সোমবার, ৩০ জুন ২০১৪, দুপুর ০৪:৫১
এদিকে তিস্তার পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় তিস্তা নদীর সংলগ্ন চর গ্রাম গুলো প্লাবিত হয়েছে। এসব এলাকার ৫ শতাধিক পরিবারের বাড়িঘর হাটু থেকে কোমর সমান পানিতে তলিয়ে গেছে। ডিমলা উপজেলা খাঁলিশা চাঁপানী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়াডের ইউপি সদস্য রমজান আলী জানান রবিবার দিবাগত রাত ১টা থেকে তিস্তা নদীর পানি প্রবাহ বৃদ্ধি পেয়ে পশ্চিমবাইশপুকুর ,ছোটখাতা, বানপাড়া গ্রামে প্রবেশ করে শতাধিক পরিবারের ঘরবাড়ি ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রবেশ করতে থাকে। ভোরে তিস্তার ঢল আরো বৃদ্ধি পেয়ে এ সব এলাকা প্লাবিত করে কোথাও হাটু থেকে কোমড় সমান পানিতে তলিয়ে দিয়েছে। এ ছাড়া গ্রামের ৪টি মাটির রাস্তা ভেঙ্গে গেছে। সরেজমিনে বিভিন্ন এলাকা ঘুরে গেছে তিস্তা নদী সংলগ্ন ও ডান তীর বাঁধ এলাকার গ্রাম গুলোতে তিস্তার পানি প্রবেশ করেছে। ছোটখাতা সহ সকল প্লাবিত গ্রামের চলাচলের রাস্তাও পানির নিচে তলিয়ে গেছে। ডিমলার ছোটখাতা তিস্তাচর শিশু কল্যান বে-সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি তিস্তার বানের পানি প্রবেশ করেছে। অনেক পরিবার ঘরবাড়ি ছেড়ে উচু স্থানে আশ্রয় নিয়েছে। পূর্বছাতনাই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুল লতিফ খান জানান তার এলাকার ঝাড়শিঙ্গেশ্বর চরের কাছ দিয়ে তিস্তার আরেকটি চ্যানেল তৈরী হয়ে প্রবাহিত হওয়ায় সেখানে ভাঙ্গন শুরু হয়েছে। সোমবার সকালে ওই চরের ৪টি পরিবারের ভিটাবাড়ি তিস্তা নদীতে বিলিন হয়েছে। সেখানকার অন্যান্য ১০ পরিবার তাদের ঘরবাড়ি অন্যত্র সরিয়ে নিয়েছে। অপর দিকে উজানের ঢলে তিস্তা অববাহিকার টেপাখড়িবাড়ি-খগাখড়িবাড়ি-গয়াবাড়ি-ঝুনাগাছচাঁপানী-ডাউয়াবাড়ি-শৌলমারী-কৈমারী এলাকার চরগ্রাম গুলোর ৫ শতাধিক পরিবারের ঘরবাড়ি প্লাবিত হয়েছে। পানি উন্নয়ন বোডের তিস্তার ডালিয়া বন্যা পূর্বাভাস কেন্দ্র জানায় ভারতের দো-মোহনী পয়েন্টে তিস্তার পানি বিপদসীমা (৮৫দশমিক ৯৫ মিটার) দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় উজানে থেকে এই ঢল নেমে আসে। ফলে তিস্তা ব্যারাজ ডালিয়া পয়েন্টে সোমবার ভোর ৬টা থেকে তিস্তানদীর পানি বিপদসীমার (৫২দশমিক ৪০ মিটার) ২৪ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। তবে দুপুর ১২ টায় পানি কমে আসে ১৪ সেন্টিমিটার। ফলে তিস্তার প্রবাহ দুপুরে বিপদসীমার ১০ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। পানি উন্নয়ন বোডের ডালিয়া ডিবিশনের নির্বাহী প্রকৌশলী মাহবুবুর রহমান জানান বর্ষন ও উজানের ঢল সামাল দিতে দেশের সব চেয়ে বড় সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারাজের ৪৪ টি ¯¬ইচ গেট খুলে রাখা হয়েছে এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে রয়েছে। ডিমলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশরাফুজ্জামান বলেন, ইউপি চেয়ারম্যানদের ক্ষতিগ্রস্থের তালিকা দিতে বলা হয়েছে।
এদিকে তিস্তার পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় তিস্তা নদীর সংলগ্ন চর গ্রাম গুলো প্লাবিত হয়েছে। এসব এলাকার ৫ শতাধিক পরিবারের বাড়িঘর হাটু থেকে কোমর সমান পানিতে তলিয়ে গেছে।
ডিমলা উপজেলা খাঁলিশা চাঁপানী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়াডের ইউপি সদস্য রমজান আলী জানান রবিবার দিবাগত রাত ১টা থেকে তিস্তা নদীর পানি প্রবাহ বৃদ্ধি পেয়ে পশ্চিমবাইশপুকুর ,ছোটখাতা, বানপাড়া গ্রামে প্রবেশ করে শতাধিক পরিবারের ঘরবাড়ি ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রবেশ করতে থাকে। ভোরে তিস্তার ঢল আরো বৃদ্ধি পেয়ে এ সব এলাকা প্লাবিত করে কোথাও হাটু থেকে কোমড় সমান পানিতে তলিয়ে দিয়েছে। এ ছাড়া গ্রামের ৪টি মাটির রাস্তা ভেঙ্গে গেছে। সরেজমিনে বিভিন্ন এলাকা ঘুরে গেছে তিস্তা নদী সংলগ্ন ও ডান তীর বাঁধ এলাকার গ্রাম গুলোতে তিস্তার পানি প্রবেশ করেছে। ছোটখাতা সহ সকল প্লাবিত গ্রামের চলাচলের রাস্তাও পানির নিচে তলিয়ে গেছে। ডিমলার ছোটখাতা তিস্তাচর শিশু কল্যান বে-সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি তিস্তার বানের পানি প্রবেশ করেছে। অনেক পরিবার ঘরবাড়ি ছেড়ে উচু স্থানে আশ্রয় নিয়েছে।
পূর্বছাতনাই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুল লতিফ খান জানান তার এলাকার ঝাড়শিঙ্গেশ্বর চরের কাছ দিয়ে তিস্তার আরেকটি চ্যানেল তৈরী হয়ে প্রবাহিত হওয়ায় সেখানে ভাঙ্গন শুরু হয়েছে। সোমবার সকালে ওই চরের ৪টি পরিবারের ভিটাবাড়ি তিস্তা নদীতে বিলিন হয়েছে। সেখানকার অন্যান্য ১০ পরিবার তাদের ঘরবাড়ি অন্যত্র সরিয়ে নিয়েছে।
অপর দিকে উজানের ঢলে তিস্তা অববাহিকার টেপাখড়িবাড়ি-খগাখড়িবাড়ি-গয়াবাড়ি-ঝুনাগাছচাঁপানী-ডাউয়াবাড়ি-শৌলমারী-কৈমারী এলাকার চরগ্রাম গুলোর ৫ শতাধিক পরিবারের ঘরবাড়ি প্লাবিত হয়েছে।
পানি উন্নয়ন বোডের তিস্তার ডালিয়া বন্যা পূর্বাভাস কেন্দ্র জানায় ভারতের দো-মোহনী পয়েন্টে তিস্তার পানি বিপদসীমা (৮৫দশমিক ৯৫ মিটার) দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় উজানে থেকে এই ঢল নেমে আসে। ফলে তিস্তা ব্যারাজ ডালিয়া পয়েন্টে সোমবার ভোর ৬টা থেকে তিস্তানদীর পানি বিপদসীমার (৫২দশমিক ৪০ মিটার) ২৪ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। তবে দুপুর ১২ টায় পানি কমে আসে ১৪ সেন্টিমিটার। ফলে তিস্তার প্রবাহ দুপুরে বিপদসীমার ১০ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল।
পানি উন্নয়ন বোডের ডালিয়া ডিবিশনের নির্বাহী প্রকৌশলী মাহবুবুর রহমান জানান বর্ষন ও উজানের ঢল সামাল দিতে দেশের সব চেয়ে বড় সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারাজের ৪৪ টি ¯¬ইচ গেট খুলে রাখা হয়েছে এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে রয়েছে।
ডিমলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশরাফুজ্জামান বলেন, ইউপি চেয়ারম্যানদের ক্ষতিগ্রস্থের তালিকা দিতে বলা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম