আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

আনন্দ স্কুলের নামে অর্থ আত্মসাৎ একই বাড়িতে দুই স্কুল

বুধবার, ২ জুলাই ২০১৪, রাত ০৯:০৭

জানা গেছে, ঝরে পড়া ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষার মান উন্নয়নের জন্য রক্স নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন প্রাথমিক বিভাগের সাথে যৌথ উদ্যোগে এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় দুই ধাপে ১১০টি আনন্দ স্কুল পরিচালনা করা হচ্ছে। আনন্দ স্কুল স্থাপনের বিধি উপেক্ষা করে কিছু সংখ্যাক অসাধু ব্যক্তি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে যোগসাজশ করে নিজেদের খেয়াল খুশিমতো যেখানে সেখানে স্কুল স্থাপন করেছে। প্রতি স্কুলে ৩৫ জন ছাত্র-ছাত্রী থাকার কথা। কিন্তু কিছু সংখ্যাক ছাত্রছাত্রী দেখিয়ে বাকিদের টাকা আত্মাসাৎ করা হচ্ছে। বেলকা ইউনিয়নের মধ্য বেলকা আনন্দ স্কুল ও মকবুলের বাড়ি আনন্দ স্কুল দু’টি একই বাড়িতে একই ঘরে চালানো হচ্ছে। যা মকবুলের বাড়ি নামে পরিচিত। জনৈক আনিছুর রহমানের স্ত্রী ইয়াসমিন একই সাথে ওই স্কুল দু’টিতে শিক্ষকতা করছেন।

এ ব্যাপারে উপজেলা শিক্ষা অফিসার জানান, তদন্ত করে অপরাধ প্রমাণিত হলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। এ নিয়ে এলাকাবাসি প্রকল্প পরিচালক প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরসহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দিয়েছেন। কিন্তু কোন প্রতিকার মিলছে না। বিভিন্ন স্কুল ঘুরে দেখা গেছে, বিগত ২০১১-১২ অর্থ বছরে স্থাপিত চলমান ৬০টি স্কুলের মধ্যে দক্ষিণ হাতিবান্ধা, ঘগোয়া ব্যাপারিপাড়া, আমজাদের বাড়ি, নিজাম খাঁ আবুল কাশেমের বাড়ি, বেলকা মকবুলের বাড়ি, মধ্য বেলকা, পশ্চিম রাজীব পুর ঈসমালের বাড়ি, পূর্ব তালুক বেলকা তালেবে’র বাড়ি, তালুক বেলকা ছলিমের বাড়ি, দক্ষিণ সাহাবাজ জুয়েলের বাড়ি চৌধুরি বাজার, উত্তর শ্রীপুর হাফিজারের বাড়ি ও মধ্য তারাপুর আনন্দ ্স্কুলের ছাত্র ও স্কুল ঘরের মূলত: কোন অস্তিত্বই নেই। উল্লে¬খিত স্কুলের নামের বিপরীতে শিক্ষক দেখিয়ে কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তির সহায়তায় স্থানীয় কর্তৃক্ষ বিশেষ লেনদেনের মাধ্যমে মাধ্যমে টাকা বিতরণ করছেন বলে অভিযোগ করা হয়েছে। উপজেলা মনিটরিং কর্মকর্তা (টিসি) ফেরদৌসি বেগমের কাছে এব্যাপারে অভিযোগ করা হলে তিনি বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়া চেষ্টা করেন।

মন্তব্য করুন


 

Link copied