রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪, দুপুর ১১:৪৩
জানা যায়, হরিপুর উপজেলার গেদুয়া মলানি নয়াবস্তির জসিমউদ্দিনের মেয়ে মিনাকে রাণীশংকৈল ঢোপপুকুর কলোনী বস্তির আঃ জলিলের ছেলে সলেমানের সাথে বিয়ে দেয়। মিনাকে তার শ্বশুর বাড়ির লোকজন অকারণে অমানবিক নির্যাতন করতো। গত শুক্রবার শ্বাশুড়ি সরিফা ও ননদ জোরিনা মিনাকে অমানবিক মারধর করে। ঘটনার দিন শনিবার সলেমানসহ বাড়ির লোকজন মিনার উপর নির্যাতন চালায়। গলায় দড়ি পেঁচিয়ে মিনার শ্বাসরোধ করে তাকে মেরে ফেলে। মিনার দু’সন্তানের জননী ১ মেয়ে সুরভী(৯) ১ ছেলে মিঠু (৭) । খবর পেয়ে পুলিশ পরিদর্শক আঃ রহমান সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে শনিবর দিবাগত রাত আড়াইটায় ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে পরের দিন রবিবার ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়। ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অপরাধে মিনার স্বামী সলেমান(৩৫), শ্বশুর আঃ জলিল (৬০) ও শ্বাশুড়ি সরিফা (৫২)কে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। থানা অফিসার ইনচার্জ সুকুমার মহন্ত জানান, বিষয়টি আরো খতিয়ে দেখা হচ্ছে রহস্য উদঘাটনের ব্যাপারে।
জানা যায়, হরিপুর উপজেলার গেদুয়া মলানি নয়াবস্তির জসিমউদ্দিনের মেয়ে মিনাকে রাণীশংকৈল ঢোপপুকুর কলোনী বস্তির আঃ জলিলের ছেলে সলেমানের সাথে বিয়ে দেয়। মিনাকে তার শ্বশুর বাড়ির লোকজন অকারণে অমানবিক নির্যাতন করতো। গত শুক্রবার শ্বাশুড়ি সরিফা ও ননদ জোরিনা মিনাকে অমানবিক মারধর করে। ঘটনার দিন শনিবার সলেমানসহ বাড়ির লোকজন মিনার উপর নির্যাতন চালায়। গলায় দড়ি পেঁচিয়ে মিনার শ্বাসরোধ করে তাকে মেরে ফেলে। মিনার দু’সন্তানের জননী ১ মেয়ে সুরভী(৯) ১ ছেলে মিঠু (৭) ।
খবর পেয়ে পুলিশ পরিদর্শক আঃ রহমান সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে শনিবর দিবাগত রাত আড়াইটায় ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে পরের দিন রবিবার ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়।
ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অপরাধে মিনার স্বামী সলেমান(৩৫), শ্বশুর আঃ জলিল (৬০) ও শ্বাশুড়ি সরিফা (৫২)কে আটক করে থানায় নিয়ে আসে।
থানা অফিসার ইনচার্জ সুকুমার মহন্ত জানান, বিষয়টি আরো খতিয়ে দেখা হচ্ছে রহস্য উদঘাটনের ব্যাপারে।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম