বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০১৪, দুপুর ০৩:০৫
দিনাজপুর সদর উপজেলার কিসমত ভুইপাড়া গ্রামের কৃষক দবিরুল ইসলাম অভিযোগ করেন, তার ১২ বছর বয়সের মাদ্রাসায় পড়ুয়া কিশোরী কন্যা দিলারা খাতুন গত ১৭ মে সকালে প্রতিদিনের ন্যায় বাড়ী থেকে স্থানীয় ভুইপাড়া রহমানিয়া কাশিমুল উলুম মাদ্রাসায় পড়তে যায়। দুপুর গড়িয়ে গেলেও তার কন্যা ফিরে না আসায় পরিবারের লোকজন খোজাখুজি শুরু করে। এক পর্যায়ে জানতে পারে তার কন্যাকে ওই মাদ্রাসার শিক্ষক বীরগঞ্জ উপজেলার ধনগাও গ্রামের ইসমাইল হোসেনের পুত্র মোকসেদুল ইসলাম (২৮) অপহরণ করে নিয়ে গেছে। এ ঘটনায় পরদিন ১৮ মে সকালে দবিরুল নিজে বাদী হয়ে মাদ্রাসা শিক্ষক মোকসেদুলকে আসামী করে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে কোতয়ালী থানায় একটি মামলা দায়ের করে। মামলা দায়েরের পর ৩৪ দিন অতিবাহিত হলেও পুলিশ এখন পর্যন্ত ভিক্টিম দিলারাকে উদ্ধার বা আসামীকে গ্রেফতার করতে পারেনি। এ বিষয় নিয়ে স্থানীয় মহিলা পরিষদের নেতৃবৃন্দ ভিক্টিমের পরিবারকে সাথে নিয়ে পুলিশ সুপার রুহুল আমিনের সাথে সাক্ষাত করে ভিক্টিমকে উদ্ধার ও আসামীকে গ্রেফতারের দাবী জানিয়েছে। এ ব্যাপারে কোতয়ালী থানার ওসি তদন্ত হিজবুর রহমান মুন্সির নিকট জানতে চাওয়া হলে তিনি জানান, ভিক্টিমকে অপহরণ করে আসামী তার নানাবাড়ী ময়মনসিংহ জেলায় আত্মগোপন করে রয়েছে। তাকে উদ্ধারের জন্য যে ধরনের সহযোগিতা প্রয়োজন সে রকম যানবাহন না থাকায় ময়মনসিংহ গিয়ে অভিযান চালানো সম্ভব হচ্ছে না।
দিনাজপুর সদর উপজেলার কিসমত ভুইপাড়া গ্রামের কৃষক দবিরুল ইসলাম অভিযোগ করেন, তার ১২ বছর বয়সের মাদ্রাসায় পড়ুয়া কিশোরী কন্যা দিলারা খাতুন গত ১৭ মে সকালে প্রতিদিনের ন্যায় বাড়ী থেকে স্থানীয় ভুইপাড়া রহমানিয়া কাশিমুল উলুম মাদ্রাসায় পড়তে যায়। দুপুর গড়িয়ে গেলেও তার কন্যা ফিরে না আসায় পরিবারের লোকজন খোজাখুজি শুরু করে। এক পর্যায়ে জানতে পারে তার কন্যাকে ওই মাদ্রাসার শিক্ষক বীরগঞ্জ উপজেলার ধনগাও গ্রামের ইসমাইল হোসেনের পুত্র মোকসেদুল ইসলাম (২৮) অপহরণ করে নিয়ে গেছে। এ ঘটনায় পরদিন ১৮ মে সকালে দবিরুল নিজে বাদী হয়ে মাদ্রাসা শিক্ষক মোকসেদুলকে আসামী করে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে কোতয়ালী থানায় একটি মামলা দায়ের করে। মামলা দায়েরের পর ৩৪ দিন অতিবাহিত হলেও পুলিশ এখন পর্যন্ত ভিক্টিম দিলারাকে উদ্ধার বা আসামীকে গ্রেফতার করতে পারেনি। এ বিষয় নিয়ে স্থানীয় মহিলা পরিষদের নেতৃবৃন্দ ভিক্টিমের পরিবারকে সাথে নিয়ে পুলিশ সুপার রুহুল আমিনের সাথে সাক্ষাত করে ভিক্টিমকে উদ্ধার ও আসামীকে গ্রেফতারের দাবী জানিয়েছে।
এ ব্যাপারে কোতয়ালী থানার ওসি তদন্ত হিজবুর রহমান মুন্সির নিকট জানতে চাওয়া হলে তিনি জানান, ভিক্টিমকে অপহরণ করে আসামী তার নানাবাড়ী ময়মনসিংহ জেলায় আত্মগোপন করে রয়েছে। তাকে উদ্ধারের জন্য যে ধরনের সহযোগিতা প্রয়োজন সে রকম যানবাহন না থাকায় ময়মনসিংহ গিয়ে অভিযান চালানো সম্ভব হচ্ছে না।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার নেজাম উদ্দিন উদ্ধার
সোনার দামে সব রেকর্ড ভাঙল
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল বিশ্বে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত- প্রধানমন্ত্রী
২১ বছর নানান ধরনের খেলা চলেছে : প্রধানমন্ত্রী