বুধবার, ১৮ জুন ২০১৪, দুপুর ০১:২৮
ব্রাজিলের একজন আইনজীবীর মতে, ‘এই নাবালিকারা চরম দারিদ্র্য দেখেছে। নিজের মাকে অর্থাভাবে যৌন ব্যবসায় নামতে দেখেছে। তাই যে মেয়ে মাত্র ১০ বছরের গণ্ডিও পেরোয়নি, সেও বিশ্বকাপের সুযোগে সহজে অর্থ উপার্জন হিসেবে এই ব্যবসায় নেমে পড়েছে।’ সে দেশেরই সংবাদপত্রে এসেছে, কিছু নাবালিকা টাকাও চাইছেন না। এক প্যাকেট সিগারেট বা একটু হেরোইনের বিনিময়েই প্রস্তুত শয্যায় যেতে। এসব নাবালিকার বক্তব্য, একটু নেশা করলে খিদের ভাবনা আসে না। তাই নেশা করি। আর নেশা করতে টাকা লাগে। কে দেবে টাকা? এক সমীক্ষায় জানা গেছে, দক্ষিণ আফ্রিকা, জার্মানির বিশ্বকাপের থেকে ব্রাজিল বিশ্বকাপে নাবালিকাদের এই পেশায় নামার সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ৪০ শতাংশ। জানা যায়, ২৫ লাখ নাবালিকা এই মুহূর্তে ব্রাজিলের কোনো না কোনো শহরে পর্যটকদের মনোরঞ্জন করছে। তাদের মধ্যে কেউ অল্প সময়ে পয়সা রোজগার, কেউ আবার পরিবারের চাপে পড়ে এই ব্যবসায় নেমেছে। সে দেশের সংবাদপত্র জানাচ্ছে, মাত্র পাঁচ থেকে ১০ হাজার ডলারের বিনিময়ে একশ্রেণির দালাল এই কিশোরীদের তাদের পরিবারের কাছ থেকে সারা জীবনের মতো কিনে নেন। তারপর সেই কিশোরীকে ব্যবসায় নামিয়ে রোজগার করতে থাকেন। ব্রাজিলের এক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থায় কর্মরত এক সিস্টারের মতে, শিশুরা সঠিক পরিবেশে বাঁচার সুযোগ পেল কি না, তা নিয়ে এ দেশের পুলিশ মোটেও চিন্তিত নয়। বরং পুলিশ এই ব্যবসা থেকে টাকা নেয়। আর পর্যটক ও আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের কাছ থেকে এই ব্যবসা লুকোতে চায়। সূত্র : ইন্টারনেট।
ব্রাজিলের একজন আইনজীবীর মতে, ‘এই নাবালিকারা চরম দারিদ্র্য দেখেছে। নিজের মাকে অর্থাভাবে যৌন ব্যবসায় নামতে দেখেছে। তাই যে মেয়ে মাত্র ১০ বছরের গণ্ডিও পেরোয়নি, সেও বিশ্বকাপের সুযোগে সহজে অর্থ উপার্জন হিসেবে এই ব্যবসায় নেমে পড়েছে।’ সে দেশেরই সংবাদপত্রে এসেছে, কিছু নাবালিকা টাকাও চাইছেন না। এক প্যাকেট সিগারেট বা একটু হেরোইনের বিনিময়েই প্রস্তুত শয্যায় যেতে। এসব নাবালিকার বক্তব্য, একটু নেশা করলে খিদের ভাবনা আসে না। তাই নেশা করি। আর নেশা করতে টাকা লাগে। কে দেবে টাকা?
এক সমীক্ষায় জানা গেছে, দক্ষিণ আফ্রিকা, জার্মানির বিশ্বকাপের থেকে ব্রাজিল বিশ্বকাপে নাবালিকাদের এই পেশায় নামার সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ৪০ শতাংশ। জানা যায়, ২৫ লাখ নাবালিকা এই মুহূর্তে ব্রাজিলের কোনো না কোনো শহরে পর্যটকদের মনোরঞ্জন করছে। তাদের মধ্যে কেউ অল্প সময়ে পয়সা রোজগার, কেউ আবার পরিবারের চাপে পড়ে এই ব্যবসায় নেমেছে।
সে দেশের সংবাদপত্র জানাচ্ছে, মাত্র পাঁচ থেকে ১০ হাজার ডলারের বিনিময়ে একশ্রেণির দালাল এই কিশোরীদের তাদের পরিবারের কাছ থেকে সারা জীবনের মতো কিনে নেন। তারপর সেই কিশোরীকে ব্যবসায় নামিয়ে রোজগার করতে থাকেন। ব্রাজিলের এক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থায় কর্মরত এক সিস্টারের মতে, শিশুরা সঠিক পরিবেশে বাঁচার সুযোগ পেল কি না, তা নিয়ে এ দেশের পুলিশ মোটেও চিন্তিত নয়। বরং পুলিশ এই ব্যবসা থেকে টাকা নেয়। আর পর্যটক ও আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের কাছ থেকে এই ব্যবসা লুকোতে চায়। সূত্র : ইন্টারনেট।
মন্তব্য করুন
স্পোর্টস’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
প্রেসক্লাব রংপুর আয়োজিত মিডিয়া কাপের শিরোপা জিতল টিসিএ
বেরোবিতে উত্তরবাংলা ডটকম আন্তঃবিভাগ ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু
সাকিব বাদ, তিন ফরম্যাটে বাংলাদেশের অধিনায়ক শান্ত
নাটকীয়তার ম্যাচে বাংলাদেশ-ভারত যৌথ চ্যাম্পিয়ন