বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০১৪, রাত ০৯:০৯
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, রংপুর সদর উপজেলার সদ্যপুস্করনী ইউনিয়নের মাধবপুর গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা সেকেন্দার আলীর সঙ্গে আপন ভাই আব্দুল খালেকের জমিজমা নিয়ে দীর্ঘদিন বিরোধ চলে আসছিল। এর জের ধরে বুধবার দুপুরে সেকেন্দার আলীর ভাই আব্দুল খালেক ও তার ছেলে আজাদুল, রায়হান ও রাশেদুল, ভাতিজা লিটন, ভাগিনা মাহবুব, মঞ্জুর মেহেজুলসহ বেশ কয়েকজন জমি দখল করতে গেলে সেকেন্দার আলী বাধা দেন। এতে আব্দুল খালেক ও তার সঙ্গীরা ক্ষিপ্ত হয়ে লাঠিসোটা নিয়ে সেকেন্দারকে বেদম মারপিট করে। এতে সেকেন্দার আলীর দুই ভাই নয়া মিয়া ও একরামুল তাকে বাঁচাতে এগিয়ে এলে তাদেরও মারপিট করা হয়। খবর পেয়ে কোতোয়ালি থানা পুলিশ আহত মুক্তিযোদ্ধা সেকেন্দার আলী, নয়া মিয়া ও একরামুলকে উদ্ধার করে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার সন্ধ্যায় মুক্তিযোদ্ধা সেকেন্দার আলী বাদশা মারা যান। নিহতের ছেলে কামরুজ্জামান বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় ১৯ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুল কাদের জিলানী বলেন, মুক্তিযোদ্ধা হত্যা মামলার তিন আসাসিকে গ্রেফতার করে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। মামলার অন্যান্য আসামিদের গ্রেফতারের জন্য অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, রংপুর সদর উপজেলার সদ্যপুস্করনী ইউনিয়নের মাধবপুর গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা সেকেন্দার আলীর সঙ্গে আপন ভাই আব্দুল খালেকের জমিজমা নিয়ে দীর্ঘদিন বিরোধ চলে আসছিল। এর জের ধরে বুধবার দুপুরে সেকেন্দার আলীর ভাই আব্দুল খালেক ও তার ছেলে আজাদুল, রায়হান ও রাশেদুল, ভাতিজা লিটন, ভাগিনা মাহবুব, মঞ্জুর মেহেজুলসহ বেশ কয়েকজন জমি দখল করতে গেলে সেকেন্দার আলী বাধা দেন। এতে আব্দুল খালেক ও তার সঙ্গীরা ক্ষিপ্ত হয়ে লাঠিসোটা নিয়ে সেকেন্দারকে বেদম মারপিট করে। এতে সেকেন্দার আলীর দুই ভাই নয়া মিয়া ও একরামুল তাকে বাঁচাতে এগিয়ে এলে তাদেরও মারপিট করা হয়।
খবর পেয়ে কোতোয়ালি থানা পুলিশ আহত মুক্তিযোদ্ধা সেকেন্দার আলী, নয়া মিয়া ও একরামুলকে উদ্ধার করে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার সন্ধ্যায় মুক্তিযোদ্ধা সেকেন্দার আলী বাদশা মারা যান। নিহতের ছেলে কামরুজ্জামান বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় ১৯ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুল কাদের জিলানী বলেন, মুক্তিযোদ্ধা হত্যা মামলার তিন আসাসিকে গ্রেফতার করে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। মামলার অন্যান্য আসামিদের গ্রেফতারের জন্য অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম