রবিবার, ২৭ জুলাই ২০১৪, দুপুর ০১:৩৫
নয়াবাদ মসজিদ নিমার্ণ হয় সম্রাট দ্বিতীয় শাহ’র আমলে ১৭শত খ্রিষ্টাব্দের মধ্যভাগে। ১২.৭৫ মিটার দৈর্ঘ্য ও ৫.৫ মিটার প্রস্থ। মসজিদের সামনে রয়েছে প্রশস্ত বারান্দা। ৩ গম্বুজ ও ৪ মিনার বিশিষ্ট্য এই মসজিদটি অত্যন্ত সুরম্য দৃষ্টিনন্দন। কিন্তু ঐতিহাসিক এই মসজিদ শুধুমাত্র রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে ধ্বংস হতে চলেছে। বৃষ্টি হলে ছাদ চুঁয়ে জল পড়ে, বাতাসে মিনারগুলো দুলতে থাকে মসজিদের গায়ে পোড়ামাটির ১০৪ টি আয়তাকার ভাস্কর কারুকার্য রয়েছে যা সংস্কারের অভাবে খুলে খুলে পড়ছে। দেয়ালে শ্যাওলা জমে ধারণ করেছে বিবর্ণরূপ। সীমানা প্রাচীর না থাকায় গরু-ছাগল, হাঁস-মুরগী এখানে অবাদে বিচরণ করছে। মসজিদের সাধারণ সম্পাদক মওলানা আব্দুল মান্নান জানান, “মসজিদটি যেকোন সময় ভেঙ্গে যাওয়ার ভয়ে ভিতরে নামাজ আদায় করা যাচ্ছে না। তাই আবহাওয়া খারাপ হলে আমরা বাইরে বারান্দায় নামাজ আদায় করি।” এটা যেকোন সময় ভেঙ্গে পড়ে ঘটতে মর্মান্তিক দূর্ঘটনা। ইতিহাস থেকে জানা যায় ঢেপা নদীর তীরবর্তী নয়বাদ গ্রামে অবস্থিত এই নয়াবাদ মসজিদে একসময় বিদেশী বণিকরা রাত্রিযাপন ও নামাজ আদায় করতেন। সে সময় পার্শ্ববর্তী নদী দিয়ে বণিকরা যাওয়ার সময় এই মসজিদে বিশ্রাম নিতেন। মসজিদের সভাপতি জানান যে, এই মসজিদটি সরাসরি প্রতœতাত্ত্বিক বিভাগের তত্ত্বাবধানে তাই স্থানীয়ভাবে সংস্কার করার ইখতিয়ার নাই। মসজিদটি সংস্কার তার ঐতিহ্য ধরে রাখতে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে দিনাজপুরের জনগণ।
নয়াবাদ মসজিদ নিমার্ণ হয় সম্রাট দ্বিতীয় শাহ’র আমলে ১৭শত খ্রিষ্টাব্দের মধ্যভাগে। ১২.৭৫ মিটার দৈর্ঘ্য ও ৫.৫ মিটার প্রস্থ। মসজিদের সামনে রয়েছে প্রশস্ত বারান্দা। ৩ গম্বুজ ও ৪ মিনার বিশিষ্ট্য এই মসজিদটি অত্যন্ত সুরম্য দৃষ্টিনন্দন। কিন্তু ঐতিহাসিক এই মসজিদ শুধুমাত্র রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে ধ্বংস হতে চলেছে। বৃষ্টি হলে ছাদ চুঁয়ে জল পড়ে, বাতাসে মিনারগুলো দুলতে থাকে মসজিদের গায়ে পোড়ামাটির ১০৪ টি আয়তাকার ভাস্কর কারুকার্য রয়েছে যা সংস্কারের অভাবে খুলে খুলে পড়ছে। দেয়ালে শ্যাওলা জমে ধারণ করেছে বিবর্ণরূপ। সীমানা প্রাচীর না থাকায় গরু-ছাগল, হাঁস-মুরগী এখানে অবাদে বিচরণ করছে।
মসজিদের সাধারণ সম্পাদক মওলানা আব্দুল মান্নান জানান, “মসজিদটি যেকোন সময় ভেঙ্গে যাওয়ার ভয়ে ভিতরে নামাজ আদায় করা যাচ্ছে না। তাই আবহাওয়া খারাপ হলে আমরা বাইরে বারান্দায় নামাজ আদায় করি।” এটা যেকোন সময় ভেঙ্গে পড়ে ঘটতে মর্মান্তিক দূর্ঘটনা।
ইতিহাস থেকে জানা যায় ঢেপা নদীর তীরবর্তী নয়বাদ গ্রামে অবস্থিত এই নয়াবাদ মসজিদে একসময় বিদেশী বণিকরা রাত্রিযাপন ও নামাজ আদায় করতেন। সে সময় পার্শ্ববর্তী নদী দিয়ে বণিকরা যাওয়ার সময় এই মসজিদে বিশ্রাম নিতেন।
মসজিদের সভাপতি জানান যে, এই মসজিদটি সরাসরি প্রতœতাত্ত্বিক বিভাগের তত্ত্বাবধানে তাই স্থানীয়ভাবে সংস্কার করার ইখতিয়ার নাই। মসজিদটি সংস্কার তার ঐতিহ্য ধরে রাখতে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে দিনাজপুরের জনগণ।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম