বুধবার, ২৩ জুলাই ২০১৪, দুপুর ১১:১৭
আমেরিকা ও কানাডা সফর শেষে দেড় মাস পর রবিবার দেশে ফেরেন অভিনেত্রী ববিতা। আমেরিকায় প্রবাসী ভাইয়ের কাছে এক মাস ও কানাডায় একমাত্র পুত্র অনিক ইসলামের কাছে ১৫ দিন ছিলেন তিনি। অনিক কানাডায় ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা করছেন। ববিতা বলেন, আগস্টে বড় বোন সুচন্দাকে নিয়ে হজ পালনে যাব। ববিতা আরও বলেন, বর্তমানে আর কোনো চলচ্চিত্রে অভিনয় করব না। কারণ, এখন যে ধরনের গল্প এবং ডিজিটাল চলচ্চিত্রের নামে যেসব দুর্বল চলচ্চিত্র নির্মাণ হচ্ছে তাতে অভিনয় করে অর্জিত সুনাম নষ্ট করতে চাই না। এ কারণেই সাম্প্রতিক সময়ে যেসব চলচ্চিত্রে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলাম বিদেশ যাওয়ার আগে সেগুলোর সাইনিং মানি ফেরত দিয়েছি। তবে চলচ্চিত্র থেকে একবারে অবসর নিচ্ছি না। মানসম্মত চলচ্চিত্র নির্মাণ হলে এবং এর গল্প ও চরিত্র পছন্দ হলে আবারও চলচ্চিত্রে অভিনয় করব। বড় বোন সুচন্দার স্বামী জহির রায়হানের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিনয়ে আসা ববিতা ১৯৭৩ সালে কলকাতার প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা সত্যজিৎ রায়ের 'অশনি সংকেত' চলচ্চিত্রে অনঙ্গ বউ চরিত্রে অসাধারণ অভিনয় করে আন্তর্জাতিক অভিনেত্রীর খেতাব পান। পাঁচবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারও লাভ করেন। অভিনয়ের পাশাপাশি চলচ্চিত্র প্রযোজনাও করেন ববিতা। তার প্রযোজিত চলচ্চিত্র প্রখ্যাত ঔপন্যাসিক সেলিনা হোসেনের রচনায় 'পোকা মাকড়ের ঘর বসতি' জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করে। ববিতা প্রযোজিত পাকিস্তান ও নেপালের সঙ্গে যৌথ চলচ্চিত্র 'লেডি স্মাগলার' বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হয়। এ ছাড়া ববিতার প্রযোজনায় ফুলশয্যা, লটারি, আগমন চলচ্চিত্রগুলো দর্শকনন্দিত হয়। প্রায় আড়াই শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন খ্যাতিমান এই অভিনেত্রী। সমাজসেবামূলক কাজের সঙ্গেও অভিনয় জীবনের শুরু থেকে নিজেকে জড়িত রেখেছেন ববিতা। দুস্থ নারী ও শিশুদের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। ২০১১ সালে যুক্তরাষ্ট্র তাকে ডিসট্রেস চিলড্রেন অ্যান্ড ইনফান্টস ইন্টারন্যাশনালের গুড উইল অ্যাম্বাসেডর নিযুক্ত করে। অ্যাম্বাসেডর হিসেবে ববিতা এখন বিশ্বব্যপী সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন। একই সঙ্গে নানা বাড়ি যশোরে মায়ের নামে হাসপাতাল নির্মাণেও কাজ করছেন আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন অভিনেত্রী ববিতা।
আমেরিকা ও কানাডা সফর শেষে দেড় মাস পর রবিবার দেশে ফেরেন অভিনেত্রী ববিতা। আমেরিকায় প্রবাসী ভাইয়ের কাছে এক মাস ও কানাডায় একমাত্র পুত্র অনিক ইসলামের কাছে ১৫ দিন ছিলেন তিনি। অনিক কানাডায় ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা করছেন।
ববিতা বলেন, আগস্টে বড় বোন সুচন্দাকে নিয়ে হজ পালনে যাব। ববিতা আরও বলেন, বর্তমানে আর কোনো চলচ্চিত্রে অভিনয় করব না। কারণ, এখন যে ধরনের গল্প এবং ডিজিটাল চলচ্চিত্রের নামে যেসব দুর্বল চলচ্চিত্র নির্মাণ হচ্ছে তাতে অভিনয় করে অর্জিত সুনাম নষ্ট করতে চাই না। এ কারণেই সাম্প্রতিক সময়ে যেসব চলচ্চিত্রে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলাম বিদেশ যাওয়ার আগে সেগুলোর সাইনিং মানি ফেরত দিয়েছি। তবে চলচ্চিত্র থেকে একবারে অবসর নিচ্ছি না। মানসম্মত চলচ্চিত্র নির্মাণ হলে এবং এর গল্প ও চরিত্র পছন্দ হলে আবারও চলচ্চিত্রে অভিনয় করব।
বড় বোন সুচন্দার স্বামী জহির রায়হানের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিনয়ে আসা ববিতা ১৯৭৩ সালে কলকাতার প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা সত্যজিৎ রায়ের 'অশনি সংকেত' চলচ্চিত্রে অনঙ্গ বউ চরিত্রে অসাধারণ অভিনয় করে আন্তর্জাতিক অভিনেত্রীর খেতাব পান। পাঁচবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারও লাভ করেন। অভিনয়ের পাশাপাশি চলচ্চিত্র প্রযোজনাও করেন ববিতা। তার প্রযোজিত চলচ্চিত্র প্রখ্যাত ঔপন্যাসিক সেলিনা হোসেনের রচনায় 'পোকা মাকড়ের ঘর বসতি' জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করে। ববিতা প্রযোজিত পাকিস্তান ও নেপালের সঙ্গে যৌথ চলচ্চিত্র 'লেডি স্মাগলার' বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হয়।
এ ছাড়া ববিতার প্রযোজনায় ফুলশয্যা, লটারি, আগমন চলচ্চিত্রগুলো দর্শকনন্দিত হয়। প্রায় আড়াই শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন খ্যাতিমান এই অভিনেত্রী। সমাজসেবামূলক কাজের সঙ্গেও অভিনয় জীবনের শুরু থেকে নিজেকে জড়িত রেখেছেন ববিতা। দুস্থ নারী ও শিশুদের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। ২০১১ সালে যুক্তরাষ্ট্র তাকে ডিসট্রেস চিলড্রেন অ্যান্ড ইনফান্টস ইন্টারন্যাশনালের গুড উইল অ্যাম্বাসেডর নিযুক্ত করে। অ্যাম্বাসেডর হিসেবে ববিতা এখন বিশ্বব্যপী সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন। একই সঙ্গে নানা বাড়ি যশোরে মায়ের নামে হাসপাতাল নির্মাণেও কাজ করছেন আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন অভিনেত্রী ববিতা।
মন্তব্য করুন
বিনোদন’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
যেভাবে মৃত্যু হলো আহমেদ রুবেলের
ফিরছেন পরীমণি
আইসিইউতে ফারুকী, দোয়া চাইলেন তিশা
‘রঙ্গনা’ দিয়ে পর্দায় ফিরছেন ঢালিউড কুইন শাবনূর