বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০১৪, রাত ০৯:০৩
এ ব্যাপারে গাইবান্ধা সদর থানার মুন্সিপাড়ার রাজু মিয়ার ছেলে তমাল, আবুল কাশেমের ছেলে সিজু মিয়া, রিজু মিয়ার ছেলে রাসেল (কালটু রাসেল), শামছুল হকের ছেলে তপন মিয়া এবং উত্তর বানিয়ারজানের দুলাল মিয়ার ছেলে সম্রাটসহ ১৫ জন সহযোগীকে আসামী করে গত ১৭ জুন সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। কিন্তু এখন পর্যন্ত একজন আসামীকেও পুলিশ গ্রেফতার করতে পারেনি। এদিকে মামলা দায়ের করায় ওই সন্ত্রাসীরা আরো বেপরোয়া হয়ে ওঠে। তারা উক্ত ব্যবসায়ি সবুর মিয়া ও তার পরিবার-পরিজনসহ এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদেরও এখনও নানাভাবে হত্যা ও মারপিটের হুমকি দিয়ে আসছে। ফলে তারা এখন চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। বৃহস্পতিবার আহত ব্যবসায়ি সবুর মিয়ার ছেলে রাশেদ সরকার এক সংবাদ সম্মেলনে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ সুপারের কাছে অবিলম্বে ওই চাঁদাবাজ আসামীদের গ্রেফতারসহ তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন জছিজার রহমান সুজা, শাহাদৎ হোসেন পল্টু প্রমুখ। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে উল্লেখ করা হয়, উক্ত চিহ্নিত চাঁদাবাজ সন্ত্রাসীরা গত ১৭ জুন সবুর মিয়ার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে এসে বিশ্বকাপ ফুটবল খেলা দেখার জন্য ৭০ হাজার টাকা মূল্যের একটি এলসিডি কালার টিভিসহ মোটা অংকের চাঁদা দাবি করে। এই চাঁদা না দেয়ায় তারা মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে তারা পুনরায় ব্যবসায়ি সবুর মিয়ার ভাই শরিফুল ইসলাম মিঠুর নির্মাণাধীন বসতবাড়িতে গিয়ে ৫ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করে। এই দাবি না মানায় সন্ত্রাসীরা উক্ত বসতবাড়ি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাংচুর ও লুটপাট চালায় এবং অগ্নিসংযোগ করে। এতে তাদের মারপিটে ৮ জন আহত হয় এবং সন্ত্রাসীরা কম্পিউটার, প্রিন্টার মেশিন, স্ক্যানারসহ অন্যান্য মালামাল এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ক্যাশ বাক্সে রক্ষিত নগদ ১৫ লক্ষ টাকা লুট করে নিয়ে যায়।
এ ব্যাপারে গাইবান্ধা সদর থানার মুন্সিপাড়ার রাজু মিয়ার ছেলে তমাল, আবুল কাশেমের ছেলে সিজু মিয়া, রিজু মিয়ার ছেলে রাসেল (কালটু রাসেল), শামছুল হকের ছেলে তপন মিয়া এবং উত্তর বানিয়ারজানের দুলাল মিয়ার ছেলে সম্রাটসহ ১৫ জন সহযোগীকে আসামী করে গত ১৭ জুন সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। কিন্তু এখন পর্যন্ত একজন আসামীকেও পুলিশ গ্রেফতার করতে পারেনি। এদিকে মামলা দায়ের করায় ওই সন্ত্রাসীরা আরো বেপরোয়া হয়ে ওঠে। তারা উক্ত ব্যবসায়ি সবুর মিয়া ও তার পরিবার-পরিজনসহ এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদেরও এখনও নানাভাবে হত্যা ও মারপিটের হুমকি দিয়ে আসছে। ফলে তারা এখন চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। বৃহস্পতিবার আহত ব্যবসায়ি সবুর মিয়ার ছেলে রাশেদ সরকার এক সংবাদ সম্মেলনে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ সুপারের কাছে অবিলম্বে ওই চাঁদাবাজ আসামীদের গ্রেফতারসহ তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন জছিজার রহমান সুজা, শাহাদৎ হোসেন পল্টু প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে উল্লেখ করা হয়, উক্ত চিহ্নিত চাঁদাবাজ সন্ত্রাসীরা গত ১৭ জুন সবুর মিয়ার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে এসে বিশ্বকাপ ফুটবল খেলা দেখার জন্য ৭০ হাজার টাকা মূল্যের একটি এলসিডি কালার টিভিসহ মোটা অংকের চাঁদা দাবি করে। এই চাঁদা না দেয়ায় তারা মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে তারা পুনরায় ব্যবসায়ি সবুর মিয়ার ভাই শরিফুল ইসলাম মিঠুর নির্মাণাধীন বসতবাড়িতে গিয়ে ৫ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করে। এই দাবি না মানায় সন্ত্রাসীরা উক্ত বসতবাড়ি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাংচুর ও লুটপাট চালায় এবং অগ্নিসংযোগ করে। এতে তাদের মারপিটে ৮ জন আহত হয় এবং সন্ত্রাসীরা কম্পিউটার, প্রিন্টার মেশিন, স্ক্যানারসহ অন্যান্য মালামাল এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ক্যাশ বাক্সে রক্ষিত নগদ ১৫ লক্ষ টাকা লুট করে নিয়ে যায়।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম