শনিবার, ৩১ মে ২০১৪, বিকাল ০৫:৪৫
শনিবার সকাল ৮ টা থেকে এই কর্মবিরতি শুরু হয়। ফলে চিকিৎসাসেবা চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে। ডায়াবেটিক সমিতি ও স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় পরিচালিত এই হাসপাতালের ১২৬ জন চিকিৎসক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী গত ৯ মাস ধরে বেতন-ভাতা পাচ্ছেন না। হাসপাতাল সূত্র জানায়, ঠাকুরগাঁওয়ে ২০০৬ সালে স্বাস্থ্যসেবা হাসপাতালের কার্যক্রম শুরু হয়। এ প্রকল্পের অধীনে ঠাকুরগাঁও স্বাস্থ্যসেবা হাসপাতাল ও রানীশংকৈল স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রে ১২৬ জন চিকিত্সক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী কাজ করছেন। কিন্তু ৯ মাস ধরে তারা বেতন পাচ্ছেন না। এরই প্রতিবাদে এবং বেতনের দাবিতে আজ শনিবার থেকে ৩ দিনের কর্মবিরতি শুরু করেছে তারা। নির্বাহী পরিচালক এ কে এম একরামুল হোসেন জানান, হাসপাতালের যাবতীয় আয় নিয়মানুযায়ী প্রকল্পের নির্দিষ্ট ব্যাংক হিসাব নম্বরে পাঠিয়ে দিতে হয়। মাসিক চাহিদার ভিত্তিতে হাসপাতাল থেকে পরিচালনার খরচ ফেরত আসে। কিন্তু বছর খানেক ধরে মাসিক চাহিদা অনুযায়ী টাকা না পাওয়ায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা বাকি পড়েছে। তিনি জানান, কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নিজেদের আয় থেকেই হাসপাতালের ব্যয় চালাতে হবে। হাসপাতাল পরিচালনায় মাসে বেতন-ভাতাসহ গড়ে খরচ হয় ২২-২৩ লাখ টাকা । কিন্তু আয় হয় ১৫-১৬ লাখ টাকা। তাই ভর্তুকি না পেলে প্রকল্প পরিচালনা অসম্ভব।
শনিবার সকাল ৮ টা থেকে এই কর্মবিরতি শুরু হয়। ফলে চিকিৎসাসেবা চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে। ডায়াবেটিক সমিতি ও স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় পরিচালিত এই হাসপাতালের ১২৬ জন চিকিৎসক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী গত ৯ মাস ধরে বেতন-ভাতা পাচ্ছেন না।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, ঠাকুরগাঁওয়ে ২০০৬ সালে স্বাস্থ্যসেবা হাসপাতালের কার্যক্রম শুরু হয়। এ প্রকল্পের অধীনে ঠাকুরগাঁও স্বাস্থ্যসেবা হাসপাতাল ও রানীশংকৈল স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রে ১২৬ জন চিকিত্সক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী কাজ করছেন। কিন্তু ৯ মাস ধরে তারা বেতন পাচ্ছেন না। এরই প্রতিবাদে এবং বেতনের দাবিতে আজ শনিবার থেকে ৩ দিনের কর্মবিরতি শুরু করেছে তারা।
নির্বাহী পরিচালক এ কে এম একরামুল হোসেন জানান, হাসপাতালের যাবতীয় আয় নিয়মানুযায়ী প্রকল্পের নির্দিষ্ট ব্যাংক হিসাব নম্বরে পাঠিয়ে দিতে হয়। মাসিক চাহিদার ভিত্তিতে হাসপাতাল থেকে পরিচালনার খরচ ফেরত আসে। কিন্তু বছর খানেক ধরে মাসিক চাহিদা অনুযায়ী টাকা না পাওয়ায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা বাকি পড়েছে। তিনি জানান, কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নিজেদের আয় থেকেই হাসপাতালের ব্যয় চালাতে হবে। হাসপাতাল পরিচালনায় মাসে বেতন-ভাতাসহ গড়ে খরচ হয় ২২-২৩ লাখ টাকা । কিন্তু আয় হয় ১৫-১৬ লাখ টাকা। তাই ভর্তুকি না পেলে প্রকল্প পরিচালনা অসম্ভব।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
সোনার দামে সব রেকর্ড ভাঙল
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল বিশ্বে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত- প্রধানমন্ত্রী
২১ বছর নানান ধরনের খেলা চলেছে : প্রধানমন্ত্রী
দেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটি ১৫ লাখ ৯০ হাজার