শনিবার, ১২ জুলাই ২০১৪, বিকাল ০৫:৩০
শনিবার বেলা সাড়ে ১১ টায় দিনাজপুর শহরের ফুলবাড়ী বাসস্ট্যান্ড থেকে জামায়াত-শিবির ব্যানারে ৫০ হতে ৬০ জনের একটি লাঠি মিছিল আকষ্মিকভাবে বের হয়ে সরকার বিরোধী ও জামায়াতের শীর্ষ নেতা মানবতা বিরোধী যুদ্ধাপরাধে আটক নেতাদের মুক্তির দাবীতে শ্লোগান দেয়া হয়। মিছিলটি দ্রুত শহরের হাউজিং মোড়স্থ ইসলামিক ব্যাংক কমিউনিটি হাসপাতালে গিয়ে শেষ করা হয়েছে। মিছিল বের হওয়ার সংবাদ পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে কাউকে আটক করতে পারেনি। মিছিলে অংশগ্রহণকারী অধিকাংশই তরুন ও ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মী ছিল। তাদের প্রত্যেকের হাতে পোষ্টার সম্বলিত লাঠি ছিল। ওই পোষ্টারে জামায়াতের শীর্ষ নেতা মানবতা বিরোধী যুদ্ধাপরাধে আটক গোলাম আজম, মতিউর রহমান নিজামী, আলী আহসান মোজাহিদী, দেলোয়ার হোসেন সাঈদীসহ অনেকের মুক্তি সম্বলিত ছবি ছিল। জানা গেছে, একই সময়ে শহরের সুইহারী ও রামনগর ছয় রাস্তার মোড়ে জামায়াত-শিবির ব্যানারে মিছিল বের হয়। প্রশাসনের লোকজন ঘটনাস্থলে পৌছানোর পূর্বেই মিছিল শেষ করা হয়। জেলা শহরের বাইরে পার্বতীপুর পৌর এলাকায় বেলা ১১টায় জামায়াাত-শিবিরের ব্যানারে একটি মিছিল বের হয়ে শহর প্রদক্ষিণ করেছে। মিছিল কর্মসূচীর পূর্বেই গত রাতে শহরের বিভিন্ন স্থানে জামায়াতে ইসলামীর ব্যানারে মাহে রমজানের ডাক সম্মিলিত পোষ্টার বিভিন্ন স্থানে লাগানো হয়েছে। ওই পোষ্টারে ম্লোগানের মধ্যে বলা হয়েছে মানবতা বিরোধী অপরাধের নামে ইসলামী নেতৃবৃন্দের হত্যা করার ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াও। এ ব্যাপারে দিনাজপুরের পুলিশ সুপার মোঃ রুহুল আমিনের নিকট জানতে চাওয়া হলে তিনি জানান, প্রশাসনের তৎপরতার কারণেই মিছিল বের করে তাৎক্ষণিক মিছিলকারীরা গা ঢাকা দিয়েছে। তবে পোষ্টার লাগানোর বিষয়ে তিনি খতিয়ে দেখছেন বলে জানান।
শনিবার বেলা সাড়ে ১১ টায় দিনাজপুর শহরের ফুলবাড়ী বাসস্ট্যান্ড থেকে জামায়াত-শিবির ব্যানারে ৫০ হতে ৬০ জনের একটি লাঠি মিছিল আকষ্মিকভাবে বের হয়ে সরকার বিরোধী ও জামায়াতের শীর্ষ নেতা মানবতা বিরোধী যুদ্ধাপরাধে আটক নেতাদের মুক্তির দাবীতে শ্লোগান দেয়া হয়। মিছিলটি দ্রুত শহরের হাউজিং মোড়স্থ ইসলামিক ব্যাংক কমিউনিটি হাসপাতালে গিয়ে শেষ করা হয়েছে। মিছিল বের হওয়ার সংবাদ পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে কাউকে আটক করতে পারেনি। মিছিলে অংশগ্রহণকারী অধিকাংশই তরুন ও ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মী ছিল। তাদের প্রত্যেকের হাতে পোষ্টার সম্বলিত লাঠি ছিল। ওই পোষ্টারে জামায়াতের শীর্ষ নেতা মানবতা বিরোধী যুদ্ধাপরাধে আটক গোলাম আজম, মতিউর রহমান নিজামী, আলী আহসান মোজাহিদী, দেলোয়ার হোসেন সাঈদীসহ অনেকের মুক্তি সম্বলিত ছবি ছিল।
জানা গেছে, একই সময়ে শহরের সুইহারী ও রামনগর ছয় রাস্তার মোড়ে জামায়াত-শিবির ব্যানারে মিছিল বের হয়। প্রশাসনের লোকজন ঘটনাস্থলে পৌছানোর পূর্বেই মিছিল শেষ করা হয়। জেলা শহরের বাইরে পার্বতীপুর পৌর এলাকায় বেলা ১১টায় জামায়াাত-শিবিরের ব্যানারে একটি মিছিল বের হয়ে শহর প্রদক্ষিণ করেছে।
মিছিল কর্মসূচীর পূর্বেই গত রাতে শহরের বিভিন্ন স্থানে জামায়াতে ইসলামীর ব্যানারে মাহে রমজানের ডাক সম্মিলিত পোষ্টার বিভিন্ন স্থানে লাগানো হয়েছে। ওই পোষ্টারে ম্লোগানের মধ্যে বলা হয়েছে মানবতা বিরোধী অপরাধের নামে ইসলামী নেতৃবৃন্দের হত্যা করার ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াও।
এ ব্যাপারে দিনাজপুরের পুলিশ সুপার মোঃ রুহুল আমিনের নিকট জানতে চাওয়া হলে তিনি জানান, প্রশাসনের তৎপরতার কারণেই মিছিল বের করে তাৎক্ষণিক মিছিলকারীরা গা ঢাকা দিয়েছে। তবে পোষ্টার লাগানোর বিষয়ে তিনি খতিয়ে দেখছেন বলে জানান।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার নেজাম উদ্দিন উদ্ধার
সোনার দামে সব রেকর্ড ভাঙল
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল বিশ্বে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত- প্রধানমন্ত্রী
২১ বছর নানান ধরনের খেলা চলেছে : প্রধানমন্ত্রী
