সোমবার, ২ জুন ২০১৪, বিকাল ০৬:১৪
লালমনিরহাট বার্তা প্রত্রিকা কর্যালয়ে সোমবার দুপুরে এ সাংবাদ সম্মেলন পরিবারটির সদস্য এবং কলেজ ছাত্র শ্রী কমল চন্দ্র সেন লিখিত বক্তব্যে অভিযোগ করে বলেন, পাটগ্রাম উপজেলার বাউরা ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী হোসনাবাদ গ্রামের প্রভাবশালী ব্যাক্তি পিতা মৃত কদর উদ্দিনের ৬ পুত্র মোঃ আবুল হোসেন, রফিকুল ইসলাম, আমিনুল রহমান, আলিবর রহমান, আতোয়ার রহমান, আনোয়ারুল ইসলাম গং হোসনাবাদ মৌজার জেএল নং ৭১ খতিয়ান নং ১৭৫, দাগ নং ২১৫১,২১৫২,২১৫৪,২১৫৫ ও ১৯৯২ দাগের বসত ভিটা সংলগ্ন মোট ৬০ শতাংশ আবাদি জমি জবর দখল করে নেয়। ১৯৭৮ সালে এ জবর দখলের সময় হিন্দু পরিবারটির সকল সদস্যকে ব্যাপক মারপিট ও জখম করা ছাড়াও পরিবারে অভিভাবক বৃদ্ধ দেবেন্দ্র নাথ সেনকে তুলে নিয়ে বেঁধে রেখে জবর দখল কাজ সম্পন করে। পরবর্তীতে লালমনিরহাট সহ-কারী জজ আদালতে এ ব্যাপারে মামলা দায়ের হলে হিন্দু পরিবারটি তাদের পক্ষে রায় পায়। সাংবাদিক সম্মেলন অভিযোগ করা হয়, ২০১২ ইং সালের ৪ সেপ্টেম্বর এ রায় পাওয়ার পরে অনেক দেনদরবার করেও হিন্দু পরিবাটি তাদের বেদখল হওয়া জমি ফেরত পায়নি। উপরন্তু উল্টো হুমকির মুখে বৃদ্ধ দেবেন্দ্র নাথ (৭৮) একই সালের ২৭ সেপ্টম্বর হার্ট এটাক করে মৃত্যু বরণ করেন। এখনো পরিবারটিকে তাদের বাড়ি থেকে উচ্ছেদ ও হত্যা করে তাদের লাশ ভারতের মাটিতে ফেলে দেয়ার অব্যাহত হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে সাংবাদিক সম্মলনে অভিযোগ করা হয়। সাংবাদিক সম্মলনে শ্রী কমল চন্দ্র সেন নিজের জন্মভুমির প্রতি অকৃত্রিম এবং গভীর ভালোবাসার কথা উল্লেখ করে আবেগ জরিত কন্ঠে এদেশেই বসবাস করার অধিকার, নিরাপত্তা এবং দখলবাজদের কবল থেকে জমি উদ্ধার এবং পরিবারটিকে রক্ষার জন্য সমাজের বিবেকবান মানুষ তথা প্রশাসনসহ সকলের প্রতি আহবান জানান। এ ব্যাপারে পাটগ্রাম উপজেলার বাউরা ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ হাবিবুল হক বসুনিয়ার নিকট জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদেরকে নিজের অসহায়ত্বের কথা স্বীকার করেন। এছাড়াও এ জমি দখলকারীদের অন্যতম অভিযুক্ত ব্যাক্তি মোঃ আবুল হোসেনকে মুঠো ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, আমি মামলার ব্যাপারে আপীল দায়ের করেছি কিন্তুু কোন আদালতে এবং কবে আপিল করেছেন তা তিনি সাংবাদিকদেরকে জানাতে পারেনি।
লালমনিরহাট বার্তা প্রত্রিকা কর্যালয়ে সোমবার দুপুরে এ সাংবাদ সম্মেলন পরিবারটির সদস্য এবং কলেজ ছাত্র শ্রী কমল চন্দ্র সেন লিখিত বক্তব্যে অভিযোগ করে বলেন, পাটগ্রাম উপজেলার বাউরা ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী হোসনাবাদ গ্রামের প্রভাবশালী ব্যাক্তি পিতা মৃত কদর উদ্দিনের ৬ পুত্র মোঃ আবুল হোসেন, রফিকুল ইসলাম, আমিনুল রহমান, আলিবর রহমান, আতোয়ার রহমান, আনোয়ারুল ইসলাম গং হোসনাবাদ মৌজার জেএল নং ৭১ খতিয়ান নং ১৭৫, দাগ নং ২১৫১,২১৫২,২১৫৪,২১৫৫ ও ১৯৯২ দাগের বসত ভিটা সংলগ্ন মোট ৬০ শতাংশ আবাদি জমি জবর দখল করে নেয়। ১৯৭৮ সালে এ জবর দখলের সময় হিন্দু পরিবারটির সকল সদস্যকে ব্যাপক মারপিট ও জখম করা ছাড়াও পরিবারে অভিভাবক বৃদ্ধ দেবেন্দ্র নাথ সেনকে তুলে নিয়ে বেঁধে রেখে জবর দখল কাজ সম্পন করে। পরবর্তীতে লালমনিরহাট সহ-কারী জজ আদালতে এ ব্যাপারে মামলা দায়ের হলে হিন্দু পরিবারটি তাদের পক্ষে রায় পায়।
সাংবাদিক সম্মেলন অভিযোগ করা হয়, ২০১২ ইং সালের ৪ সেপ্টেম্বর এ রায় পাওয়ার পরে অনেক দেনদরবার করেও হিন্দু পরিবাটি তাদের বেদখল হওয়া জমি ফেরত পায়নি। উপরন্তু উল্টো হুমকির মুখে বৃদ্ধ দেবেন্দ্র নাথ (৭৮) একই সালের ২৭ সেপ্টম্বর হার্ট এটাক করে মৃত্যু বরণ করেন। এখনো পরিবারটিকে তাদের বাড়ি থেকে উচ্ছেদ ও হত্যা করে তাদের লাশ ভারতের মাটিতে ফেলে দেয়ার অব্যাহত হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে সাংবাদিক সম্মলনে অভিযোগ করা হয়। সাংবাদিক সম্মলনে শ্রী কমল চন্দ্র সেন নিজের জন্মভুমির প্রতি অকৃত্রিম এবং গভীর ভালোবাসার কথা উল্লেখ করে আবেগ জরিত কন্ঠে এদেশেই বসবাস করার অধিকার, নিরাপত্তা এবং দখলবাজদের কবল থেকে জমি উদ্ধার এবং পরিবারটিকে রক্ষার জন্য সমাজের বিবেকবান মানুষ তথা প্রশাসনসহ সকলের প্রতি আহবান জানান।
এ ব্যাপারে পাটগ্রাম উপজেলার বাউরা ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ হাবিবুল হক বসুনিয়ার নিকট জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদেরকে নিজের অসহায়ত্বের কথা স্বীকার করেন।
এছাড়াও এ জমি দখলকারীদের অন্যতম অভিযুক্ত ব্যাক্তি মোঃ আবুল হোসেনকে মুঠো ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, আমি মামলার ব্যাপারে আপীল দায়ের করেছি কিন্তুু কোন আদালতে এবং কবে আপিল করেছেন তা তিনি সাংবাদিকদেরকে জানাতে পারেনি।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম