মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০১৪, দুপুর ০৪:১৬
পার্বতীপুর উপজেলার চন্ডিপুর ইউনিয়নের বড়হরিপুর দাঁড়িয়াপাড়া গ্রামের রফিকুল ইসলামের দ্বিতীয় মেয়ে ফরিদা ইয়াসমিনের বিয়ে হয় চিরিরবন্দর উপজেলার ভিয়াইল ইউনিয়নের কালীগঞ্জ এলাকার আসাদুজ্জামান চৌধুরী দুলাল এর প্রথম ছেলে নুরে আফরোজ চৌধুরী সোহেল সাথে গত ৯ অক্টোবর’১৪ বৃহস্পতিবার রাতে। ফরিদা ইয়াসমিন দিনাজপুরের মহিলা কলেজ অনার্স (সমাজকর্ম) প্রথম বর্ষের ফাইনাল পরীক্ষার্থী। বিয়ের পর নববধু মেধাবী ছাত্রী ফরিদা ইয়াসমিনকে দিনাজপুরর নিমনগর বালুবাড়ী এলাকার এন এন সি ভিলায় নিয়ে যায় তার স্বামী। পরদিন শুক্রবার সন্ধায় রফিকুল ইসলাম তার মেয়েকে শশুরবাড়ী থেকে আনার জন্য প্রায় ১২/১৫ জন অতœীয়-স্বজনকে পাঠায়। তারা রাত প্রায় ১০টার দিকে নববধু ফরিদা ইয়াসমিন ও জামাতকে নিয়ে পার্বতীপুরে আসে। পরদিন শনিবার আবারও জামাতার ছোট ভাই সাগর ও তার স্ত্রী স্মৃতি বিকেলে কার নিয়ে পার্বতীপুরে আসে। আনুষ্ঠানিকতা শেষে সন্ধায় তারা চলে যায়। সোহেল নববধুকে নিয়ে দাদার বাড়ী চিরিরবন্দরে কালীগঞ্জে যায়। পরে সেখান থেকে রাতেই তারা দিনাজপুরে শহরের বাড়ীতে ফিরে। পরদিন রোববার অনুমান সকাল সাড়ে ১১টার দিকে সোহেলের মা ছকিনা বেগম মুঠোফোনে নতুন বিহাইকে জানায় যে. তার মেয়ে নববধু ফরিদা ইয়াসমিন খুবই অসুস্ত। দেখলে তাড়াতাড়ী চলে আসতে অনুরোধ করেন। পরে ফরিদা ইয়াসমিনের ভাবী রেশমা সোহেলকে ফোন করলে জানতে পারে যে, ফরিদা আত্মহত্যা করেছে। লাশ দিনাজপুরের মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রয়েছে। পরে তার অত্মীয়-স্বজনরা নববধু ফরিদা ইয়াসমিনের লাশ নিয়ে পার্বতীপুর ফিরে আসে। নববধু ফরিদার ভগ্নিপতি আব্দুর রউফ,মামা আবু বকর সিদ্দিক.ভাই সেলিম আহাম্মেদ বলেন, নিহতের গলায় কালো দাগ ছিল। এ ছাড়াও নিহতের ফুপাতো বোন রোকেয়াসহ দু’জন মহিলা জানায়, নিহতের শরীরে বিভিন্ন স্থানে কালো দাগ ছিল। নিহতের পিতা-মাতা ও অাত্মীয়-স্বজনদের দাবী মেধাবী নববধু ফরিদা ইয়াসমিনকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে। নিহতের পিতা-মাতা আরো জানায়, ফরিদা ইয়াসমিন গত দু’বছর থেকে এন এন সি ভিলায় মহিলা মেস থেকে লেখা-পড়া করে আসছিল। এ সুবাধে মেস মালিকের ছেলে নুরে আফরোজ চৌধুরী সোহেল বিভিন্ন সময়ে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে আসছিল। এতে ফরিদা ইয়াসমিন রাজী হয়নি। পরে একই মেসের ছাত্রী নাদিরা বেগমের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রলোভন দিয়ে আতঃপর বিয়ে হয়। নিহতের ভগ্নিপতি ও মামার অভিযোগ নুরে আফরোজ চৌধুরী সোহেল নেশায় আসক্ত। এ কারনে নববধু স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বাক-বিতান্ডের এক পর্যয়ে গলা চিপে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে। ফরিদা ইয়াসমিনের মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। নুরে আফরোজ চৌধুরী সোহেলের ইতোপূর্বেও বিয়ে হয়েছিল। সেই স্ত্রী পালিয়ে যায় বলে জানা গেছে। এনিয়ে দিনাজপুর কোতয়ালী থানায় একটি ইউডি মামলা দায়ের হয়েছে।
পার্বতীপুর উপজেলার চন্ডিপুর ইউনিয়নের বড়হরিপুর দাঁড়িয়াপাড়া গ্রামের রফিকুল ইসলামের দ্বিতীয় মেয়ে ফরিদা ইয়াসমিনের বিয়ে হয় চিরিরবন্দর উপজেলার ভিয়াইল ইউনিয়নের কালীগঞ্জ এলাকার আসাদুজ্জামান চৌধুরী দুলাল এর প্রথম ছেলে নুরে আফরোজ চৌধুরী সোহেল সাথে গত ৯ অক্টোবর’১৪ বৃহস্পতিবার রাতে। ফরিদা ইয়াসমিন দিনাজপুরের মহিলা কলেজ অনার্স (সমাজকর্ম) প্রথম বর্ষের ফাইনাল পরীক্ষার্থী। বিয়ের পর নববধু মেধাবী ছাত্রী ফরিদা ইয়াসমিনকে দিনাজপুরর নিমনগর বালুবাড়ী এলাকার এন এন সি ভিলায় নিয়ে যায় তার স্বামী। পরদিন শুক্রবার সন্ধায় রফিকুল ইসলাম তার মেয়েকে শশুরবাড়ী থেকে আনার জন্য প্রায় ১২/১৫ জন অতœীয়-স্বজনকে পাঠায়। তারা রাত প্রায় ১০টার দিকে নববধু ফরিদা ইয়াসমিন ও জামাতকে নিয়ে পার্বতীপুরে আসে। পরদিন শনিবার আবারও জামাতার ছোট ভাই সাগর ও তার স্ত্রী স্মৃতি বিকেলে কার নিয়ে পার্বতীপুরে আসে। আনুষ্ঠানিকতা শেষে সন্ধায় তারা চলে যায়। সোহেল নববধুকে নিয়ে দাদার বাড়ী চিরিরবন্দরে কালীগঞ্জে যায়। পরে সেখান থেকে রাতেই তারা দিনাজপুরে শহরের বাড়ীতে ফিরে।
পরদিন রোববার অনুমান সকাল সাড়ে ১১টার দিকে সোহেলের মা ছকিনা বেগম মুঠোফোনে নতুন বিহাইকে জানায় যে. তার মেয়ে নববধু ফরিদা ইয়াসমিন খুবই অসুস্ত। দেখলে তাড়াতাড়ী চলে আসতে অনুরোধ করেন। পরে ফরিদা ইয়াসমিনের ভাবী রেশমা সোহেলকে ফোন করলে জানতে পারে যে, ফরিদা আত্মহত্যা করেছে। লাশ দিনাজপুরের মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রয়েছে। পরে তার অত্মীয়-স্বজনরা নববধু ফরিদা ইয়াসমিনের লাশ নিয়ে পার্বতীপুর ফিরে আসে। নববধু ফরিদার ভগ্নিপতি আব্দুর রউফ,মামা আবু বকর সিদ্দিক.ভাই সেলিম আহাম্মেদ বলেন, নিহতের গলায় কালো দাগ ছিল। এ ছাড়াও নিহতের ফুপাতো বোন রোকেয়াসহ দু’জন মহিলা জানায়, নিহতের শরীরে বিভিন্ন স্থানে কালো দাগ ছিল। নিহতের পিতা-মাতা ও অাত্মীয়-স্বজনদের দাবী মেধাবী নববধু ফরিদা ইয়াসমিনকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে।
নিহতের পিতা-মাতা আরো জানায়, ফরিদা ইয়াসমিন গত দু’বছর থেকে এন এন সি ভিলায় মহিলা মেস থেকে লেখা-পড়া করে আসছিল। এ সুবাধে মেস মালিকের ছেলে নুরে আফরোজ চৌধুরী সোহেল বিভিন্ন সময়ে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে আসছিল। এতে ফরিদা ইয়াসমিন রাজী হয়নি। পরে একই মেসের ছাত্রী নাদিরা বেগমের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রলোভন দিয়ে আতঃপর বিয়ে হয়। নিহতের ভগ্নিপতি ও মামার অভিযোগ নুরে আফরোজ চৌধুরী সোহেল নেশায় আসক্ত। এ কারনে নববধু স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বাক-বিতান্ডের এক পর্যয়ে গলা চিপে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে। ফরিদা ইয়াসমিনের মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। নুরে আফরোজ চৌধুরী সোহেলের ইতোপূর্বেও বিয়ে হয়েছিল। সেই স্ত্রী পালিয়ে যায় বলে জানা গেছে। এনিয়ে দিনাজপুর কোতয়ালী থানায় একটি ইউডি মামলা দায়ের হয়েছে।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম