আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

“তোর কোপাল খুলে গেছে, তুই বড়ই ভাগ্যবান”

বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০১৪, রাত ০৯:৩৯

এ ধরনের প্রতারনার শিকার নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জ উপজেলায় একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজারের কবির হোসেন। তিনি বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের কাছেঅভিযোগ করে জানার বুধবার ইফতারের পর তার মুঠোফোনে, ০১৭৯১১৯১৮১১ নম্বর থেকে একটি কল আসে । কলটি রিসিভ করার পর অপর প্রান্ত থেকে ছালাম জানিয়ে পরুষ কন্ঠে একজন বলে বাবা আমি পীরে কামেল হযরত শাহজালালের মাজার থেকে বলছি। আমি এ্ই মাজারের জীনের বাদশা। তোর কপাল খুলে গেছে, তুই বড়ই ভাগ্যবান। জীবনে তুই অনেক কষ্ট করেছিস তোকে আর কষ্ট করতে হবে না। শুধু তোমাকে একটি ছোট্ট কাজ করতে হবে। কাজটি আবার গোপনে এবং সাবধানে করতে হবে যা, কাউকে বলা যাবে না । বললে সব গোলমাল হয়ে যাবে, তুমি যদি মাজারে সিন্নি করার জন্য ৫০ হাজার টাকা দাও তাহলে আজ রাতের মধ্যে তোমার ঘর থেকে একটি গুপ্তধন বের হবে। সেই গুপ্তধনে তুমি পেয়ে যাবে ৫০ লাখ টাকা। এ ভাবে তুমি আগামী তিন রাতে মোট ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা পেয়ে যাবে। তুমি খুব তাড়াতাড়ি ধনবান হয়ে যাবে। কথাগুলো বলে কথিত জীনের বাদশা দুটি মোবাইল নম্বর দিয়ে নম্বরদুটিতে ২৫ হাজার করে মোট ৫০ হাজার টাকা বিকাশ করে দিতে বলে। নম্বরদুটি হল ০১৭৯১১৯১৮১১, ০১৭৯০০৭১১৬৮। কবির হোসেন বলেন আমি এ কথা বিশ্বাস করে প্রাপ্ত বিকাশ নম্বর দুটিতে ৫০ হাজার টাকা বিকাশ করে দেই । গভীর রাতে ওই নম্বর দুটিতে কল দিলে নম্বর দুটি বন্ধ পাওয়া যায়। যা বৃহস্পতিবার বিকাল পর্যন্ত বন্ধ ছিল।

এ ঘটনার তিনি প্রতারনার শিকার হয়েছেন। তার মতো আর কেউ যেন প্রতারনা শিকার না হন বলে তিনি জানান। এ দিকে শুধু কবির হোসেন নয় জেলা শহর,ডোমার, ডিমলা উপজেলায় বিভিন্ন জনের মুঠোফোনে একই কায়দায় প্রতারনার কল আসে। কিন্তু তারা সেই প্রতারনার ফাদে পা দেয়নি বলে জানা গেছে। অতএব সাবধান সকলে।

মন্তব্য করুন


 

Link copied