপুরের চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট সৈয়দ কামাল হোসেনের আদালতে অপহরণের পর স্কুল ছাত্র সাইয়েদুল মুরসালিন হত্যা ঘটনার মূল হোতা কলেজ ছাত্র রশিদুলকে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ২ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই নাজমুল আলম ৫ দিনের রিমান্ড আবেদন করেছিলেন।
এদিকে রশিদুলের বাবা ওবায়দুর ও মা রওশন আরা সোমবার বিকেলে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট শ্যামসুন্দর রায়ের আদালতে দেয়া ১৬৪ ধারার জবানবন্দিতে বলেন, জীবিকার জন্য উভয়ে সারাদিন বাড়ীর বাইরে থাকেন। রোববার রাতে ছেলে রশিদুলের শোয়ার ঘরে দেখতে পায় খাটের নিচে উচু ঢিপি। লাঠি দিয়ে খুড়লে অপহৃত মুরসালিনের হাত-পা বাধা লাশ দেখতে পায়। এরপর সোমবার মধ্যরাতে লাশটি স্বামী-স্ত্রী বাড়ীর অদূরে ধান ক্ষেতে ফেলার জন্য নিয়ে গেলেও কুকুরের চিৎকারে আব্বাসের বাড়ীর সামনে লাশ ফেলে রাখে। মুরসালিনের বাবা মোকসেদুল ইসলাম বৃহস্পতিবার ছেলে অপহরণের পর ওই দিন ও পরদিন শুক্রবার ওবায়দুরের বাসায় ছেলের খোজে যান। জবানবন্দি গ্রহণের পর ওবায়দুর ও রওশন আরাকে দিনাজপুর জেলা কারাগারে প্রেরণ করা হয়।
পুলিশ সুপার মোঃ রুহুল আমিন দিনাজপুরের চাঞ্চল্যকর অপহরণ ও হত্যার ঘটনা প্রসঙ্গে বলেন, পুলিশ তদন্তের মাধ্যমে শিঘ্রই ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটন করে প্রকৃত ঘটনা তুলে ধরা হবে। তিনি বলেন, অপহরণের পর থেকে পুলিশ সব ধরনের উদ্যোগ নিয়ে তদন্ত পরিচালনা করছে।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম