বুধবার, ৪ জুন ২০১৪, বিকাল ০৭:০৩
এদিকে স্টেশনে প্রয়োজনীয় জনবল না থাকায় যে কোন মহুর্তে বড় ধরণের দূর্ঘটনার আশংকা দেখা দিয়েছে। পাশাপাশি রেল স্টেশনের মূল্যবান সম্পদ দিনদিন খোয়া যাচ্ছে। নলডাঙ্গা ইউনিয়ন পরষিদের চেয়ারম্যান নুরে আলম নান্টু বলেন, দীর্ঘ ৩ বছরের অধিক সময় ধরে স্টেশনটিতে মাষ্টার, বুকিং ক্লার্ক, পোটার, পয়েজ ম্যান, গেট রক্ষক না থাকায় চরম ঝুঁকিপুর্ণ অবস্থায় রয়েছে। তিনি আরো জানান, প্রতিদিন এ অঞ্চলের সাদুল¬্যাপুর-সুন্দরগঞ্জ উপজেলার ৮ এবং পার্শ্ববর্তি রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলার ২ ইউনিয়নের হাজার হাজার জনসাধারণ দেশের বিভিন্ন জায়গায় যাতায়াতের জন্য রেলওয়ের একমাত্র সহজ উপায় হিসেবে নলডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশনের উপর নির্ভরশীল। উপজেলার প্রতাপ গ্রামের হারুন অর রশিদ হিরু বলেন, স্টেশনটি ক্লোজডাউন অবস্থায় থাকায় কোন ট্রেন কখন যায় তা নিয়েও নিশ্চিত কোন খবর পাওয়া যায় না। এ কারণে রেলযাত্রীদের পোহাতে হয় সীমাহীন দুর্ভোগ। পাশাপাশি রেল স্টেশনটিতে প্রতিদিন রংপুর এক্সপ্রেসসহ সকল ট্রেনের নিয়মিত যাত্রা বিরতি থাকলেও টিকিট, যাত্রী সেবাসহ রয়েছে নিরাপত্তার অভাব। তবে স্থানীয় জনগন এ বক্তব্য মানতে নারাজ। তাদের একটাই প্রশ্ন লালমনিরহাট থেকে সান্তাহার পর্যন্ত অনেক ছোট স্টেশন থাকলেও সেগুলিকে ক্লোজডাউনের আওতায় না নিয়ে নলডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশনটি অধিক মুনাফা আদায়ী শর্তেও ক্লোজডাউন করে রাখা অজ্ঞাত চক্রান্ত ছাড়া আর কিছুই নয়। লালমনিরহাট ডিভিশনের রেলওয়ে ট্রাফিক সুপারেনটেনডেন্ট মোস্তাফিজুর রহমানেরসঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, জনবল সংকটের কারণে স্টেশনটি ক্লোজডাউন করে রাখা হয়েছে। এলাকার সচেতন মানুষ রেল স্টেশনটিতে সকল স্টাপ নিয়োগ করে যাত্রী সাধারণের চলাচল নিশ্চিত করতে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
এদিকে স্টেশনে প্রয়োজনীয় জনবল না থাকায় যে কোন মহুর্তে বড় ধরণের দূর্ঘটনার আশংকা দেখা দিয়েছে। পাশাপাশি রেল স্টেশনের মূল্যবান সম্পদ দিনদিন খোয়া যাচ্ছে।
নলডাঙ্গা ইউনিয়ন পরষিদের চেয়ারম্যান নুরে আলম নান্টু বলেন, দীর্ঘ ৩ বছরের অধিক সময় ধরে স্টেশনটিতে মাষ্টার, বুকিং ক্লার্ক, পোটার, পয়েজ ম্যান, গেট রক্ষক না থাকায় চরম ঝুঁকিপুর্ণ অবস্থায় রয়েছে। তিনি আরো জানান, প্রতিদিন এ অঞ্চলের সাদুল¬্যাপুর-সুন্দরগঞ্জ উপজেলার ৮ এবং পার্শ্ববর্তি রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলার ২ ইউনিয়নের হাজার হাজার জনসাধারণ দেশের বিভিন্ন জায়গায় যাতায়াতের জন্য রেলওয়ের একমাত্র সহজ উপায় হিসেবে নলডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশনের উপর নির্ভরশীল।
উপজেলার প্রতাপ গ্রামের হারুন অর রশিদ হিরু বলেন, স্টেশনটি ক্লোজডাউন অবস্থায় থাকায় কোন ট্রেন কখন যায় তা নিয়েও নিশ্চিত কোন খবর পাওয়া যায় না। এ কারণে রেলযাত্রীদের পোহাতে হয় সীমাহীন দুর্ভোগ। পাশাপাশি রেল স্টেশনটিতে প্রতিদিন রংপুর এক্সপ্রেসসহ সকল ট্রেনের নিয়মিত যাত্রা বিরতি থাকলেও টিকিট, যাত্রী সেবাসহ রয়েছে নিরাপত্তার অভাব।
তবে স্থানীয় জনগন এ বক্তব্য মানতে নারাজ। তাদের একটাই প্রশ্ন লালমনিরহাট থেকে সান্তাহার পর্যন্ত অনেক ছোট স্টেশন থাকলেও সেগুলিকে ক্লোজডাউনের আওতায় না নিয়ে নলডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশনটি অধিক মুনাফা আদায়ী শর্তেও ক্লোজডাউন করে রাখা অজ্ঞাত চক্রান্ত ছাড়া আর কিছুই নয়। লালমনিরহাট ডিভিশনের রেলওয়ে ট্রাফিক সুপারেনটেনডেন্ট মোস্তাফিজুর রহমানেরসঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, জনবল সংকটের কারণে স্টেশনটি ক্লোজডাউন করে রাখা হয়েছে। এলাকার সচেতন মানুষ রেল স্টেশনটিতে সকল স্টাপ নিয়োগ করে যাত্রী সাধারণের চলাচল নিশ্চিত করতে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম