বুধবার, ৯ জুলাই ২০১৪, রাত ১১:৩৯
১. সবকিছু ব্যক্তিগতভাবে নেওয়া : 'দ্য ফোর এগ্রিমেন্টস' বইয়ে ডন মিগুয়েল শিখিয়েছেন কীভাবে সবকিছুকে ব্যক্তিগতভাবে না নেওয়া যায়। চারপাশে যা ঘটছে তার সব বিষয়কে ব্যক্তিগতভাবে নেওয়াটা খুব বাজে বিষয়। এর ফলে প্রতিটি বিষয়ের প্রতি নিজের প্রতিক্রিয়া হয় চরম। নিজের দৃষ্টিভঙ্গি এবং পরিস্থিতি বিবেচনা করে সব ঘটনাকে নিজের করে দেখতে হয় না। বরং এতে অন্যের স্বার্থ নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে যা ফলাফলটাও নিজেরই ভোগ করতে হয়। ২. নেতিবাচক চিন্তায় আবিষ্ট হয়ে থাকা : নেতিবাচক চিন্তা থেকে দূরে থাকা সব মানুষের জন্য প্রায় অসম্ভব বিষয়। কিন্তু সব সময় সব বিষয়ের ভয়ঙ্কর দিক নিয়ে চিন্তা করা ও কথা বলাতে কোনো আশার আলো খুঁজে পাওয়া যায় না। এতে সম্ভাবনাময় সবকিছু নষ্ট হয়ে যায়। এমন মনোভাবসম্পন্ন মানুষরা কখনো জীবনে ভালো কিছু খুঁজে পান না। খারাপ দিক সম্পর্কে সচেতন থাকাটা ভালো। কিন্তু সবকিছুকে খারাপভাবে নেওয়াটা উচিত নয়। ৩. নিজেকে শিকার বলে ভাবা : আরেকটি বিষাক্ত বিষয় হলো সব ঘটনায় নিজেকে শিকার বলে ভাবা। দীর্ঘদিনের হতাশাগ্রস্ত মানুষরাও জীবনের সবচেয়ে দ্যুতিময় আশার আলো খুঁজে পেয়েছেন। তাই এমন মনোভাব থেকে দূরে সরে আসলে দেখবেন নিজেকে কতোটা শক্তিশালী আর সম্ভাবনাময় মনে হচ্ছে। ৪. সহানুভূতির অভাব : অন্যের প্রতি শ্রদ্ধাবোধের অভাব এবং সহানুভূতিহীন হয়ে পড়লে নিষ্ঠুরতা বেরিয়ে আসে। আর ওই গুণগুলো অনুভবের চেষ্টা না করলে সব মানুষই নিষ্ঠুর হয়ে পড়েন। এমন মনোভাব নিয়ে চললে নিজের সঙ্গে অন্যকেও আঘাত করতে হবে। ৫. অতিমাত্রায় প্রতিক্রিয়া করা : আবেগকে নিয়ন্ত্রণ না করতে পারাটা নিজেরই ক্ষতি বয়ে আনবে। সামান্য ক্ষেত্রে যদি ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখান, তবে ছোট সমস্যা বড় হয়ে দেখা দেবে। তাই এ ক্ষেত্রে আপনার আবেগের মূলে নিয়ন্ত্রণ আনতে হবে। বুঝতে হবে, আপনার কোথায় ভুল হচ্ছে। ৬. অবিরত মূল্যায়ন প্রয়োজন : অনেক মানুষ আছেন যারা প্রতিনিয়ত নিজেদের কাজ-কর্মের মূল্যায়ন খুঁজে বেড়ান। অথচ সবকিছুর মূল্যায়ন সব সময় সম্ভব হয় না। আপনার চাহিদা অনুসারে মূল্যায়ন করতে গেলে অনকে সফলতাকেই ব্যর্থ মনে হবে। তাই মনের মতো করে সবকিছুর মূল্যায়ন করতে যাবেন না। সূত্র: হাফিংটন পোস্ট
১. সবকিছু ব্যক্তিগতভাবে নেওয়া : 'দ্য ফোর এগ্রিমেন্টস' বইয়ে ডন মিগুয়েল শিখিয়েছেন কীভাবে সবকিছুকে ব্যক্তিগতভাবে না নেওয়া যায়। চারপাশে যা ঘটছে তার সব বিষয়কে ব্যক্তিগতভাবে নেওয়াটা খুব বাজে বিষয়। এর ফলে প্রতিটি বিষয়ের প্রতি নিজের প্রতিক্রিয়া হয় চরম। নিজের দৃষ্টিভঙ্গি এবং পরিস্থিতি বিবেচনা করে সব ঘটনাকে নিজের করে দেখতে হয় না। বরং এতে অন্যের স্বার্থ নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে যা ফলাফলটাও নিজেরই ভোগ করতে হয়।
২. নেতিবাচক চিন্তায় আবিষ্ট হয়ে থাকা : নেতিবাচক চিন্তা থেকে দূরে থাকা সব মানুষের জন্য প্রায় অসম্ভব বিষয়। কিন্তু সব সময় সব বিষয়ের ভয়ঙ্কর দিক নিয়ে চিন্তা করা ও কথা বলাতে কোনো আশার আলো খুঁজে পাওয়া যায় না। এতে সম্ভাবনাময় সবকিছু নষ্ট হয়ে যায়। এমন মনোভাবসম্পন্ন মানুষরা কখনো জীবনে ভালো কিছু খুঁজে পান না। খারাপ দিক সম্পর্কে সচেতন থাকাটা ভালো। কিন্তু সবকিছুকে খারাপভাবে নেওয়াটা উচিত নয়।
৩. নিজেকে শিকার বলে ভাবা : আরেকটি বিষাক্ত বিষয় হলো সব ঘটনায় নিজেকে শিকার বলে ভাবা। দীর্ঘদিনের হতাশাগ্রস্ত মানুষরাও জীবনের সবচেয়ে দ্যুতিময় আশার আলো খুঁজে পেয়েছেন। তাই এমন মনোভাব থেকে দূরে সরে আসলে দেখবেন নিজেকে কতোটা শক্তিশালী আর সম্ভাবনাময় মনে হচ্ছে।
৪. সহানুভূতির অভাব : অন্যের প্রতি শ্রদ্ধাবোধের অভাব এবং সহানুভূতিহীন হয়ে পড়লে নিষ্ঠুরতা বেরিয়ে আসে। আর ওই গুণগুলো অনুভবের চেষ্টা না করলে সব মানুষই নিষ্ঠুর হয়ে পড়েন। এমন মনোভাব নিয়ে চললে নিজের সঙ্গে অন্যকেও আঘাত করতে হবে।
৫. অতিমাত্রায় প্রতিক্রিয়া করা : আবেগকে নিয়ন্ত্রণ না করতে পারাটা নিজেরই ক্ষতি বয়ে আনবে। সামান্য ক্ষেত্রে যদি ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখান, তবে ছোট সমস্যা বড় হয়ে দেখা দেবে। তাই এ ক্ষেত্রে আপনার আবেগের মূলে নিয়ন্ত্রণ আনতে হবে। বুঝতে হবে, আপনার কোথায় ভুল হচ্ছে।
৬. অবিরত মূল্যায়ন প্রয়োজন : অনেক মানুষ আছেন যারা প্রতিনিয়ত নিজেদের কাজ-কর্মের মূল্যায়ন খুঁজে বেড়ান। অথচ সবকিছুর মূল্যায়ন সব সময় সম্ভব হয় না। আপনার চাহিদা অনুসারে মূল্যায়ন করতে গেলে অনকে সফলতাকেই ব্যর্থ মনে হবে। তাই মনের মতো করে সবকিছুর মূল্যায়ন করতে যাবেন না।
সূত্র: হাফিংটন পোস্ট
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম