বুধবার, ৪ জুন ২০১৪, বিকাল ০৬:৩৯
ওই গৃহবুধ ও থানা পুলিশ সুত্র জানায়, এক বছর পূর্বে লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ ভোটমারী মাস্টার পাড়া গ্রামের ফজিজার রহমানের মেয়ে সুচনা আক্তার লাইজুর(১৮) সাথে নীলফামারী জেলার জলঢাকা উপজেলার কিশামত খুটামারা ইউনিয়নের টেংগরমারী বটতলা গ্রামের আব্দুল্লাহ মিস্ত্রির ছেলে মাসুদ রানা (২৫) এর সাথে বিয়ে হয়। কেটে যায় ১১মাস। হঠাৎ গত মাসের মাঝামাঝি সময়ে শ্বাশুড়ী বাড়িতে নিয়ে আসে অপরিচিত ৩ জন যুবককে। তাদের সাথে পতিতাবৃত্তি করতে বলে শ্বাশুড়ী মুক্তা বেগম। এতে রাজি না হয়ে বরং সুচনা ঘটনাটি তার বাবার বাড়িতে জানিয়ে দেয় । বাবার বাড়ীতে জানালে তার উপর নেমে আসে নির্যাতনের খড়ক। বেধরক মারপিট চালানো হয় ওই গৃহবুধর উপর। এখানেই থেমে থাকেনি স্বামী ও পরিবারের লোকজন। পতিতাবৃত্তির ঘটনা বাবার বাড়িতে জানানোর অপরাধে এক পর্যায়ে গত ২৬ মে সুচনাকে ঘুমের ঔষুধ খাইয়ে অচেতন করে তার শাশুড়ী, ননদ ও স্বামী মিলে চুল কেটে মাথা ন্যাড়া করে দেয় এবং ১০ দিন যাবৎ ঘরে আটকিয়ে রেখে তার উপর চালায় অমানুষিক নির্যাতন। এ অবস্থায় সুচনা অসুস্থ হয়ে পড়লে গত সোমবার সুচনাকে নিয়ে তার শ্বাশুড়ী লালমনিরহাটের দক্ষিন ভোটমারী গ্রামে তার বাবার বাড়ীতে আসে। সুচনাকে বাড়ীতে রেখে শ্বাশুড়ী মুক্তা বেগম ওই দিনই কৌশলে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে এলাকাবাসী তাকে আটক করে। এরপর উভয় পরিবারের মধ্যে দু’দিনব্যাপী মিমাংসার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে বুধবার সকালে মেয়ের বাড়ির লোকজন কালিগঞ্জ পুলিশকে খবর দেয়। খবর পেয়ে কালীগঞ্জ থানা পুলিশ সুচনা ও তার শ্বাশুড়ীকে থানা নিয়ে আসে। এ ব্যাপারে সুচনা আক্তার লাইজু বাদী হয়ে কালীগঞ্জ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে কালীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ সোহরাব হোসেন জানান, ঘটনাস্থল নীলফামারী জেলার জলঢাকা থানা হওয়ায় আসামীসহ অভিযোগসহ জলঢাকা থানায় স্থানান্তর করা হয়েছে।
ওই গৃহবুধ ও থানা পুলিশ সুত্র জানায়, এক বছর পূর্বে লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ ভোটমারী মাস্টার পাড়া গ্রামের ফজিজার রহমানের মেয়ে সুচনা আক্তার লাইজুর(১৮) সাথে নীলফামারী জেলার জলঢাকা উপজেলার কিশামত খুটামারা ইউনিয়নের টেংগরমারী বটতলা গ্রামের আব্দুল্লাহ মিস্ত্রির ছেলে মাসুদ রানা (২৫) এর সাথে বিয়ে হয়। কেটে যায় ১১মাস। হঠাৎ গত মাসের মাঝামাঝি সময়ে শ্বাশুড়ী বাড়িতে নিয়ে আসে অপরিচিত ৩ জন যুবককে। তাদের সাথে পতিতাবৃত্তি করতে বলে শ্বাশুড়ী মুক্তা বেগম। এতে রাজি না হয়ে বরং সুচনা ঘটনাটি তার বাবার বাড়িতে জানিয়ে দেয় । বাবার বাড়ীতে জানালে তার উপর নেমে আসে নির্যাতনের খড়ক। বেধরক মারপিট চালানো হয় ওই গৃহবুধর উপর। এখানেই থেমে থাকেনি স্বামী ও পরিবারের লোকজন। পতিতাবৃত্তির ঘটনা বাবার বাড়িতে জানানোর অপরাধে এক পর্যায়ে গত ২৬ মে সুচনাকে ঘুমের ঔষুধ খাইয়ে অচেতন করে তার শাশুড়ী, ননদ ও স্বামী মিলে চুল কেটে মাথা ন্যাড়া করে দেয় এবং ১০ দিন যাবৎ ঘরে আটকিয়ে রেখে তার উপর চালায় অমানুষিক নির্যাতন। এ অবস্থায় সুচনা অসুস্থ হয়ে পড়লে গত সোমবার সুচনাকে নিয়ে তার শ্বাশুড়ী লালমনিরহাটের দক্ষিন ভোটমারী গ্রামে তার বাবার বাড়ীতে আসে। সুচনাকে বাড়ীতে রেখে শ্বাশুড়ী মুক্তা বেগম ওই দিনই কৌশলে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে এলাকাবাসী তাকে আটক করে। এরপর উভয় পরিবারের মধ্যে দু’দিনব্যাপী মিমাংসার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে বুধবার সকালে মেয়ের বাড়ির লোকজন কালিগঞ্জ পুলিশকে খবর দেয়। খবর পেয়ে কালীগঞ্জ থানা পুলিশ সুচনা ও তার শ্বাশুড়ীকে থানা নিয়ে আসে।
এ ব্যাপারে সুচনা আক্তার লাইজু বাদী হয়ে কালীগঞ্জ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে কালীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ সোহরাব হোসেন জানান, ঘটনাস্থল নীলফামারী জেলার জলঢাকা থানা হওয়ায় আসামীসহ অভিযোগসহ জলঢাকা থানায় স্থানান্তর করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম