আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: জমি রেজিস্ট্রি করে না দেয়ায় বাবাকে কবর দিতে ছেলের বাঁধা ॥ পুলিশের হস্তক্ষেপে দাফন সম্পন্ন       নীলফামারীতে স্বামীর প্রথম বিয়ের খবরে নববধূ দ্বিতীয় স্ত্রীর আত্মহত্যা ॥ স্বামী গ্রেপ্তার       রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা      

 width=
 

গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির পর ঠাকুরগাঁও সওজ’র নির্বাহী প্রকৌশলী অফিসে অনুপস্থিত

মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট ২০১৪, বিকাল ০৭:১৩

অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দায়েরকৃত মামলায় নির্বাহী প্রকৌশলী শ্রী বিমল চন্দ্র মিস্ত্রির বিরুদ্ধে পটুয়াখালী জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়। বর্তমানে তিনি ঠাকুরগাঁও পুরাতন বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অবস্থিত সওজের কোয়ার্টারে অবস্থান করছেন। মঙ্গলবার সকালে তার কোয়ার্টারে গেলে তিনি দেখা করতে অপারগতা প্রকাশ করেন।

এর আগে সোমবার দুপুরে পটুয়াখালী জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিজ্ঞ বিচারক এসএম তারেক সামস তার বিরুদ্ধে এই পরোয়ানা জারি করেন।

এ ব্যাপারে ঠাকুরগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একেএম মেহেদী হাসান বলেন, গ্রেফতারি পরোয়ানার আদেশ এখনো হাতে আসেনি। এলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

গত ৪ এপ্রিল পটুয়াখালীর দুমকী উপজেলার ঠিকাদার মো. ফোরকান হাওলাদার বাদী হয়ে ৬ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ এনে সওজ’র নির্বাহী প্রকৌশলী শ্রী বিমল চন্দ্র মিস্ত্রির বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেন।

মামলার বাদী মো. ফোরকান হাওলাদার জানান, ২০১১ সালের মার্চ মাসে সড়ক ও জনপথ বিভাগের আওতায় একটি ঠিকাদারী কাজ পাইয়ে দেওয়ার কথা বলে নির্বাহী প্রকৌশলী তার কাছ থেকে ৬ লাখ টাকা নেন। এর পর নির্বাহী প্রকৌশলী বিমল পটুয়াখালী থেকে বদলি হয়ে ঠাকুরগাঁও জেলায় যোগদান করলেও তিনি ফোরকানের টাকা ফেরত দেননি।

সেসময় বিমল চন্দ্র পটুয়াখালী সড়ক ও জনপথ বিভাগে কর্মরত ছিলেন।

মন্তব্য করুন


 

Link copied