বৃহস্পতিবার, ১২ জুন ২০১৪, রাত ০৯:০৯
ঘটনাটি ঘটেছে, গত মঙ্গলবার শহরের ডাকবাংলা পাড়ার মধুর মোড় এলাকায়। অনুসন্ধানে জানা যায়, ঐদিন ভুরুঙ্গামারী থেকে ছেড়ে আসা ধরলা এক্্রপ্রেস এর একটি কাভার্ডভ্যান (ঢাকা মেট্রো-ট-১১-৭৫৬৫) রাত আনুমানিক পৌনে ১২ টার দিকে শহরের মধুর মোড় অতিক্রম করার সময় ১০/১২ জনের একদল দুর্বৃত্ত্ব গাড়ীর সামনে গাছের গুড়ি ফেলে ভ্যানটি থামিয়ে দেয়। দুর্বৃত্ত্বরা ভ্যানটিতে গাঁজা আছে বলে তল্লাশীর নাম করে ১ ঘন্টা আটকে রেখে চাঁদা দাবি করে। দাবিকৃত টাকা দিতে ড্রাইভার সবুজ ব্যর্থ হলে তাকেসহ সাজু নামের এক যাত্রিকে এলোপাতারি মারপিট করে দুর্বৃত্ত্বরা। এরপর দুর্বৃত্ত্বরা ডিবি পুলিশে ফোন করলে ডিবির কনস্টেবল সিরাজুলের নেতৃত্বে ডিবির সাদা পোশাকের ৫/৬ জন পুলিশ কাভার্ড ভ্যানসহ তাদেরকে সদর থানায় নিয়ে যায়। ডিবি পুলিশ লাঞ্চিতদের আইনী সহায়তা না দিয়ে রাত ১ টার দিকে থানা থেকে ছেড়ে দেয় বলে জানায় ঐ ড্রাইভার। এদিকে, ডিবি পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকায় সচেতন মহলে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। যেন রক্ষই এখন ভক্ষকের ভূমিকায়। মটর শ্রমিক ইউনিয়নের একটি সুত্র এ প্রকিবেদককে জানায়, ঘটনার সাথে জড়িতরা শাসক দলের ছাত্র সংগঠনের ছত্রছায়ায় থেকে এমন নানা অপকর্ম করে পার পেয়ে যাচ্ছে। ডিবি পুলিশের সাথে এ চক্রের নিবীর সম্পর্ক রয়েছে বলেও ধারনা তাদের। সুত্রটির মতে, এভাবে চলতে থাকলে ভবিষ্যতে এরা বড় ধরনের সন্ত্রাসী তৎপরতায় জড়িয়ে পড়বে। এ ব্যাপারে সদর থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুল বাতেন এর সাথে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঐ রাত ১ টার দিকে কাভার্ড ভ্যান ছেড়ে দেয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, বিষয়টি সম্পূর্ণ ডিবি পুলিশের, এ বিষয়ে আমি আর কিছু বলতে পারছি না।
ঘটনাটি ঘটেছে, গত মঙ্গলবার শহরের ডাকবাংলা পাড়ার মধুর মোড় এলাকায়।
অনুসন্ধানে জানা যায়, ঐদিন ভুরুঙ্গামারী থেকে ছেড়ে আসা ধরলা এক্্রপ্রেস এর একটি কাভার্ডভ্যান (ঢাকা মেট্রো-ট-১১-৭৫৬৫) রাত আনুমানিক পৌনে ১২ টার দিকে শহরের মধুর মোড় অতিক্রম করার সময় ১০/১২ জনের একদল দুর্বৃত্ত্ব গাড়ীর সামনে গাছের গুড়ি ফেলে ভ্যানটি থামিয়ে দেয়। দুর্বৃত্ত্বরা ভ্যানটিতে গাঁজা আছে বলে তল্লাশীর নাম করে ১ ঘন্টা আটকে রেখে চাঁদা দাবি করে। দাবিকৃত টাকা দিতে ড্রাইভার সবুজ ব্যর্থ হলে তাকেসহ সাজু নামের এক যাত্রিকে এলোপাতারি মারপিট করে দুর্বৃত্ত্বরা। এরপর দুর্বৃত্ত্বরা ডিবি পুলিশে ফোন করলে ডিবির কনস্টেবল সিরাজুলের নেতৃত্বে ডিবির সাদা পোশাকের ৫/৬ জন পুলিশ কাভার্ড ভ্যানসহ তাদেরকে সদর থানায় নিয়ে যায়। ডিবি পুলিশ লাঞ্চিতদের আইনী সহায়তা না দিয়ে রাত ১ টার দিকে থানা থেকে ছেড়ে দেয় বলে জানায় ঐ ড্রাইভার।
এদিকে, ডিবি পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকায় সচেতন মহলে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। যেন রক্ষই এখন ভক্ষকের ভূমিকায়। মটর শ্রমিক ইউনিয়নের একটি সুত্র এ প্রকিবেদককে জানায়, ঘটনার সাথে জড়িতরা শাসক দলের ছাত্র সংগঠনের ছত্রছায়ায় থেকে এমন নানা অপকর্ম করে পার পেয়ে যাচ্ছে। ডিবি পুলিশের সাথে এ চক্রের নিবীর সম্পর্ক রয়েছে বলেও ধারনা তাদের।
সুত্রটির মতে, এভাবে চলতে থাকলে ভবিষ্যতে এরা বড় ধরনের সন্ত্রাসী তৎপরতায় জড়িয়ে পড়বে।
এ ব্যাপারে সদর থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুল বাতেন এর সাথে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঐ রাত ১ টার দিকে কাভার্ড ভ্যান ছেড়ে দেয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, বিষয়টি সম্পূর্ণ ডিবি পুলিশের, এ বিষয়ে আমি আর কিছু বলতে পারছি না।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম