বুধবার, ২৮ মে ২০১৪, বিকাল ০৬:২১
কু দিনাজপুর জেলা কারাগারের সুপার শাহ আলম খান জানান, চলতি বছর গত জানুয়ারী থেকে ২৭ মে পর্যন্ত এই জেলার ১৩টি উপজেলা থেকে মাদক সেবনের অভিযোগে নিবাহী ম্যাজিষ্ট্রেটদের কারাদন্ড প্রদান করা ১৫২ জন মাদকাক্ত যুবক জেলা করাগারে আটক রয়েছে। আটক যুবকেরা সকলেই মাদক সেবনে আসক্ত হওয়ায় তাদের পরিবার অতিষ্ঠ হয়ে স্বেচ্ছায় ওই সব যুবককে জেলার সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেটের দায়িত্বে নিয়োজিত ভ্রাম্যমান আদালতের নিকট সোপর্দ করে। ভ্রাম্যমান আদালতের বিচারক হিসেবে মাদকাক্ত যুবকদের পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে তাদের বিভিন্ন মেয়াদে কারাদন্ড দিয়ে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়। তিনি জানান, দিনাজপুর জেলা কারাগারে ২ হাজার বন্দি থাকার মত অবস্থান রয়েছে। এদের মধ্য আত্রাই নামে একটি ওয়ার্ডে মাদকাক্ত আটক যুবকদের রাখা হয়। এরা প্রথমে কারাগারে আসার পর বিভিন্ন ধরনের অশ্লীন আচারণ করে। তাদের স্বাভাবিক পর্যায়ে ফিরে নিয়ে আসার জন্য কারা কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে। তাদের ধর্মীয় অনুভূতি পালনে নামাজ আদায়, ধর্মীয় শিক্ষা প্রদান, বই পাঠ, শৃঙ্খলা বজায় রাখা ও খেলাধুলায় ব্যস্ত থানার মত উপকরণ দিয়ে মনিটরিং করা হয়। এসব কার্যক্রম গ্রহণে মাদকাক্ত যুবকেরা অনেকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এসেছে। গত বছর জেল কারাগারে ২৩০ জন মাদকাক্ত যুবক আটক ছিল। এদের মধ্য ২শ জন স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এসেছে। চলতি বছর এ পর্যন্ত ১৫২ জন যুবক মাদাকাক্তের অভিযোগে আটক থাকলেও তাদের সাজার মেয়াদ শেষ না হয় মনিটরিং এর আওতায় মাদক পরিহারের বিষয়ে নানা কৌশলে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার গুলশান নগর মহল্লার মন্টু মিয়ার পুত্র মনির হোসেন (২২) গাঁজা ও ফেন্সিডিলে আসক্ত হয়ে পরিবারের লোকজনকে অতিষ্ঠ করে তুলেছিল। গত বছর নভেম্বর মাসে ৬ মাসের কারাদন্ড দিয়ে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়। গত ২৫ এপ্রিল জেল কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে সে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এসেছে। সে এখন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় এবং পরিবারে সবার সাথে সংসারের কাজকর্মে ব্যস্ত থাকে। দিনাজপুরের পুলিশ সুপার মোঃ রুহুল আমিন জানান, জেলার ১৩টি উপজেলার মধ্য ৭টি উপজেলা সীমান্তবর্তী প্রায় দেড়শ কিলোমিটার এলাকা। ফলে সীমান্ত দিয়ে মাদক পাচার হয়ে আসার কারণে জেলায় যুব সমাজের মধ্য মাদক সেবনের প্রবনতা বৃদ্ধি পেয়েছে। মাদক প্রতিরোধে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সামাজিক প্রতিষ্ঠানসহ সকল মহলকে মাদক প্রতিরোধে এগিয়ে আসা এবং প্রত্যেক পরিবার তার সন্তানদের প্রতি নজরদারী বাড়াতে তিনি আহব্বান জানান।
দিনাজপুর জেলা কারাগারের সুপার শাহ আলম খান জানান, চলতি বছর গত জানুয়ারী থেকে ২৭ মে পর্যন্ত এই জেলার ১৩টি উপজেলা থেকে মাদক সেবনের অভিযোগে নিবাহী ম্যাজিষ্ট্রেটদের কারাদন্ড প্রদান করা ১৫২ জন মাদকাক্ত যুবক জেলা করাগারে আটক রয়েছে। আটক যুবকেরা সকলেই মাদক সেবনে আসক্ত হওয়ায় তাদের পরিবার অতিষ্ঠ হয়ে স্বেচ্ছায় ওই সব যুবককে জেলার সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেটের দায়িত্বে নিয়োজিত ভ্রাম্যমান আদালতের নিকট সোপর্দ করে। ভ্রাম্যমান আদালতের বিচারক হিসেবে মাদকাক্ত যুবকদের পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে তাদের বিভিন্ন মেয়াদে কারাদন্ড দিয়ে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়। তিনি জানান, দিনাজপুর জেলা কারাগারে ২ হাজার বন্দি থাকার মত অবস্থান রয়েছে। এদের মধ্য আত্রাই নামে একটি ওয়ার্ডে মাদকাক্ত আটক যুবকদের রাখা হয়। এরা প্রথমে কারাগারে আসার পর বিভিন্ন ধরনের অশ্লীন আচারণ করে। তাদের স্বাভাবিক পর্যায়ে ফিরে নিয়ে আসার জন্য কারা কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে। তাদের ধর্মীয় অনুভূতি পালনে নামাজ আদায়, ধর্মীয় শিক্ষা প্রদান, বই পাঠ, শৃঙ্খলা বজায় রাখা ও খেলাধুলায় ব্যস্ত থানার মত উপকরণ দিয়ে মনিটরিং করা হয়। এসব কার্যক্রম গ্রহণে মাদকাক্ত যুবকেরা অনেকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এসেছে। গত বছর জেল কারাগারে ২৩০ জন মাদকাক্ত যুবক আটক ছিল। এদের মধ্য ২শ জন স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এসেছে। চলতি বছর এ পর্যন্ত ১৫২ জন যুবক মাদাকাক্তের অভিযোগে আটক থাকলেও তাদের সাজার মেয়াদ শেষ না হয় মনিটরিং এর আওতায় মাদক পরিহারের বিষয়ে নানা কৌশলে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার গুলশান নগর মহল্লার মন্টু মিয়ার পুত্র মনির হোসেন (২২) গাঁজা ও ফেন্সিডিলে আসক্ত হয়ে পরিবারের লোকজনকে অতিষ্ঠ করে তুলেছিল। গত বছর নভেম্বর মাসে ৬ মাসের কারাদন্ড দিয়ে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়। গত ২৫ এপ্রিল জেল কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে সে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এসেছে। সে এখন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় এবং পরিবারে সবার সাথে সংসারের কাজকর্মে ব্যস্ত থাকে। দিনাজপুরের পুলিশ সুপার মোঃ রুহুল আমিন জানান, জেলার ১৩টি উপজেলার মধ্য ৭টি উপজেলা সীমান্তবর্তী প্রায় দেড়শ কিলোমিটার এলাকা। ফলে সীমান্ত দিয়ে মাদক পাচার হয়ে আসার কারণে জেলায় যুব সমাজের মধ্য মাদক সেবনের প্রবনতা বৃদ্ধি পেয়েছে। মাদক প্রতিরোধে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সামাজিক প্রতিষ্ঠানসহ সকল মহলকে মাদক প্রতিরোধে এগিয়ে আসা এবং প্রত্যেক পরিবার তার সন্তানদের প্রতি নজরদারী বাড়াতে তিনি আহব্বান জানান।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার নেজাম উদ্দিন উদ্ধার
সোনার দামে সব রেকর্ড ভাঙল
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল বিশ্বে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত- প্রধানমন্ত্রী
২১ বছর নানান ধরনের খেলা চলেছে : প্রধানমন্ত্রী