বুধবার, ২৮ মে ২০১৪, রাত ০৮:৩৭
টস হেরে প্রথমে ব্যাট করে ২০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৬৩ রান সংগ্রহ করে কলকাতা। জবাবে ১৩৪ রানের বেশি করতে পারেনি পাঞ্জাব। জয়ের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ৫ রানেই উইকেট হারায় পাঞ্জাব। সাকিবের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান বীরেন্দর শেবাগ (২)। ১৯ বলে ২৬ রান করে মর্নে মরকেলের বলে আউট হন মানান ভোহরা। যাদবের বলে এলবিডব্লিউর শিকার হয়ে ৯ বলে ৬ রান করে সাজঘরে ফিরেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। এরপর সাজঘরে ফেরেন ঋদ্ধিমান শাহা ও ডেভিড মিলার। সাকিবের ওভারে রান আউট হয়ে ফিরে যান প্যাটেল (২)। সাকিব তার চতুর্থ ওভারে ঋষি ধাওয়ানকে নিজের শিকারে পরিণত করেন। সাকিব চার ওভার বল করে ৪৩ রানে ১ উইকেট নেন। কলকাতার পক্ষে উমেশ যাদপ সর্বোচ্চ ৩টি উইকেট নেন। ২টি উইকেট নিয়েছেন মর্নে মরকেল। এর আগে, কলকাতার ইনিংসে বৃষ্টির পর ৩৭ রানের জুটি গড়ে আউট হন যাদব। ১৪ বলে ২০ রান করেন তিনি। এরপর ফিরে যান রায়ান টেন ডেসকটও (১৭)। এ ছাড়া শূন্য রানে রান আউট হয়েছেন নারিন। তার আগে, ব্যাট করতে নেমেই উইকেট হারায় কলকাতা। দলীয় ২ রানে মিশেল জনসনের বলে জর্জ বেইলির হাতে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফেরেন গৌতম গম্ভীর। ৩ বল খেলে ১ রান করেন তিনি। এরপর প্যাটেলের বলে মিলারের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন হার্ডহিটার ব্যাটসম্যান রবিন উথাপ্পা। ৩০ বলে ৪২ রান করেন তিনি। পরের বলেই মানিশ পান্ডে আউট হয়ে যান। এরপর সাকিব ও পাঠান মিলে ৪১ রানের জুটি গড়েন। কিন্তু ১০৮ রানের মাথায় দুজনই সাজঘরে ফেরেন। সাকিব ১৬ বলে ১৮ এবং পাঠান ১৮ বলে ২০ রান করেন। পাঞ্জাবের হয়ে ৩টি উইকেট নিয়েছেন করণভার সিং। এ ছাড়া ২টি করে উইকেট নিয়েছেন আকশার প্যাটেল ও মিশেল জনসন। হেরে গেলেও কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবের জন্য থাকছে আরো একটি সুযোগ। চেন্নাই সুপার কিংস ও মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের মধ্যকার ম্যাচে বিজয়ী দলের সঙ্গে আরো একটি ম্যাচ খেলার সুযোগ পাবে তারা। আর সেই ম্যাচে জিততে পারলে ফাইনালে ওঠার সুযোগ থাকবে।
টস হেরে প্রথমে ব্যাট করে ২০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৬৩ রান সংগ্রহ করে কলকাতা। জবাবে ১৩৪ রানের বেশি করতে পারেনি পাঞ্জাব।
জয়ের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ৫ রানেই উইকেট হারায় পাঞ্জাব। সাকিবের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান বীরেন্দর শেবাগ (২)। ১৯ বলে ২৬ রান করে মর্নে মরকেলের বলে আউট হন মানান ভোহরা। যাদবের বলে এলবিডব্লিউর শিকার হয়ে ৯ বলে ৬ রান করে সাজঘরে ফিরেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল।
এরপর সাজঘরে ফেরেন ঋদ্ধিমান শাহা ও ডেভিড মিলার। সাকিবের ওভারে রান আউট হয়ে ফিরে যান প্যাটেল (২)। সাকিব তার চতুর্থ ওভারে ঋষি ধাওয়ানকে নিজের শিকারে পরিণত করেন। সাকিব চার ওভার বল করে ৪৩ রানে ১ উইকেট নেন। কলকাতার পক্ষে উমেশ যাদপ সর্বোচ্চ ৩টি উইকেট নেন। ২টি উইকেট নিয়েছেন মর্নে মরকেল।
এর আগে, কলকাতার ইনিংসে বৃষ্টির পর ৩৭ রানের জুটি গড়ে আউট হন যাদব। ১৪ বলে ২০ রান করেন তিনি। এরপর ফিরে যান রায়ান টেন ডেসকটও (১৭)। এ ছাড়া শূন্য রানে রান আউট হয়েছেন নারিন।
তার আগে, ব্যাট করতে নেমেই উইকেট হারায় কলকাতা। দলীয় ২ রানে মিশেল জনসনের বলে জর্জ বেইলির হাতে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফেরেন গৌতম গম্ভীর। ৩ বল খেলে ১ রান করেন তিনি।
এরপর প্যাটেলের বলে মিলারের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন হার্ডহিটার ব্যাটসম্যান রবিন উথাপ্পা। ৩০ বলে ৪২ রান করেন তিনি। পরের বলেই মানিশ পান্ডে আউট হয়ে যান।
এরপর সাকিব ও পাঠান মিলে ৪১ রানের জুটি গড়েন। কিন্তু ১০৮ রানের মাথায় দুজনই সাজঘরে ফেরেন। সাকিব ১৬ বলে ১৮ এবং পাঠান ১৮ বলে ২০ রান করেন। পাঞ্জাবের হয়ে ৩টি উইকেট নিয়েছেন করণভার সিং। এ ছাড়া ২টি করে উইকেট নিয়েছেন আকশার প্যাটেল ও মিশেল জনসন।
হেরে গেলেও কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবের জন্য থাকছে আরো একটি সুযোগ। চেন্নাই সুপার কিংস ও মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের মধ্যকার ম্যাচে বিজয়ী দলের সঙ্গে আরো একটি ম্যাচ খেলার সুযোগ পাবে তারা। আর সেই ম্যাচে জিততে পারলে ফাইনালে ওঠার সুযোগ থাকবে।
মন্তব্য করুন
স্পোর্টস’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
প্রেসক্লাব রংপুর আয়োজিত মিডিয়া কাপের শিরোপা জিতল টিসিএ
বেরোবিতে উত্তরবাংলা ডটকম আন্তঃবিভাগ ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু
সাকিব বাদ, তিন ফরম্যাটে বাংলাদেশের অধিনায়ক শান্ত
নাটকীয়তার ম্যাচে বাংলাদেশ-ভারত যৌথ চ্যাম্পিয়ন