সোমবার, ২৮ জানুয়ারী ২০১৩, দুপুর ১০:৩৫
সাঘাটা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সূত্রে জানাযায়, জানুয়ারি-ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত সময়ে ২শ ৮৮জন সন্দেহজনক কুষ্ঠ রোগে আক্রান্ত রোগীকে পরীক্ষা করেছে। তাদের মাঝে মাল্টি ব্যাসেলাই (এমবি)যাদের চিকিৎসার মেয়াদ বেশী প্রয়োজন এমন ১৮জন ও পসি ব্যাসেলাই (পিবি) ৬মাস চিকিৎসায় কুষ্ঠ রোগ নিরাময় সম্ভব সে ধরনের ৩১জন রোগী পায়।গত বছর ৩৫জন রোগীকে চিকিৎসা সেবা দিয়ে সুস্থ করে তোলেন ও বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছে ৩৮জন।এছাড়া রি এ্যাকশন রোগী সংখ্যা ৩জন, আলসার রোগী ৬জন,হাসপাতালে ভর্তি হওয়া রোগী ৩ জন ও উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন পজিটিভ রোগী পাওয়া যায় ২জন। তাদের মধ্যে রি-ল্যাপস রোগী ১জন।আক্রান্তের হার গত অক্টোবর পর্যন্ত ১ দশমিকের নীচে ছিল। যার হার বেড়ে গত নভেম্বরে দাড়ায় এক দশমিক তিন আট। ডিসেম্বর মাসে দাড়ায় ১দশমিক তিন শূন্য। সাঘাটা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের টিএইচএ আমিনুল ইসলাম জানান, কুষ্ঠ রোগজীবাণু দ্বারা হয় এবং চিকিৎসায় ভালো হয়। জনগণের মাঝে রোগটি সম্পর্কে নানা কুসংস্কার থাকলেও চিকিৎসাবিজ্ঞানে এর কোন ভিত্তি নেই।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম