আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪ ● ১৪ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

সুন্দরগঞ্জে তিস্তার চরাঞ্চলে রবি ফসলের সমাহার

শুক্রবার, ১৮ জানুয়ারী ২০১৩, দুপুর ১১:৩৬

উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, এ বছরে গম-চাষের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়েছে ১ হাজার ২২০ হেক্টর। সরিষা ৪৮০ হেক্টর, ডাল জাতীয় ১৮০ হেক্টর, মরিচ ১১০ হেক্টর, রসুন ৭৫ হেক্টর, আলু ৯৮০ হেক্টর, ধনিয়া ২০ হেক্টর, তিল ১৫ হেক্টর, তিসি ১০ হেক্টর, ভুট্টা ৬০৫ হেক্টর, মিষ্টি আলু ৬০ হেক্টর, পিঁয়াজ ৩০০ হেক্টর, তামাক ১৫০ হেক্টর, চিনা ২৫ হেক্টর, কাউন ৩০ হেক্টর, চিনা বাদাম ৩৫ হেক্টর, মৌরি ৬ হেক্টর, কালো জিরা ১০ হেক্টর, ক্ষিরা ১২ হেক্টর, আখ ৩২ হেক্টর, শাক-সবজি ৫৫০ হেক্টর অর্জিত হয়েছে।

তিস্তা নদীর করাল গ্রাসে হাজার হাজার পরিবার আবাদি জমি, বসতবাড়ি হারিয়ে নিঃস্ব হয়। এ নিঃস্ব পরিবারগুলো বাঁচার তাগিদে রিকশা, ভ্যান চালানোসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে শ্রম বিক্রি করছিল। কিন্তু নদীর নাব্য হ্রাস পাওয়ায় জেগে ওঠে ছোট ছোট অসংখ্য বালু চর। এই চরে রবি ফসল চাষ করা যায় নির্ভয়ে। তাই রবি মৌসুমে কৃষকরা ব্যাপক আবাদে মাঠে নামে কোমর বেঁধে। নদীর ধু-ধু বালু চরে যেখানে যে ফসল প্রযোজ্য তাই আবাদ করেছে। আবাদের ফলন খুব ভালো হওয়ায় সবার মুখে সুখের হাসি বিরাজ করছে। সবচেয়ে কৃষকরা খুশি হয়েছে আলু আবাদে।বর্তমানে আলুর দাম ভালো থাকায় কৃষকের চোখেমুখে খুশির বন্যা বইছে। বিগত কয়েক বছরের ন্যায় এবারও ধানের পাশাপাশি আলু-চাষে কৃষকরা ব্যাপক ভূমিকা পালন করেছেন। চরাঞ্চলের বালু আলু-চাষের উপযোগী হওয়ায় আগাম উন্নত জাতের আলু-চাষ করেছে। উচ্চ ফলনশীল আগাম জাতের গ্রানুলা, লাল পাকরি, ফাটা পাকরি, কার্ডিনালসহ অন্যান্য আলু-চাষ করে ইতিমধ্যে উত্তোলনও শুরু করে ব্যাপক সাফল্য লাভ করেছেন। বর্তমানে আলু প্রতিমণ ৯৫০-১ হাজার ১শ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এখানকার আলু ট্রাক ভর্তি করে ব্যবসায়ীরা ঢাকাসহ বিভিন্ন শহরে সরবরাহ করছে। বর্তমান বাজার স্থিতিশীল থাকলে কৃষকরা আলু-চাষে আরও আগ্রহী হবে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সত্যেন কুমার জানান, অর্জিত রবি ফসলের ৭০ ভাগই চরাঞ্চলে আবাদ হয়েছে। কৃষকদের আশা তাদের ভরসার শেষ সম্বল এ চর যেন আর ভাসিয়ে না নেয় সর্বনাশা তিস্তা নদী।

মন্তব্য করুন


 

Link copied