অ্যারেনা ক্যাস্টিলাওতে খেলার ২৪ মিনিটে প্রথমে এগিয়ে যায় উরুগুয়ে। যখন উরুগুয়ের এক ডিফেন্ডারকে ফাউল করলে রেফারি পেনাল্টির বাঁশি বাজিয়ে দেয়। ফলে অর্জিত স্পট কিক থেকে লাতিন আমেরিকার দলটিকে এগিয়ে দেন এডিনসন কাভানি। এরপর প্রথমার্ধে আর কোনো গোল হয়নি। তবে দ্বিতীয়ার্ধে ফিরে যেন আরো ক্ষেপে ওঠে মধ্য আমেরিকার দেশটি। তিন মিনিটের ব্যবধানে খেলার ৫৪ ও ৫৭ মিনিটে উরুগুয়ের জালে দুইবার বল জড়ায় তারা। গোল করেন ক্যাম্পবেল ও দুয়ার্তে। এরপর শেষ বাঁশি বাজার ছয় মিনিট আগে লুইস সুয়ারেজের দলের কফিনে শেষ পেরেকটি ঠুকেন মার্কোস ওরেনা। যা উরুগুয়েকে তাদের ফুটবল ইতিহাসে বিশাল এক লজ্জা উপহার দেয়। প্রসঙ্গত, ফিটনেসের অভাবে এদিন উরুগুয়ের হয়ে খেলা হয়নি লুইস সুয়ারেজের। তার না থাকাই যেন উরুগুয়ের সর্বনাশ ঠেকে আনলো।