সোমবার, ৪ আগস্ট ২০১৪, রাত ০৮:৪০
জানা গেছে, ওই এলাকার শাহদাত হোসেনের কন্যা সাধনা আক্তার নিজ গড্ডিমারী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেণীর ছাত্রী। তার সাথে পার্শ্ববর্তী টংভাঙ্গা গ্রামের আব্দুল রহমানের পুত্র সহিদুল ইসলামের বিয়ে ঠিক হয়। সাধনা’র এ বিয়ে ভেঙ্গে দিতে তার সহপাঠীরা রোববার সকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমানকে বিষয়টি জানান। পরে উপজেলা ভুমি কমিশনার মোখলেছুর রহমান ও গড্ডিমারী ইউনিয়ন চেয়ারম্যান জালাল উদ্দিন বুলু কনে বাড়িতে উপস্থিত হয়ে বিয়ে বন্ধ না করে উল্টো বিয়ের অনুমতি দিয়ে আসে। ফলে বাল্য বিয়ে থেকে রক্ষা পাওয়া হলো না ৫ম শ্রেণীর ছাত্রী সাধনা আক্তারের। এ ঘটনায় ওই এলাকার সচেতন মহলের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। বাল্য বিয়ের শিকার ৫ম শ্রেণীর ছাত্রী সাধনা আক্তার জানান, আমার ইচ্ছা ছিল লেখাপড়া করতে। কিন্তু বিয়ের কারণে সে ইচ্ছা আর পুরণ হলো না। উপজেলা বাল্য বিয়ে প্রতিরোধ কমিটি’র সদস্য ফেন্সি আক্তার জানান, আমরা বিয়েটি বন্ধ করতে চেষ্টা করেছি। কিন্তু ইউনিয়ন চেয়ারম্যানের অসহযোগিতার কারণে তা সম্ভব হয়নি। ওই এলাকার নেকা রেজিষ্টার কাজী আলমগীর হোসেন জানান, তিনি প্রথমত এ বাল্য বিয়ে রেজিষ্টার করতে রাজি হয়নি। পরে ইউনিয়ন চেয়ারম্যানসহ কতিপয় ব্যাক্তির অনুরোধে বিয়েটি রেজিষ্টার করতে বাধ্য হয়েছেন। হাতীবান্ধা উপজেলা ভুমি কমিশনার মোখলেছুর রহমান জানান, ইউনিয়ন চেয়ারম্যান জন্ম নিবন্ধন কার্ড দেয়ায় বিয়েটি ভেঙ্গে দেয়া সম্ভব হয়নি। তবে গড্ডিমারী ইউনিয়ন চেয়ারম্যান জালাল উদ্দিন বুলু জন্ম নিবন্ধন কার্ড দেয়ার বিষয়টি অস্বীকার করে জানান, স্থানীয় লোকজনের অনুরোধে এ বাল্য বিয়ের অনুমতি দেয়া হয়েছে। লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান জানান, বাল্য বিয়ের বিষয়টি জানার পর কাজীসহ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করতে ওই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে ইতোমধ্যে নিদের্শ দেয়া হয়েছে।
জানা গেছে, ওই এলাকার শাহদাত হোসেনের কন্যা সাধনা আক্তার নিজ গড্ডিমারী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেণীর ছাত্রী। তার সাথে পার্শ্ববর্তী টংভাঙ্গা গ্রামের আব্দুল রহমানের পুত্র সহিদুল ইসলামের বিয়ে ঠিক হয়। সাধনা’র এ বিয়ে ভেঙ্গে দিতে তার সহপাঠীরা রোববার সকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমানকে বিষয়টি জানান। পরে উপজেলা ভুমি কমিশনার মোখলেছুর রহমান ও গড্ডিমারী ইউনিয়ন চেয়ারম্যান জালাল উদ্দিন বুলু কনে বাড়িতে উপস্থিত হয়ে বিয়ে বন্ধ না করে উল্টো বিয়ের অনুমতি দিয়ে আসে। ফলে বাল্য বিয়ে থেকে রক্ষা পাওয়া হলো না ৫ম শ্রেণীর ছাত্রী সাধনা আক্তারের। এ ঘটনায় ওই এলাকার সচেতন মহলের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
বাল্য বিয়ের শিকার ৫ম শ্রেণীর ছাত্রী সাধনা আক্তার জানান, আমার ইচ্ছা ছিল লেখাপড়া করতে। কিন্তু বিয়ের কারণে সে ইচ্ছা আর পুরণ হলো না।
উপজেলা বাল্য বিয়ে প্রতিরোধ কমিটি’র সদস্য ফেন্সি আক্তার জানান, আমরা বিয়েটি বন্ধ করতে চেষ্টা করেছি। কিন্তু ইউনিয়ন চেয়ারম্যানের অসহযোগিতার কারণে তা সম্ভব হয়নি।
ওই এলাকার নেকা রেজিষ্টার কাজী আলমগীর হোসেন জানান, তিনি প্রথমত এ বাল্য বিয়ে রেজিষ্টার করতে রাজি হয়নি। পরে ইউনিয়ন চেয়ারম্যানসহ কতিপয় ব্যাক্তির অনুরোধে বিয়েটি রেজিষ্টার করতে বাধ্য হয়েছেন।
হাতীবান্ধা উপজেলা ভুমি কমিশনার মোখলেছুর রহমান জানান, ইউনিয়ন চেয়ারম্যান জন্ম নিবন্ধন কার্ড দেয়ায় বিয়েটি ভেঙ্গে দেয়া সম্ভব হয়নি।
তবে গড্ডিমারী ইউনিয়ন চেয়ারম্যান জালাল উদ্দিন বুলু জন্ম নিবন্ধন কার্ড দেয়ার বিষয়টি অস্বীকার করে জানান, স্থানীয় লোকজনের অনুরোধে এ বাল্য বিয়ের অনুমতি দেয়া হয়েছে।
লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান জানান, বাল্য বিয়ের বিষয়টি জানার পর কাজীসহ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করতে ওই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে ইতোমধ্যে নিদের্শ দেয়া হয়েছে।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার নেজাম উদ্দিন উদ্ধার
সোনার দামে সব রেকর্ড ভাঙল
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল বিশ্বে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত- প্রধানমন্ত্রী
২১ বছর নানান ধরনের খেলা চলেছে : প্রধানমন্ত্রী