রবিবার, ৬ জুলাই ২০১৪, দুপুর ০৩:২৮
কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে রবিবার বেলা ১১টায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ক্যম্পাসে এই মানববন্ধনের আয়োজন করে। আধা ঘন্টাব্যাপী চলা মানববন্ধনে বিভিন্ন বিভাগের অর্ধশতাধিক শিক্ষক অংশ নেন। দাবি দুটি আদায় করার জন্য বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের ঘোষিত আন্দোলন কর্মসূচির অংশ হিসেবে আয়োজিত মানববন্ধনে বিস্তারিত তুলে ধরেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. সাইদুল হক এবং সাধারণ সম্পাদক ড. পরিমল চন্দ্র বর্মন। গত ২৮ জুন অনুষ্ঠিত সভায় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন এই কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছিল। আজকের কর্মসূচি ছাড়াও দাবিগুলো আদায়ে ঈদের পরে কেন্দ্রীয়ভাবে ঢাকায় সংবাদ সম্মেলন, মানববন্ধন পালন এবং পর্যায়ক্রমে পে-কমিশনের চেয়ারম্যান, মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও মহামাণ্য রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাত করা হবে বলে সংগঠন থেকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। মানববন্ধন শেষে বেরোবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বলেন, শুধুমাত্র বাংলাদেশ ছাড়া বিশ্বের সকল দেশে শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন-কাঠামো এবং আলাদা সুযোগ সুবিধা আছে। কিন্তু স্বাধীনতার চার দশক পরেও এদেশে তেমন কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা সম্ভব হয় নি। আমরা জানি বর্তমান সরকার শিক্ষাবন্ধব এবং শিক্ষাক্ষেত্রেই সরকারের সবচেয়ে বড় সফলতা অর্জন হয়েছে। তাই শিক্ষকদের দাবি অনুযায়ী পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য সরকার অবশ্যই আলাদা বেতন-কাঠামোর ঘোষণা দেবে।
কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে রবিবার বেলা ১১টায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ক্যম্পাসে এই মানববন্ধনের আয়োজন করে। আধা ঘন্টাব্যাপী চলা মানববন্ধনে বিভিন্ন বিভাগের অর্ধশতাধিক শিক্ষক অংশ নেন।
দাবি দুটি আদায় করার জন্য বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের ঘোষিত আন্দোলন কর্মসূচির অংশ হিসেবে আয়োজিত মানববন্ধনে বিস্তারিত তুলে ধরেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. সাইদুল হক এবং সাধারণ সম্পাদক ড. পরিমল চন্দ্র বর্মন।
গত ২৮ জুন অনুষ্ঠিত সভায় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন এই কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছিল। আজকের কর্মসূচি ছাড়াও দাবিগুলো আদায়ে ঈদের পরে কেন্দ্রীয়ভাবে ঢাকায় সংবাদ সম্মেলন, মানববন্ধন পালন এবং পর্যায়ক্রমে পে-কমিশনের চেয়ারম্যান, মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও মহামাণ্য রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাত করা হবে বলে সংগঠন থেকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
মানববন্ধন শেষে বেরোবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বলেন, শুধুমাত্র বাংলাদেশ ছাড়া বিশ্বের সকল দেশে শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন-কাঠামো এবং আলাদা সুযোগ সুবিধা আছে। কিন্তু স্বাধীনতার চার দশক পরেও এদেশে তেমন কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা সম্ভব হয় নি। আমরা জানি বর্তমান সরকার শিক্ষাবন্ধব এবং শিক্ষাক্ষেত্রেই সরকারের সবচেয়ে বড় সফলতা অর্জন হয়েছে। তাই শিক্ষকদের দাবি অনুযায়ী পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য সরকার অবশ্যই আলাদা বেতন-কাঠামোর ঘোষণা দেবে।
মন্তব্য করুন
ক্যাম্পাস’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
বুয়েটে ছাত্ররাজনীতি চালুর দাবিতে বেরোবি ছাত্রলীগের মানবন্ধন
১৪ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
নিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন শাবিপ্রবির ১০৩ শিক্ষার্থী
র্যাগিংয়ে জ্বলন্ত সিগারেটের ছ্যাঁকা, হাবিপ্রবির দুই ছাত্র বহিষ্কার