বুধবার, ৪ জুন ২০১৪, রাত ০৮:৪৩
ঘটনাটি ঘটেছে গত মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার পুনট্টি ইউনিয়নের সাহাপুর কামারপাড়া গ্রামে। এ ঘটনায় স্থানীয়রা গৃহবধুর স্বামী, শাশুড়ী ও ননদকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে। রাতে নিহত শেফালীর বাবা আব্দুস সালাম বাদী হয়ে শেফালীর স্বামী আবু সাঈদ(২৬), শাশুড়ী সানোয়ারা বেগম( ৫৫) শশুর সাইদুল ইসলাম (৬০),ননদ রোজিনা বেগম(২৭), ননদের স্বামী খোকন মোল্লাকে আসামী করে চিরিরবন্দর থানায় ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার এজাহার সুত্রে জানা গেছে, একই ইউনিয়নের দৌলতপুর গ্রামের আব্দুস সালামের মেয়ে শেফালী বেগমের সাথে ৫ বছর পূর্বে সাহাপুর কামারপাড়া গ্রামের সাইদুলের ছেলে আবু সাঈদের বিবাহ হয়। বিবাহের পর হতে এক সন্তানের জননী গৃহবধু শেফালী বেগমকে একলক্ষ টাকা যৌতুকের দাবীতে সময়ে অসময়ে মারধর করতো। স্থানীয় পর্যায়ে শালিস বৈঠক করেও কোন ফল হয়নি। ঘটনার দিন সকালে শাশুড়ীর সাথে গৃহবধু শেফালীর কথা কাটাকাটি শুরু হলে স্বামীসহ পরিবারের লোকজন ক্ষিপ্ত হয়ে বেদম মারপিট করে গলাটিপে হত্যা করে। প্রতিবেশী লোকজন এগিয়ে এসে ঘটনার বীভৎসতা দেখে ঘটনাস্থলেই ঘাতক স্বামী, শাশুড়ী ও ননদকে আটক করার সময় বাড়ীর অন্যান্য লোকজন পালিয়ে যায়। সংবাদ পেয়ে চিরিরবন্দর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে লাশের সুরতহাল তৈরী করে ময়না তদন্তের জন্য দিমেক হাসপাতালে প্রেরণ করে এবং আটককৃতদের আদালতে সোপর্দ করেছে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই রফিকুল ইসলাম জানান, প্রাথমিক তদন্তে লাশের শরীরে মারধর ও গলাটিপে হত্যার আলামত পাওয়া গেছে।
ঘটনাটি ঘটেছে গত মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার পুনট্টি ইউনিয়নের সাহাপুর কামারপাড়া গ্রামে। এ ঘটনায় স্থানীয়রা গৃহবধুর স্বামী, শাশুড়ী ও ননদকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে। রাতে নিহত শেফালীর বাবা আব্দুস সালাম বাদী হয়ে শেফালীর স্বামী আবু সাঈদ(২৬), শাশুড়ী সানোয়ারা বেগম( ৫৫) শশুর সাইদুল ইসলাম (৬০),ননদ রোজিনা বেগম(২৭), ননদের স্বামী খোকন মোল্লাকে আসামী করে চিরিরবন্দর থানায় ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মামলার এজাহার সুত্রে জানা গেছে, একই ইউনিয়নের দৌলতপুর গ্রামের আব্দুস সালামের মেয়ে শেফালী বেগমের সাথে ৫ বছর পূর্বে সাহাপুর কামারপাড়া গ্রামের সাইদুলের ছেলে আবু সাঈদের বিবাহ হয়। বিবাহের পর হতে এক সন্তানের জননী গৃহবধু শেফালী বেগমকে একলক্ষ টাকা যৌতুকের দাবীতে সময়ে অসময়ে মারধর করতো। স্থানীয় পর্যায়ে শালিস বৈঠক করেও কোন ফল হয়নি। ঘটনার দিন সকালে শাশুড়ীর সাথে গৃহবধু শেফালীর কথা কাটাকাটি শুরু হলে স্বামীসহ পরিবারের লোকজন ক্ষিপ্ত হয়ে বেদম মারপিট করে গলাটিপে হত্যা করে। প্রতিবেশী লোকজন এগিয়ে এসে ঘটনার বীভৎসতা দেখে ঘটনাস্থলেই ঘাতক স্বামী, শাশুড়ী ও ননদকে আটক করার সময় বাড়ীর অন্যান্য লোকজন পালিয়ে যায়। সংবাদ পেয়ে চিরিরবন্দর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে লাশের সুরতহাল তৈরী করে ময়না তদন্তের জন্য দিমেক হাসপাতালে প্রেরণ করে এবং আটককৃতদের আদালতে সোপর্দ করেছে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই রফিকুল ইসলাম জানান, প্রাথমিক তদন্তে লাশের শরীরে মারধর ও গলাটিপে হত্যার আলামত পাওয়া গেছে।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম