আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

বিয়ের না দেয়ায় ২৩ আরব নারীর মামলা

বুধবার, ৯ জুলাই ২০১৪, রাত ০১:০৩

রকমারি ডেস্ক:  বিয়ে না দেয়ায় ২৩ সউদি নারী তাদের অভিভাবকের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। এর মধ্যে রিয়াদে ১১টি, মদিনায় চারটি এবং দাম্মাম, মক্কা, জেদ্দা ও জাজানে দুটি করে মামলা হয়। ২০১৩ সালে এসব মামলা করা হয়। দেশটির ন্যাশনাল সোসাইটি ফর হিউম্যান রাইটস (এনএসএইচআর) এ তথ্য জানিয়েছে। গত ৪ জুলাই আরব নিউজের বরাত দিয়ে গাল্ফ নিউজ এ সংবাদ প্রকাশ করে। স্থানীয়ভাবে এ ধরনের মামলাকে বলা হয় আদল। আদল হলো সউদি আরবে সরকারিভাবে স্বীকৃত সিঙ্গেল নারীদের পুরুষ অভিভাবক। আরবিতে একে বলা হয় মাহরেম। সাধারণত বাবা অথবা বড় ভাই এ মাহরেম হয়ে থাকে। দেশটির রীতি অনুযায়ী, একজন মাহরেম অবিবাহিত নারীর সকল দায়িত্ব গ্রহণ করে থাকে। নারীরা মাহরেমের অনুমতি ছাড়া বিয়ে করতে পারে না। স্বামীর অভিভাবকত্বে যাওয়ার আগ পর্যন্ত তারা স্বাধীনভাবে ভ্রমণ অথবা চলাফেরাও করতে পারে না। মাহরেমের ক্ষমতাবলে পরিবারের নারী সদস্যকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে অবিবাহিত রাখাকে আদল বলা হয়। এর আগে ২০১০ সালে দেশটিতে ৩০টি আদল মামলা হয়, যা ন্যাশনাল সোসাইটি ফর হিউম্যান রাইটসে রিপোর্ট করা হয়। কিন্তু অনেক সউদি নাগরিক মনে করেন, দেশটিতে মোট আদল মামলার সংখ্যা হবে আট লাখের কাছাকাছি, যা প্রকাশিত হয়নি। এনএসএইচআর’র সদস্য ও মানবকাধিকার কর্মী সুহালিয়া জাইন আল আবিদিন আদল থেকে নারীদের রক্ষার জন্য আইন প্রণয়ন করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, নারীরা এখন অভিভাবকের কৃপার পাত্র। সুহাইলা বলেন, সম্প্রতি এনএসএইচআর এ ধরনের বিভিন্ন মামলা পরিচালনা করেছে। দেখা গেছে, অভিভাবকরা তাদের অধীনস্ত মেয়েদের বিয়ে দিতে রাজি নয়, কারণ তারা নারীদের মাইনের ওপর বেঁচে থাকতে চায়। সুহাইলা বলেন, আরব নারীদের মধ্যে অবসাদ, আত্মহত্যার প্রবণতা ও মাদকাসক্তিসহ তীব্র মানসিক আঘাত সৃষ্টি করতে পারে। অন্য এক রিপোর্টে জানা যায়, কিছু ক্ষেত্রে পুরুষ অভিভাবকরা বিশেষ করে বাবা বিপত্নীক হয়ে থাকে। তাই তারা নিজের দেখাশোনার জন্য কন্যাদের বিয়ে দিতে চান না। আরব নারীদের এ বঞ্চনা তাদের ভেতরে এক তীব্র নীরব কান্না হয়ে থাকে।

মন্তব্য করুন


 

Link copied