বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০১৪, রাত ০৮:০৩
তথ্যে জানা যায়, দীর্ঘদিন থেকে বিদ্যালয়টি এলাকার কোমলমতি শিশু শিক্ষার্থীদের পাঠদান দিয়ে আসছে। গত ১৩ জুন রাতে ভয়াবহ এক ঘূর্ণিঝড়ে বিদ্যালয়টি লন্ডভন্ড হয়ে যায়। এতে পাঠদান দেয়ার মত কোন শ্রেণি কক্ষ না থাকায় খোলা আকাশের নিচে লেখাপড়া করছে শিক্ষার্থীরা। ফলে কোমলমতি শিশু শিক্ষার্থীরা অদম্য স্পৃহা নিয়ে কখনো রোদ, কখনো বৃষ্টি আবার কখনো বাতাসকে উপেক্ষা করে লেখাপড়া করায় নানা বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছে প্রতিমহুর্তে। স্থানীয় ইউপি সদস্য আনোয়ার মিয়া জানান, বিদ্যালয়টি জরুরী ভিত্তিতে মেরামত করা দরকার। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোর্শেদা বেগম বলেন, এ অবস্থায় লেখাপড়া মারাতœক ব্যহত হচ্ছে। দীর্ঘদিন এভাবে চললে শিক্ষার্থীদের খুব ক্ষতি হবে। উপজেলা শিক্ষা অফিসার আখতারুল ইসলাম জানান, অভিযোগ পাইনি, পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
তথ্যে জানা যায়, দীর্ঘদিন থেকে বিদ্যালয়টি এলাকার কোমলমতি শিশু শিক্ষার্থীদের পাঠদান দিয়ে আসছে। গত ১৩ জুন রাতে ভয়াবহ এক ঘূর্ণিঝড়ে বিদ্যালয়টি লন্ডভন্ড হয়ে যায়। এতে পাঠদান দেয়ার মত কোন শ্রেণি কক্ষ না থাকায় খোলা আকাশের নিচে লেখাপড়া করছে শিক্ষার্থীরা। ফলে কোমলমতি শিশু শিক্ষার্থীরা অদম্য স্পৃহা নিয়ে কখনো রোদ, কখনো বৃষ্টি আবার কখনো বাতাসকে উপেক্ষা করে লেখাপড়া করায় নানা বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছে প্রতিমহুর্তে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য আনোয়ার মিয়া জানান, বিদ্যালয়টি জরুরী ভিত্তিতে মেরামত করা দরকার। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোর্শেদা বেগম বলেন, এ অবস্থায় লেখাপড়া মারাতœক ব্যহত হচ্ছে। দীর্ঘদিন এভাবে চললে শিক্ষার্থীদের খুব ক্ষতি হবে। উপজেলা শিক্ষা অফিসার আখতারুল ইসলাম জানান, অভিযোগ পাইনি, পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম