দহগ্রাম-আঙ্গোরপোতা সংগ্রাম কমিটি’র সম্পাদক রেজানুর রহামান রেজা বলেন, এখনো হতাশায় ভুগছেন দহগ্রামের মানুষ। দৈর্ঘ্যে ১৭৮ ও প্রস্থে ৮৫ মিটার তিনবিঘার জমিটুকু লিজ দেয় ভারত। কিন্তু শুরু থেকে এখনো প্রস্থে মাত্র ৮ ফুট পাকা রাস্তাটুকু ব্যবহারের সুযোগ পাচ্ছে বাংলাদেশিরা। তিনি বলেন, আমরা করিডোরটি ৯৯ বছরের জন্য লিজ নিয়েছি। এর মধ্যে ২১ বছর চলে গেছে। লিজের সময় শেষ হলে কি হবে? আমরা কি আবার যাতায়াতের সুযোগ হারাব?
দহগ্রামের স্কুল শিক্ষক মোজাম্মেল হোসেন বলেন, আমার কাছে সবচেয়ে বড় পাওয়া এই ২৬ জুনের স্বাধীনতা। নিজভূমিতে পরবাসী যে সকল ছিটমহলের লোকজন এখনো মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে অবাধে চলাচল করতে পারে না তারাও যেন শিগগিরই চলাচল করতে পারে, এ ব্যাপারে উদ্যোগ গ্রহণের জন্য সরকারের কাছে দাবি জানাচ্ছি।
দহগ্রাম ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান বলেন, তিনবিঘা করিডোরের মাধ্যমে যাতায়াতে কিছুটা মুক্তির স্বাদ পেলেও তাদের মৌলিক অধিকার মেলেনি। বিএসএফ বাংলাদেশির চলাফেরা পর্যবেক্ষণ করে মানসিক অত্যাচার করছে।