রবিবার, ১৭ আগস্ট ২০১৪, সকাল ০৯:২০
জানা গেছে, ১৯৯৭ সালে তেঁতুলিয়ার বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর চালু ও ২০০০ সালে চা চাষ শুরু হওয়ায় পঞ্চগড়ে প্রচুর কলকারখানা নির্মাণ ও চা-বাগান গড়ে তোলা হয়। এ ছাড়া জেলার বিভিন্ন স্থানে কৃষিজমিতে গড়ে উঠেছে ৩০টি ইটভাটা। পাথর উত্তোলনসহ নানা কারণে অনাবাদি হয়ে গেছে এক হাজার একর জমি। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে, জেলায় বর্তমানে মোট জমির পরিমাণ এক লাখ ৪০ হাজার ৫৩৪ হেক্টর। এরমধ্যে আবাদি জমি এক লাখ আট হাজার ২০০ হেক্টর। জেলা পরিবেশ পরিষদের সভাপতি ও সরকারি মহিলা কলেজের ভূগোল ও পরিবেশ বিদ্যা বিভাগের প্রধান তৌহিদুল বারী জানান, কৃষিজমি কমে যাওয়ার ফলে পরিবেশের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। ভূমিহীন হয়ে গেছেন বহু কৃষক। সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবদুল মতিন বলেন, স্বাভাবিকভাবে প্রতিবছর কোনো এলাকায় শতকরা এক ভাগ হারে কৃষিজমি কমে। তবে ব্যাপক কলকারখানা গড়ে উঠায় পঞ্চগড় জেলায় কমছে দেড় শতাংশ করে। পঞ্চগড় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক নজরুল ইসলাম বলেন, গত ১৫ বছরে জেলার প্রায় ১১ হাজার একর কৃষিজমি কমে গেছে। এভাবে কমতে থাকলে নিটক ভবিষ্যতে জেলায় কৃষিজমি খুঁজে পাওয়া যাবে না। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) শামছুল আজম জানান, জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে নির্মাণ হচ্ছে নতুন নতুন বসতবাড়ি। পাশাপাশি গত এক যুগে এই জেলায় গড়ে উঠেছে অনেক কারখানা। ফলে স্বাভাবিকভাবেই কমে যাচ্ছে কৃষিজমির পরিমাণ।
জানা গেছে, ১৯৯৭ সালে তেঁতুলিয়ার বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর চালু ও ২০০০ সালে চা চাষ শুরু হওয়ায় পঞ্চগড়ে প্রচুর কলকারখানা নির্মাণ ও চা-বাগান গড়ে তোলা হয়। এ ছাড়া জেলার বিভিন্ন স্থানে কৃষিজমিতে গড়ে উঠেছে ৩০টি ইটভাটা। পাথর উত্তোলনসহ নানা কারণে অনাবাদি হয়ে গেছে এক হাজার একর জমি।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে, জেলায় বর্তমানে মোট জমির পরিমাণ এক লাখ ৪০ হাজার ৫৩৪ হেক্টর। এরমধ্যে আবাদি জমি এক লাখ আট হাজার ২০০ হেক্টর। জেলা পরিবেশ পরিষদের সভাপতি ও সরকারি মহিলা কলেজের ভূগোল ও পরিবেশ বিদ্যা বিভাগের প্রধান তৌহিদুল বারী জানান, কৃষিজমি কমে যাওয়ার ফলে পরিবেশের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। ভূমিহীন হয়ে গেছেন বহু কৃষক। সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবদুল মতিন বলেন, স্বাভাবিকভাবে প্রতিবছর কোনো এলাকায় শতকরা এক ভাগ হারে কৃষিজমি কমে। তবে ব্যাপক কলকারখানা গড়ে উঠায় পঞ্চগড় জেলায় কমছে দেড় শতাংশ করে।
পঞ্চগড় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক নজরুল ইসলাম বলেন, গত ১৫ বছরে জেলার প্রায় ১১ হাজার একর কৃষিজমি কমে গেছে। এভাবে কমতে থাকলে নিটক ভবিষ্যতে জেলায় কৃষিজমি খুঁজে পাওয়া যাবে না।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) শামছুল আজম জানান, জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে নির্মাণ হচ্ছে নতুন নতুন বসতবাড়ি। পাশাপাশি গত এক যুগে এই জেলায় গড়ে উঠেছে অনেক কারখানা। ফলে স্বাভাবিকভাবেই কমে যাচ্ছে কৃষিজমির পরিমাণ।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম