রবিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪, সকাল ০৯:৩৮
আর রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের ১৬ জেলার মোট সাত দশমিক ২৬ শতাংশ মানুষ বিদেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ পায়। বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের তথ্যানুযায়ী, ২০০৪ সাল থেকে ২০১৩ পর্যন্ত কুমিল্লা থেকে পাঁচ লাখ ২৩ হাজার ৮৮৮ জন বিদেশে গেছে। চট্টগ্রাম থেকে বিদেশে গিয়েছে চার লাখ ৮২ হাজার ৫৭৯ জন। উত্তরের রাজশাহী বিভাগের রাজশাহী থেকে ২০ হাজার ৬৫১ জন। যা মোট জনশক্তি রপ্তানির দশমিক ৪৪ শতাংশ। বগুড়া থেকে ৫৫ হাজার ৫৭৮ জন। যা এক দশমিক ১৯ শতাংশ। পাবনা থেকে ৫১ হাজার ৭৫৪ জন। এটি এক দশমিক ১১ শতাংশ। চাঁপাই নবাবগঞ্জ জেলা থেকে ৪৭ হাজার ৪৩৭ জন। যা এক দশমিক শূন্য এক শতাংশ। সিরাজগঞ্জ থেকে ৩২ হাজার ৭৪৮ জন গেছে বিদেশে। যা দশমিক ৭০ শতাংশ। নওগাঁ থেকে ২৯ হাজার ৫৪৯ জন। দশমিক ৬৩ শতাংশ। নাটোর থেকে ২০ হাজার ৯৮৫ জন যা দশমিক ৪৫ শতাংশ। জয়পুরহাট থেকে নয় হাজার ৪০২ জন কাজের জন্য বিদেশে গেছে। যা দশমিক ২০ শতাংশ। এটি সারদেশে যে পরিমান মানুষ বিদেশ গেছে তার মাত্র পাঁচ দশমিক ৭৩ শতাংশ। সবচেয়ে খারাপ অবস্থা রংপুর বিভাগের। এ বিভাগের মাত্র এক দশমিক ৫৩ শতাংশ মানুষ বিদেশে গেছে কর্মসংস্থানের জন্য। এ বিভাগের সবচেয়ে বেশি মানুষ বিদেশে গেছে গাইবান্ধা থেকে। এ জেলা থেকে ১৭ হাজার ৯৭২ জন বিদেশে গেছে। যা মোট বৈদেশিক কর্মসংস্থানের দশমিক ৩৯ শতাংশ। রংপুর থেকে গেছে ১৫ হাজার ৭০৫ জন। যা মোট রপ্তানির দশমিক ৩৪ শতাংশ। দিনাজপুর থেকে ১০ হাজার ৭৫৬ জন। যা দশমিক ২৩ শতাংশ। কুড়িগ্রাম থেকে আট হাজার ২১৬ জন। মোট জনশক্তি রপ্তানির দশমিক ১৮ শতাংশ। নীলফামারী থেকে ছয় হাজার ৫৩৯ জন। যা দশমিক ১২ শতাংশ। ঠাকুরগাঁও থেকে পাঁচ হাজার ১৮০ জন। যা রপ্তানির দশমিক ১২ শতাংশ। লালমনিরহাট থেকে তিন হাজার ৩২৮ জন। যা দশমিক শূন্য আট শতাংশ এবং পঞ্চগড় জেলা থেকে দুই হাজার ৮৬ জন বিদেশে গেছে কাজের উদ্দেশ্যে। যা মোট জনশক্তি রপ্তানির শূন্য দশমিক শূন্য পাঁচ শতাংশ। উত্তরাঞ্চলের প্রতি আঞ্চলিক বৈষম্যের বিষয়ে গবেষণারত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক এনকে নোমান বলেন, বৈদেশিক কর্মসংস্থান দেশের অর্থনীতিতে সবচেয়ে বেশি অবদান রাখছে। উত্তরের জেলাগুলো নানা সমস্যার কারণে জনশক্তি রপ্তানি থেকে পিছিয়ে আছে। এ এলাকার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার। বিশেষত প্রশিক্ষণ এবং বিদেশে কর্মসংস্থানে সুযোগ দেয়া হলে বিদ্যমান উন্নয়ন বৈষম্য কমে যাবে। এনকে নোমান আরো জানান, এ ব্যাপারে সবার আগে এ বিষয়ে রাষ্ট্রিয় উদ্যোগ নিতে হবে। সরকারি উদ্যোগে বিদেশে মানুষ পাঠানো হচ্ছে। এ উদ্যোগকে আরো গতিশীল করতে হবে। অবশ্যই উত্তরের জন্য বিশেষ দৃষ্টি দিতে হবে। বাংলামেইল
আর রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের ১৬ জেলার মোট সাত দশমিক ২৬ শতাংশ মানুষ বিদেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ পায়।
বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের তথ্যানুযায়ী, ২০০৪ সাল থেকে ২০১৩ পর্যন্ত কুমিল্লা থেকে পাঁচ লাখ ২৩ হাজার ৮৮৮ জন বিদেশে গেছে। চট্টগ্রাম থেকে বিদেশে গিয়েছে চার লাখ ৮২ হাজার ৫৭৯ জন।
উত্তরের রাজশাহী বিভাগের রাজশাহী থেকে ২০ হাজার ৬৫১ জন। যা মোট জনশক্তি রপ্তানির দশমিক ৪৪ শতাংশ। বগুড়া থেকে ৫৫ হাজার ৫৭৮ জন। যা এক দশমিক ১৯ শতাংশ। পাবনা থেকে ৫১ হাজার ৭৫৪ জন। এটি এক দশমিক ১১ শতাংশ। চাঁপাই নবাবগঞ্জ জেলা থেকে ৪৭ হাজার ৪৩৭ জন। যা এক দশমিক শূন্য এক শতাংশ। সিরাজগঞ্জ থেকে ৩২ হাজার ৭৪৮ জন গেছে বিদেশে। যা দশমিক ৭০ শতাংশ। নওগাঁ থেকে ২৯ হাজার ৫৪৯ জন। দশমিক ৬৩ শতাংশ। নাটোর থেকে ২০ হাজার ৯৮৫ জন যা দশমিক ৪৫ শতাংশ। জয়পুরহাট থেকে নয় হাজার ৪০২ জন কাজের জন্য বিদেশে গেছে। যা দশমিক ২০ শতাংশ। এটি সারদেশে যে পরিমান মানুষ বিদেশ গেছে তার মাত্র পাঁচ দশমিক ৭৩ শতাংশ।
সবচেয়ে খারাপ অবস্থা রংপুর বিভাগের। এ বিভাগের মাত্র এক দশমিক ৫৩ শতাংশ মানুষ বিদেশে গেছে কর্মসংস্থানের জন্য। এ বিভাগের সবচেয়ে বেশি মানুষ বিদেশে গেছে গাইবান্ধা থেকে। এ জেলা থেকে ১৭ হাজার ৯৭২ জন বিদেশে গেছে। যা মোট বৈদেশিক কর্মসংস্থানের দশমিক ৩৯ শতাংশ। রংপুর থেকে গেছে ১৫ হাজার ৭০৫ জন। যা মোট রপ্তানির দশমিক ৩৪ শতাংশ। দিনাজপুর থেকে ১০ হাজার ৭৫৬ জন। যা দশমিক ২৩ শতাংশ। কুড়িগ্রাম থেকে আট হাজার ২১৬ জন। মোট জনশক্তি রপ্তানির দশমিক ১৮ শতাংশ। নীলফামারী থেকে ছয় হাজার ৫৩৯ জন। যা দশমিক ১২ শতাংশ। ঠাকুরগাঁও থেকে পাঁচ হাজার ১৮০ জন। যা রপ্তানির দশমিক ১২ শতাংশ। লালমনিরহাট থেকে তিন হাজার ৩২৮ জন। যা দশমিক শূন্য আট শতাংশ এবং পঞ্চগড় জেলা থেকে দুই হাজার ৮৬ জন বিদেশে গেছে কাজের উদ্দেশ্যে। যা মোট জনশক্তি রপ্তানির শূন্য দশমিক শূন্য পাঁচ শতাংশ।
উত্তরাঞ্চলের প্রতি আঞ্চলিক বৈষম্যের বিষয়ে গবেষণারত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক এনকে নোমান বলেন, বৈদেশিক কর্মসংস্থান দেশের অর্থনীতিতে সবচেয়ে বেশি অবদান রাখছে। উত্তরের জেলাগুলো নানা সমস্যার কারণে জনশক্তি রপ্তানি থেকে পিছিয়ে আছে। এ এলাকার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার। বিশেষত প্রশিক্ষণ এবং বিদেশে কর্মসংস্থানে সুযোগ দেয়া হলে বিদ্যমান উন্নয়ন বৈষম্য কমে যাবে।
এনকে নোমান আরো জানান, এ ব্যাপারে সবার আগে এ বিষয়ে রাষ্ট্রিয় উদ্যোগ নিতে হবে। সরকারি উদ্যোগে বিদেশে মানুষ পাঠানো হচ্ছে। এ উদ্যোগকে আরো গতিশীল করতে হবে। অবশ্যই উত্তরের জন্য বিশেষ দৃষ্টি দিতে হবে। বাংলামেইল
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম