মঙ্গলবার, ২৭ মে ২০১৪, রাত ০৮:০৬
ইন মঙ্গলবার দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে ঐ আদালতের বিচারক মোঃ হাসানুজ্জামান (হাসান) জামিন না মঞ্জুর করে জিকো আহমেদকে জেলহাজতে প্রেরণের নির্দেশ দেন। গত বছরের ২৮ নভেম্বর জিকো আহমেদের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেন কামারপুকুর কিন্ডার গার্টেন স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা ইয়াসমিন আক্তার মুক্তা। মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা যায়, ঐ শিক্ষিকার স্বামী বিদেশে থাকার সুযোগে চেয়ারম্যান জিকো আহমেদ তার সাথে সুসম্পর্ক তৈরী করে। পরবর্তীতে তা প্রেমের সম্পর্কে রূপ নেয়। এর এক পর্যায়ে জিকো আহমেদ জোরপূর্বক ঐ শিক্ষিকার স্বামীকে তালাক দিতে বাধ্য করে। এর কয়েকদিন পর তারা সিলেটের শাহজালাল মাজারে গিয়ে বিয়ে করেন। এরপর জিকো আহমেদ ভূয়া কাবিননামা তৈরী করে ঐ শিক্ষিকাকে নিয়ে সৈয়দপুরের কামারপুকুরে একটি ভাড়া বাসায় স্বামী-স্ত্রীর পরিচয়ে বসবাস করতে থাকে। এর কিছুদিন পর জিকো আহমেদ ঐ শিক্ষিকাকে না জানিয়ে গত বছরের ২১ নভেম্বর দিনাজপুরের আরেকটি মেয়েকে ধুমধাম করে বিয়ে করে। দ্বিতীয় বিয়ের বিষয়ে ঐ শিক্ষিকা চেয়ারম্যান জিকো আহমেদের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি তোমাকে বিয়ে করিনি। আমি ভূয়া কাবিননামা তৈরী করে তোমাকে বিয়ে করেছিলাম। স্ত্রী স্বীকৃতির দাবিতে ঐ শিক্ষিকা অনেকের কাছে ধরণা দিয়ে না পেয়ে অবশেষে ঐ বছরের ২৮ নভেম্বর জিকো আহমেদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। মামলার পর থেকে জিকো আহমেদ পলাতক ছিলো।
মঙ্গলবার দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে ঐ আদালতের বিচারক মোঃ হাসানুজ্জামান (হাসান) জামিন না মঞ্জুর করে জিকো আহমেদকে জেলহাজতে প্রেরণের নির্দেশ দেন।
গত বছরের ২৮ নভেম্বর জিকো আহমেদের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেন কামারপুকুর কিন্ডার গার্টেন স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা ইয়াসমিন আক্তার মুক্তা।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা যায়, ঐ শিক্ষিকার স্বামী বিদেশে থাকার সুযোগে চেয়ারম্যান জিকো আহমেদ তার সাথে সুসম্পর্ক তৈরী করে। পরবর্তীতে তা প্রেমের সম্পর্কে রূপ নেয়। এর এক পর্যায়ে জিকো আহমেদ জোরপূর্বক ঐ শিক্ষিকার স্বামীকে তালাক দিতে বাধ্য করে। এর কয়েকদিন পর তারা সিলেটের শাহজালাল মাজারে গিয়ে বিয়ে করেন। এরপর জিকো আহমেদ ভূয়া কাবিননামা তৈরী করে ঐ শিক্ষিকাকে নিয়ে সৈয়দপুরের কামারপুকুরে একটি ভাড়া বাসায় স্বামী-স্ত্রীর পরিচয়ে বসবাস করতে থাকে। এর কিছুদিন পর জিকো আহমেদ ঐ শিক্ষিকাকে না জানিয়ে গত বছরের ২১ নভেম্বর দিনাজপুরের আরেকটি মেয়েকে ধুমধাম করে বিয়ে করে। দ্বিতীয় বিয়ের বিষয়ে ঐ শিক্ষিকা চেয়ারম্যান জিকো আহমেদের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি তোমাকে বিয়ে করিনি। আমি ভূয়া কাবিননামা তৈরী করে তোমাকে বিয়ে করেছিলাম। স্ত্রী স্বীকৃতির দাবিতে ঐ শিক্ষিকা অনেকের কাছে ধরণা দিয়ে না পেয়ে অবশেষে ঐ বছরের ২৮ নভেম্বর জিকো আহমেদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। মামলার পর থেকে জিকো আহমেদ পলাতক ছিলো।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার নেজাম উদ্দিন উদ্ধার
সোনার দামে সব রেকর্ড ভাঙল
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল বিশ্বে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত- প্রধানমন্ত্রী
২১ বছর নানান ধরনের খেলা চলেছে : প্রধানমন্ত্রী